পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মলন্তন গোরখপুরে প্রবাগান কিন্তু স্বভাবভাবুক, স্বভাব-কৰ্ম্মী ও স্বভাবত্যাগীর জাত যে বাঙ্গালী; তার মধ্যে র্যারা শিশুদের মানুষ করবার ও প্রবাসে জ্ঞানের বিস্তার করবার ব্রাহ্মণবৃত্তি বেছে নিয়েছেন, অন্ততঃ তারা ত শুধু বেনের মত ব্যবসা চালাতে কোন মতেই পারেন না। আর কেউ যাই করুক না কেন, দু-কুড়ি সাঁত বজায় রেখে চল মুষ্টিমেয় প্রবাসী বাঙ্গালী অধ্যাপকের শোভা পায় না। কারণ, তার চালচলন ও আচার-ব্যবহারের ওপর শুধু তার নিজের জাতীয় সন্তানদের কল্যাণ নয়, সমস্ত বাঙ্গালী জাতির সন্মান ও কল্যাণ নির্ভর করছে।” অধ্যাপক মুখোপাধ্যায় ব্যক্তিত্বের বিকাশ (development of personality ) Rzwi wraz zgoj çfsættg= | শিক্ষাতত্ত্বের একটি মূলকথা যা মাদাম মণ্টেগরি বলিয়াছেন, তিনি তার চুম্বক এইরূপে প্রকাশ করিয়াছেন। “আমাদের বর্তমান যুগের অধ্যাপক ও পিতামাত প্রভৃতি বড় বা গুরুজনদের ভাল করে বোঝবার সময় এসেছে, যে, বালক-বালিকাদের জীবন একটি পৃথক ও বিশেষ শ্রেণীর জীবন, যার সঙ্গে বড়দের জীবনের তুলনা করে প্রবীণত্বের মাপকাঠি দিয়ে তাকে মাপ করা বা তাকে অকালপক্কতার দিকে জোর করে টেনে নিয়ে যাওয়া কোন মতেই চলে না । এতদিন যে-সমস্ত আদর্শ ও প্রণালী আমাদের অধ্যাপনা-কাৰ্য্যের মূল সম্বল বলে স্বীকৃত হয়ে এসেছে সেসব হয়ত একেবারে অলীক বা ভুল বলে বোঝবার সময় এসে পড়েছে। শৈশবে শক্তি ও অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার পূর্ণ করে নেবার যা প্রাকৃতিক আয়োজন আগে থেকে ক’রে ভগবান মানবসস্তানকে জগতে পাঠান, আমরা সে আয়োজনের বোধ হয় কোন সন্ধানই রাখি না ; অথচ তার সঠিক সন্ধান না রেখে কি সাহসে যে আমরা তাদের মানুষ করবার ভার নিয়ে নি, তার অজ্ঞতাই বোধ হয় আমাদের তার লজ্জা থেকে বাচিয়ে রাখে ।” “শিশু বড় হচ্চে প্রকৃতির প্রেরণায় i" বৃহত্তর বঙ্গ শাখার সভাপতিরূপে এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত-বিভাগের অধ্যক্ষ ডক্টর প্রসন্নকুমার আচাৰ্য্য “বাঙ্গলার ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে অভিভাষণ পাঠ করেন। তাহাতে সমালোচনামূলক কথা অনেক আছে যাহা সত্য। আবগুক হইলেও তাহার কোন অংশ উদ্ধৃত করিবার স্থান নাই। অন্ত রকমের কথা কিছু উদ্ধৃত করিব। "অতীত ও বাঙ্গল সাহিত্যের কথা প্রবাসী বা স্থানীয় সাহিত্য-সম্মেলনের মুখ্য উদেশু, ও সাহিত্য-শাখারই