Գ8o আরোগ্য আমোদ ও শিক্ষার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়ে অপেক্ষাকৃত অল্পসংখ্যক লোককে ঐশ্বর্ঘ্যের জাপ্রয় দান করে। পল্লীতে সেই ভোগের উচ্ছিষ্ট স্ব-কিছু পৌছয় তা যৎকিঞ্চিং। গ্রামে জন্ন উৎপাদন করে বহুলোকে, শহরে অর্থ উৎপাদন ও ভোগ । করে অল্পসংখ্যক মানুষ; অবস্থার এই কৃত্রিমতায় অন্ন এবং ধনের পথে মানুষের মধ্যে সকলের চেয়ে প্রকাও বিচ্ছেদ ঘটেছে। এই বিচ্ছেদের মধ্যে ষে সভ্যতা বাসা বাঁধে তার বাসা বেশিদিন টিকতেই পারে না। গ্রীসের সভ্যতা নগরে সংহত হয়ে আকস্মিক ঐশ্বর্ষের দীপ্তিতে পৃথিবীকে বিস্থিত করেছিল কিন্তু নগরে একান্ত কেন্দ্রীভূত তার শক্তি স্বল্পায়ু হয়ে বিলুপ্ত হয়েছে। - আজ যুরোপ থেকে রিপুবাহিনী ভোশক্তি এসে আমাদের দেশে মানুষকে শহরে ও গ্রামে বিচ্ছিন্নভাবে বিভক্ত করেছে । আমাদের পল্লী মগ্ন হয়েছে চিরন্থঃখের অন্ধকারে। সেখান থেকে মানুষের শক্তি বিক্ষিপ্ত হয়ে চলে গেছে অন্তৰ । কৃত্রিম ব্যবস্থায় মানবসমাজের সর্বত্রই এই যে প্রাণশোষণকারী বিদীর্ণত এনেছে একদিন মাহুষকে এর মূল্য শোধ করতে দেউলে হতে হবে। সেই দিন নিকটে এল। আজ পৃথিবীর আর্থিক সমস্যা এমনি দুরূহ হয়ে উঠেছে যে, বড় বড় পণ্ডিতেরা তার যথার্থ কারণ এবং প্রতিকার খুঁজে পাচ্চে না। টাকা জমছে অথচ তার মূল্য যাচ্চে কযে, উপকরণ উৎপাদনের ক্রটি নেই, অথচ তা ভোগে আসছে না। ধনের উৎপত্তি এবং ধনের ব্যাপ্তির মধ্যে যে ফাটল লুকিয়ে ছিল আজ সেটা উঠেছে মস্ত হয়ে । সভ্যতার ব্যবসায়ে মানুষ কোনো-এক জায়গায় তার দেন শোধ করছিল না, আজ সেই দেনা আপন প্রকাগু কবল বিস্তার করেছে। সেই দেনাকেও রক্ষা করব অথচ আপনাকেও বাঁচাব এ হতেই পারে না। মানুষের পরস্পরের মধ্যে দেনাপাওনার সহজ সামঞ্জস্য সেখানেই চলে যায় যেখানে সম্বন্ধের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। পৃথিবীতে ধন- উৎপাদক এবং অর্থ-সঞ্চয়িতার মধ্যে সেই সাংঘাতিক বিচ্ছেদ বৃহৎ হয়ে উঠেছে। তার একটা সহজ দৃষ্টান্ত স্বরের কাছেই দেখতে পাই। বাংলার চাষী পাট উৎপাদন कब्रtङ ब्रख् खण करब्र भब्रह्छ, यथs cनहे श्राdंद्र अर्थ বাংলাদেশের নিদারুশ অভাব মোচনের জন্তে লাগছে না।
- প্রবাসী ;
SO8@ এই ষে গায়ের জোরে দেনাপাওনার স্বাভাবিক পথ রোধ করা এই জোর একদিন আপনাকেই আপনি মারবে } এই রকম অবস্থা ছোট বড় নানা কৃত্রিম উপায়ে, পৃথিবীর সৰ্ব্বত্রই পীড়া স্বষ্টি করে বিনাশকে আহবান করছে। সমাজে স্বারা আপনার প্রাণকে নিঃশেষিত করে দান করছে প্রতিদানে তারা প্রাণ ফিরে পাচ্চে না, এই অন্তায় খণ চিরদিনই জমতে থাকবে এ কখনো হতেই পারে না। অন্তত ভারতবর্ষে এমন একদিন ছিল যখন পল্লীবাসী অর্থাৎ প্রকৃতপক্ষে দেশের জনসাধারণ কেবল ষে দেশের ধনের ভাগী ছিল তা নয়, দেশের বিদ্যাও তারা পেয়েছে নানা প্রণালী দিয়ে। এরা ধৰ্ম্মকে শ্রদ্ধা করেছে, অন্যায় করতে ভয় পেয়েছে, পরস্পরের প্রতি সামাজিক কৰ্ত্তব্যসাধনের দায়িত্ব স্বীকার করেছে। দেশের জ্ঞান ও ধর্মের সাধনী ছিল এদের সকলের মাঝখানে, এদের সকলকে নিয়ে। সেই দেওয়া-নেওয়ার সর্বব্যাপী সম্বন্ধ আজ শিথিল। এই সম্বন্ধ-ক্রটির মধ্যেই আছে অবশুম্ভাবী বিপ্লবের সূচনা। এক ধারেই সব-কিছু আছে, আরেক ধারে কোন কিছুই নেই, এই ভার সামঞ্জস্তের ব্যাঘাতেই সভ্যতার নৌকো কাৎ হয়ে পড়ে। একান্ত অসামোই আনে প্রলয়। ভূগর্ভ থেকে সেই প্রলয়ের গর্জন সৰ্ব্বত্র শোনা যাচ্চে । এই আসন্ন বিপ্লবের আশঙ্কার মধ্যে আজ বিশেষ করে মনে রাখবার দিন এসেছে যে, ধারা বিশিষ্ট সাধারণ বলে গৰ্ব্ব করে তারা সৰ্ব্বসাধারণকে যে পরিমাণেই বঞ্চিত করে তার চেয়ে অধিক পরিমাণে নিজেকেই বঞ্চিত করে— কেননা শুধু কেবল ঋণই যে পুীভূত হচ্চে তা নয়, শাস্তিও উঠছে জমে। পরীক্ষায় পাস-করা পুথিগত বিদ্যার অভিমানে যেন নিশ্চিন্ত না থাকি। দেশের জনসাধারণের মন যেখানে অজ্ঞানে অন্ধকার, সেখানে কণ কণা জোনাকির আলো গর্ভে পড়ে মরবার বিপদ থেকে আমাদের বঁাচাতে পারবে না । बांछ भल्लौ श्राघाटनग्न श्रां५-भद्र, शनि ७मन कब्रन करद्र আশ্বাস পাই যে, অন্তত আমরা আছি পুরো বেঁচে । তবে ভূল হবে, কেননা মুমুধুর সঙ্গে সঙ্গীবের সহযোগ মৃত্যুর দিকেই টানে। ৬ই ফেব্রুয়ারী ১৯৬৪.সন * BBBBB BBB BBB DDBBDS
