পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মকান্তন , করিতেছেন। র্তাহার যে-ভাবে দর্শনশাস্ত্র মন্থন করিতেছেন, “ তাহীতে বিশেষ নিপুণতার পরিচয় পাওয়া যায়। কোন কোন ६वळांनिtकब्र शंtइ णां★कांडा अर्णनब्रहे नrश्, थॉका प्रलtनब्र७ छांन शका করিলে আশ্চৰ্য্যাম্বিত হইতে হয়। আধিভৌতিক ও আধ্যাত্মিক জগতের চরম তত্ত্ব আবিষ্কারে দর্শন ও বিজ্ঞানের সহযোগিতা আবশ্যক।” দর্শনের আদর্শ ও কর্তব্য সম্বন্ধে নিম্নলিখিত মত প্রকাশ করিয়া বক্তা তাহার অভিভাষণ শেষ করেন :– “আমাদের দর্শন আধুনিক যুগের জীবনসমস্যা হইতে বিচ্ছিন্ন না হইয়া আপনার সুন্ন দৃষ্টি ও স্বায়নিষ্ঠার সাহায্যে অর্থনীতি, সমাজনীতি, রাজনীতি ইত্যাদির বিচারক্ষেত্রে উন্নত আদর্শের প্রতিষ্ঠা করুক এবং মানুষের বহুমুখী কৰ্ম্মচেষ্টার অন্তর্নিহিত ঐক্য দেখাইয়া দিয়া মানবজীবনকে সার্থক করিবার শক্তি দিক্‌ ৷” 够 আমি সাংবাদিকী-শাখার সভাপতি মনোনীত হইয়াছিলাম এবং সে বিষয়ে বক্তৃতা করিয়াছিলাম। - “মধুরেণ সমাপয়েং” রীতি অনুসরণ করিবার নিমিত্ত শ্ৰীযুক্ত কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের সপ্ততিবর্ষ পূৰ্ত্তি `षिङ्गश्f \3 উপলক্ষ্যে গোরখপুরে তাহার জয়ন্তীর খবরটি শেষের জন্যে রাখিয়াছি। তাহ তাহার বিনয়নম্র রসাল ভাষাতেই দিতেছি। গত মার্চ মাসে কানপুর হতে সংবাদ পাই-আমার নাকি জয়ন্তীর কথা হচ্ছে। পরিহাস আর কাকে বলে । চঞ্চল হয়ে উঠি ও করজোড়ে সনিৰ্ব্বন্ধ অমুনয়ে নিষেধ করে পাঠাই –“আপনাদের ইচ্ছাটাই আমার কাছে পাওয়ার অধিক ভাবে গৃহীত হয়েছে। ‘জয়ন্তী সকলের জঙ্ক নয়— ওর মূল্য হ্রাস করবেন না”-ইত্যাদি। গোরক্ষপুর-যাত্রার পথে কাশীতে অভিনন্দনের আভাস পাই। চিরদিন চাকরি করেছি,—সার্টিফিকেটই বুঝি । আমার, ভবিষ্যৎ না থাকলেও, জন্মান্তর তো আছে। সম্মেলনের ও স্বতন্ত্রভাবে মহিলা-সম্মেলনের পক্ষ হইতে আমার কস্তাস্থানীয় শ্ৰীমতী প্রতিভা দেবীর হস্ত হতে কৃতজ্ঞ অস্তরে দুইখানি-ই গ্রহণ করি । তাদের আন্তরিক ভালোবাসাপূতপজয় যে আমাকে কতটা ও কি দিলে এবং কতটুকু উপলক্ষ্য করে, সেটা আমার দেবতাই জানেন ।—এদের পশ্চাতে যখন কতকগুলি শাল-ঢাকা রপোর দীন-সামগ্ৰী উপস্থিত হল, তখন অবাক হয়ে ভাবলুম—“এত বড় ভুলও করে ! দু-দিন সৰুর সইল না ?--সাহিত্যিকের ঘটার ষোড়শও হত, শোভনও হত, নতুন কিছুও হ’ত।” (“উত্তরা” ) ভূমিকম্প ডক্টর ঐশচীন্দ্রনাথ সেন স্মরণাতীত কাল হইতে পৃথিবীতে ভূমিকম্প হইষা আসিতেছে। মাঝে মাঝে ইহার প্রকোপ এতই বৃদ্ধি পায় যে, পৃথিবীর উপরিভাগের কতক অংশ ভাঙিয়া-চুরিয়া পরিবর্তিত হইয়। যায়। বিজ্ঞান বলেন, ভূপৃষ্ঠের ( earth's crust ) অংশবিশেষের স্থানচ্যুতি ঘটিলেই ভূকম্পন হয়। স্থানচ্যুতির সময় সমগ্র ভূখণ্ড এরূপ আন্দোলিত হয় যে, তখন আমরা তিন রকমের গতি অনুভব করি—ভূমি যেন উৰ্দ্ধঅধঃ বা ইতস্ততঃ নড়িতে থাকে অথবা যেন পাক খাইতে থাকে। ভূমিকম্পের সময় ভূমি অত্যন্ত এলোমোলো ভাবে আন্দোলিত হইভে থাকে। তখন ভূমির অংশ-বিশেষের চিত্র লইলে দেখা যাইবে, একটি শিশু যেন ইহাতে কতকগুলি ऍप्लिज्ज कॉछिब्र निम्नां८छ् । इन या नौब्र खटणग्न ऊब्रटकब्र মত ভূমিকম্প যখন প্রবল হয় তখন ভূপৃষ্ঠেও তরঙ্গ দেখা দেয়। একবার ভূমিকম্পের সময় আমি অন্ততঃ এক ফুট উচ্চ তরঙ্গ দেখিয়াছি। প্রবল কম্পনে ভূপৃষ্ঠের স্থানে 8 جدصس ويايا স্থানে ফাটল স্বষ্টি হয় এবং তাহা হইতে ভূগর্ভস্থ বায়ু, কর্দমাক্ত জল, গন্ধকপুর্ণ গ্যাস বাহির হইতে থাকে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের নিকটবৰ্ত্তী অঞ্চলে খুব বেশী পাকের স্বষ্টি হয়-এরূপ দেখা গিয়াছে, যে দুইটি বৃক্ষ জাগে পূৰ্ব্ব-পশ্চিমমুখী ছিল, ইহার ফলে তাহারা উত্তর-দক্ষিণমুখী হইয়া গিয়াছে। বড় বড় ভূমিকম্পের সময় একরূপ শব্দ শোনা যায়।–যেন বন্দুক-ছোড়া, চলমান ট্রেন, দূরে বজ্রপাত, প্রবল বাত্য বা জলপ্রপাতের শব্দ। সমতলভূমি অপেক্ষ পাৰ্ব্বত্য অঞ্চলেই এই শব্দ অধিক শ্রত হয়। লক্ষ্য করিবার বিষয়, পৃথিবীর উপরিভাগে কম্পন অধিক অনুভূত হয়, কিন্তু ভূগর্ভে একরূপ হয়ই না। প্রমাণ, ১৮৯৭ সনে আসামে ভূমিকম্পের সময় রাণীগঞ্জ কমলার খনিতে ইহার শব্দ শুনা গিয়াছিল, কিন্তু कणन चाप्तो चश्कूड इज़ नाहे । এবং যতগুলি ভূমিকম্প হইয়াছে তাহার একটা