আলোচ্য বিষয়। ‘বৃহত্তর বঙ্গ শাখার পথপ্রদর্শকেরা সাহিত্যের সম্যক আলোচনা করেন নাই। কিন্তু বাঙ্গলার এই যুগপরিবর্তনের সময় এবং বাঙ্গালী হিন্দুকে চারিদিক্ হইতে খৰ্ব্ব করিবার প্রচেষ্টার সময় একমাত্র বাঙ্গল সাহিত্যদ্বারাই বাঙ্গালীর নাম ও গৌরব vভগবানের কৃপা হইলে রক্ষা পাইয়া যাইতে পারে। অতীতের কথা বেশী বলার প্রয়ােজন তেমন নাই। বর্তমান সময়ে মুদ্রণযন্ত্রের প্রচলনে ও পৃথিবীর সর্বত্র পুস্তকাগার স্থাপিত হওয়ায় প্রাচীন বা আধুনিক মূল্যবান বাঙ্গলা সাহিত্যকে রাষ্ট্ৰীয় চেষ্টার কিংবা সাম্প্রদায়িক বা প্রাদেশিক ঘেঁষে একেবারে ধ্বংস করিয়া ফেলিতে পরিবে না।” যাহারা বাংলা দেশে জন্মগ্রহণ করিয়া বঙ্গের বাহিরে -গাছত্য-লক্ষ্মেলন $$t কৃতী ও কীৰ্ত্তিমানু হইয়াছেন, স্থত ও জীবিত এরূপ অনেক বাঙালীর নাম উল্লেখ করিয়া ডক্টর আচার্য বলিতেছেন : “বস্তুতঃ এরূপ লোকের দ্বিতীয় তৃতীয় সংস্করণ বহিবঙ্গে দেখা দিতেছে না । বহিবঙ্গে জাত ও শিক্ষিত বিশেষ খ্যাতনামা বাঙ্গালীর সংখ্যা খুবই অল্প। যে-সকল অতীত সুযোগ ও স্বাবধাবশতঃ বাঙ্গালী । বহিবঙ্গে আসিয়া বিখ্যাত হইতে পারিয়fছলেন, সে-সকল স্বৰধাপ্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রতিদ্বন্দ্বতা ও উৎকর্ষের দিনে আর পাওয়া যাইবে না । কিন্তু কৰ্শ্বজগতে যাহাদের অসাধারণ নৈপুণ্য থাকে, তাহদের স্থান সৰ্ব্বত্র | অধ্যাপক ডক্টর প্রাপ্রসন্নকুমার আচাৰ্য্য নেতৃস্থানীয় উকীল ডাক্তার, শিক্ষক, সিনেমা আদি বাণিজ্যব্যবসায়ী, এমন কি শর্টহাও-রাইটার বা টাইপিষ্ট প্রভৃতিও স্বনামধন্ত হইয়া বহির্বঙ্গে আক্ষ্মপ্রতিষ্ঠা ও বাঙ্গালীর নাম রক্ষা করিতে পারে। প্রবাসী বাঙ্গালীর পক্ষে আত্মরক্ষা ও বাঙ্গালীর গৌরবরক্ষার জন্য স্ব স্ব কৰ্ম্ম ক্ষত্রে পারদর্শী হইতে চেষ্টা করাই একমাত্র উপায়। বাঁহৰঙ্গে পরের গ্রাস গ্রহণের লালসা এক্ষণে আর উচিত হইবে না, সম্ভাবনাও নাই ।” অতঃপর ডক্টর আচাৰ্য্য পণ্ডিত রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণের একটি কৃতিত্বের উল্লেখ করিয়াছেন। "প্রয়াগে ও প্রয়াগ বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা ব্যয়ে বাঙ্গালীর নেতৃত্ব থাকা সত্ত্বেও বাঙ্গালা সাহিত্য অধ্যয়ন ও অধ্যাপলায় ব্যবস্থা একমাত্র ঈর্ষাবশতঃই इशङ गाrब्र नाई । क्डि विशांडूव१ मशभग्न कोनीब्र श्नूि पिशक्शिणाद्भ बांछणां न#मशॉर्टtबब्र श्वासश! कब्रिब्र क्खङः ७ई अकरण पोशांनाटक