পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

臀碑芯° ৫ সেবাস } * SనO8O. শক্তিৰ, স্বজনীশক্তিৰে উৰন্ধ করে না তুলতে পারলে আমাদের শিক্ষার সকল আয়োজনই ব্যর্থতায় পরিণত হয় ।” “कणादिछ जाछ कब्राण३ cय नव शखरक फ़िज़कब्र श्tऊ शक्, किरव চিত্রকর করবার জন্তেই কলাবিদ্যা শেখাতে হবে, এটি প্রাপ্ত ধারণা। একাগ্রতা, পৰ্য্যবেক্ষণ ও অধ্যবসায় এই তিনট উপাদানের উপর মানবের মানবত্ব প্রতিষ্ঠিত। আর এই তিন সদগণ একমাত্র ললিতকলার সাধনায় অন্তর থেকেই লাভ করতে পারা যায়।” বাণিজ্যের বিস্তারার্থ ললিতকলার প্রয়োগ ও তদ্বার অর্থোপার্জন সম্বন্ধেও তিনি কিছু বলিয়াছিলেন। তিনি শ্ৰোতৃবৰ্গৰে ইহাও জানান যে, জয়পুরের কর্তৃপক্ষ শিক্ষায় আর্টের উপকারিতা ও প্রয়োজন হৃদয়ঙ্গম করিয়া তথাকার সমূহের জন্তভূর্ত করিয়াছেন। - কাণী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসাধ্যাপক প্রযুক্ত স্বরেক্স অধ্যাপক ঐক্লরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্ধ্য নাথ ভট্টাচাৰ্য্য ইতিহাস-শাখার সভাপতিরূপে “ইতিহাস ও ঐতিহাসিক” সম্বন্ধে বক্তৃত করেন। র্তাহার মতে, “ইতিহাসের মূল এবং মুখ্য উদ্বেগু সত্যনির্ণর। ঐতিহাসিক উকীল মনু,তিনি বিচারক। কিন্তু ঐতিহাসিক মানুষ, ; কাজেই মামুষের দোষগুণ তাহার মধ্যে থাকিবে । কাজেই তাহার বিচারবুদ্ধি সংস্কারপীড়িত, প্ৰজাতির ও স্বধর্গের প্রশংসায় তিনি উন্মুখ এবং বিধৰ্ম্মীর নিলা করা উাছার পক্ষে খুবই স্বাভাষিক । গ্রীক ঐতিহাসিক খুন্সিডিউল, সুলতান মামুদের সমসাময়িক জাল-বেরুনী, চীন সভ্যতার ঐতিহাসিক গাইলস, বেরী ও লর্ড স্ল্যাক্টনের স্তায় সত্যাশ্রী ও নিরপেক্ষ ঐতিহাসিক পৃথিবীতে বিরল।” ”ইতিহাস কতকটা গল্প, কাহিনী, পুরাণ, বা ध्नछाप्नब्र भरीप्रष्ट्रङ झ्णि: ऐठिशनक बिखरनग्न गर्दांब्रडूस कब्रिाजन জার্মানু afsoffiw nga (Niebuhr) r পাশ্চাত্য বহু ঐতিহাসিকের কৃতিত্ব কাহার কোন দিকে, ভারতবর্ষীয় ঐতিহাসিক লেখকদিগেরও কৃতিত্ব কাহার কিরূপ, বক্তা তাহা তাহার বক্তৃতায় পরিস্ফুট করিয়াছেন। ইতিহাসরচনার জাদশ, ইতিহাস-অধ্যয়নের উপকারিতা, প্রভৃতি বিষয়ও র্তাহার অভিভাষণে আলোচিত হইয়াছে। কহ্নানের “রাজতরঙ্গিনী”র দোষ তিনি প্রদর্শন করিয়াছেন, এবং বলিয়াছেন, যে, তাহা লিখিত না হইলেই ভাল হইত। জাগ্রা ট্রেনিং কলেজের অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত দেবনারায়ণ মুখোপাধ্যায় শিক্ষাবিজ্ঞান-শাখার সভাপতিরূপে “নবীন শিক্ষা ي:.A_ يه: * শ্ৰীদেবনারায়ণ মুখোপাধ্যায় বিজ্ঞানের গোড়ার কথা বিষয়ে অভিভাষণ পাঠ করেন। ইহাতে র্তাহার মূল বক্তব্য বিষয় ছাড়া অন্ত প্রয়োজনীয় অনেক কথাও ছিল । যেমন,— “আমি বলতে চাই, যে, অস্ত অধ্যাপকেরা যাই করুন-লা-কেন, প্রবাসী বাঙ্গালী অধ্যাপককে নিজের বাধা কাজ ছাড়া অনেক কাজ এমন করতেই হৰে যাতে সকলে বেশ স্পষ্ট বুঝতে পারে, যে, এ জাতের [ অর্থাৎ বাঙ্গালীয় ] একটা নিজের বিশেষত্ব আছে যাতে ক’রে সে সকল অবস্থাতেই নূতন আদর্শ, নুতন কৰ্ম্মপ্রণালী, মুতম ভাবধারার স্বষ্টি করে নিজের অতুল শক্তি ও বিশ্বপ্রাণতার পরিচয় দিতে পারে। হতে পারে, রাজা স্কুলকলেজগুলিকেও দোকানায়ী হিসাবে সাজিয়ে রেখেছেন, হতে পারে জঙ্গ জাতের অধ্যাপকমণ্ডলী ভিন্ন প্রণালীতে কাজ করে থাকেন;