। त्रिदिव। প্রসঙ্গ—সাহাৰ্ষণৰ ৰক্তলাটের কণ্ডে বিলাকশিলে মণিজর্ডার
- SS
liko the linotype, the monotype, otc. ..for our vornaculars. Unloss thoro b3 such iihachinos fortho vornaculturs, daily nowspapers in thon can novor promptly supply tho rcading, public with nows and oonumont8 thoroupon, as frosli and full as nowspapors conductod in English.” P. 166, Part II, Vol. CXLV of The Amma/s o/ the American Academy of Political and Social Science. সরোজনলিনী দত্ত নারীমঙ্গল সমিতি গত জানুয়ারী মাসে সরোজনলিনী দত্ত নারীমঙ্গল সমিতির বার্ষিক অধিবেশন হইয়া গিয়াছে। ইহা শ্ৰীযুক্ত গুরুসদয় দত্ত র্তাহার পরলোকগত পত্নী শ্ৰীমতী সরোজনলিনী দত্তের স্মৃতিরক্ষার্থ স্থাপিত করেন। তিনি বিশেষভাবে নারী হিতৈর্ষিণী ছিলেন। প্রথমে এই সমিতির মোটে সাত আটটি , শাখ মহিলা সমিতি ছিল ; এখন প্রায় ৪৫০টি হইয়াছে। তাহাদের সভাসংখ্যা দশ হাজারের উপর। সমিতিগুলির চেষ্টায় নারীদের মধ্যে সামাজিক কাজে উৎসাহ জন্মিয়াছে। গৃহস্থালীর কাজ, স্বাস্থ্যরক্ষ, ধাত্রীবিদ্য, প্রস্তুতি-দেবী, শিশুকল্যাণ, নানাবিধ ফুটর-শিল্প, প্রভৃতি অনেক কাজ সমিতিগুলি করিয়া থাকেন। মেয়েদের মধ্যে নানা পণ্যশিল্প শিক্ষার বিস্তার কলিকাতার সমিতির শিল্পবিদ্যালয়ের দ্বারা হইতেছে। ইহাতে দুই শতের উপর ছাত্রী শিক্ষা পায়। তাহাদের প্রায় অৰ্দ্ধেক সধবা ও বিধবা নারী । তাহাদিগকে সাধারণ শিক্ষা এবং সঙ্গীত শিক্ষাও দেওয়া হয়। রোগীর পরিচর্য্যা শিখাইবার ব্যবস্থাও হইয়াছে। পরলোকগত স্তার প্রতুলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্বৰ্গীমা পত্নী বদন্তকুমারী দেবীর দানের সাহায্যে এবং শ্ৰীমতী হেমলতা দেবীর তত্ত্বাবধানে সমিতি পুরীতে বসন্তকুমারী বিধবাশ্রম স্থাপিত করিয়াছেন। এই আশ্রমে ১৬ বৎসরের অধিকবয়স্ক বিধবাদিগকে সাধারণ সাহিত্যিক শিক্ষা ও শিল্পশিক্ষা দেওয়া হয়। শ্ৰীমতী হেমলতা দেবী সমিতির অন্যতম সম্পাদক, এবং ইহার মাসিক পত্র “বঙ্গলক্ষ্মীও তিনি সম্পাদন করেন। অন্যান্য কোন কোন জনহিতকর কাজের সহিত র্তাহার কৰ্ম্মগত যোগ আছে। খন্দর সংরক্ষণ আইন খন্দর ও থাদি বলিতে বাস্তবিক চরখায় হাতে-কাটা স্থত বইতে হাতের তীতে বোন কাপড়ই বুঝায়। ৰিম্ভ বোম্বাইয়ের مہ!*۔--۔ %br ‘কলওয়ালার একপ্রকার মোটা কাপড় মিলের স্বতায় ফিলে প্রস্তুত করিয়া খন্দর বলিয়া বিক্ৰী করিয়া খুব লাভ করে। তাহাতে প্রকৃত খন্দরের কাটতি কম থাকে ও ক্ষতি হয়। এই সম্ভ বিহারের প্রযুক্ত গঙ্গাপ্রসাদ সিংহের উদ্যোগে ভারতবর্ষীয় ব্যবস্থাপক সভায় এইরূপ আইন পাস হইয়াছে, যে, খন্দর ও থাদি নাম দুটি হাতে-কাটা স্থতায় হাতে-বোন কাপড়ের জগুই ব্যবহৃত হইবে, মিলের কাপড়ে তাহ প্রযুক্ত হইলে বেআইনী হইবে। ইহা প্রয়োজনীয় ও উত্তম ব্যবস্থা । ভূমিকম্পে বিদেশী সাহায্য ভূমিকম্পে বিপন্ন লোকদের সাহায্যাৰ্থ বিদেশ হইতে অতি সামান্য টাকা আসিয়াছে। বিলাত হইতেই বেশী আসা : উচিত ছিল ; কারণ ইংরেজরাই ভারতবর্ষে শাসন ও বাণিজ্য চালাইয়া সকলের চেয়ে বেশী সমৃদ্ধ হইয়াছে। কিন্তু এ পর্যন্ত বড়লাটের ফণ্ডে যে ১৮৬৫ পৌঁও (সম্ভবতঃ বিলাত হইতেই ) আসিয়াছে, দেশী মুদ্রায় তাহ মাত্র হাজার পচিশেক টাকা হয় ; ডলারে (সম্ভবতঃ আমেরিকা হইতে ) যাহা আসিয়াছে, তাহ আরও কম। বিলাত হইতে সীম্প্যাথি অর্থাৎ সহানুভূতি প্রচুর আসিয়াছে। লণ্ডনের লর্ড মেয়র সাহায্যের জন্ত আবেদনও করিয়াছেন। কিন্তু কথায় যেমন চিড়া ভিজে না, তেমনই কেবল সহানুভূতির কথায় বিহারের বিপন্ন লোকদের অন্ন, বস্ত্র, কম্বল, অস্থায়ী গৃহ, স্থায়ী গৃহ, কৃপ, রাস্তাঘাট প্রভৃতি কিছুই হুইবে না। -*. সাহায্যাৰ্থ বড়লাটের ফণ্ডে বিনা কমিশনে মণিঅর্ডার খবরের কাগজে দেখিতেছি, ভূমিকম্পে বিপন্ন লোকদের সাহায্যার্থ কেহ বড়লাটের ফণ্ডে মণিঅর্ডারে টাকা পাঠাইলে তাহার জন্ত কমিশন লাগিবে না। এই ব্যবস্থাটি অংশতঃ ভাল; সম্পূর্ণ ভাল হয় যদি বাবু রাজেন্দ্রপ্রসাদের প্রমুখতায় সংগৃহীত বিহারের কেন্দ্রীয় সাহায্য ফও, কলিকাতার মেম্বরের ফও, আচার্ষ্য প্রেফুল্লচত্রের সংকটজাশ কও, রামকৃষ্ণ মিশনের ফও মজঃফরপুরের কল্যাশব্রত-সংঘের কও প্রভৃতি সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য মৃণ্ডগুলিজেও মণিঅর্ডারে টাকা পাঠাইবার, জঙ্গ
