পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՊՅկ ': تتعة श्ब्रि कब्र इङ्गश् श्रेष्ठ भणि। पबिडे श्ख्बाब्र क्रण हेक्षण७ ७वर भै *षावणशै चछांछ cनप्लग्न भूजांब्र भशाषा या कमब्र হ্রাসপ্রাপ্ত হইল। যেখানে একটি পাউণ্ড ষ্টার্লিং ৪৮৬ ডলারের সমতুল্য ছিল সেখানে তাহার মূল্য দাড়াইল নূনকল্পে ৩৩৯ ডলার । আর্থিক জগতে ইংলণ্ডের মধ্যাদা হানি হুইল যথেষ্ট, কিন্তু সে প্রাণে ৰাচিয় গেল। প্রথমতঃ তহবিলের অবশিষ্ট चपखनि अशद्र ब्रक शाहेण । विउँौबङ, भूजाब यूना झांग ८झ्छू जिनिवद्र शञ्च कृफ़िन । छुडैौबङः, विनिशtञ्चब्र হার তাহার অনুকূল হওয়ায় রপ্তানি বৃদ্ধি ও আমদানি স্থাল পাইয় তাহার ধনাগম ও ব্যবসাবাণিজ্যের উন্নতি হইতে লাগিল। আন্তজ্ঞ প্রতিকূল হাওয়া অনেকটা বাধাপ্রাপ্ত হইল। হাজার পাউণ্ডের জিনিষ ইংলগু হইতে ক্রয় করিলে আমেরিকার বণিককে পূৰ্ব্বে দিতে হইত ( ১••• x ৪৮৬ ) ৪৮৬০ ডলার, এক্ষণে দিতে হইল জাম্বুমানিক (১• • • x ৩৩০) ৩৩•• ডলার মাত্র। ইংলও তাহার পণ্যের দরুণ হাজার পাউণ্ডই পাইল বটে ; কিন্তু আমেরিকাকে ১৫৬০ ডলার কম দিতে হইল। ফলে আমেরিকা ও স্বর্ণমান-বিশিষ্ট অক্ষান্ত দেশে ইংরেজের মাল কেবলমাত্র বিনিময়ের মারপ্যাচের দরুণ সস্তায় বিকাইতে লাগিল। পক্ষান্তরে উহাদের পণ্যের দর ইংলণ্ডের বাজারে চড়িয়া গেল। প্রবল প্রতিযোগিতার ফলে জুনিয়ার হাটে পণ্য বিক্রয় এমনি দুঃসাধ্য হইয়া উঠিয়াছে ; তদুপরি মুত্রার অবনতি ঘটাইয়া বাট্টার স্বযোগ গ্রহণে ইংলণ্ডকে লাভবান হইতে দেখিয়া এই মন্দার বাঙ্গারে আমেরিকাও সেই পথের পধিক হইতে বাধ্য হইল। ফলে চারি দিকে স্বর্ণমান পরিত্যাগ করিয়া মুল্লামূল্য হ্রাস করতঃ কে কাহাঁকে পণ্যের হাটে হুটাইৰে তাহার একটা রীতিমত দৌড় চলিয়াছে। uहे ग→rर्क छांबरछब्र चबाइ! लवक यूक्षिtष्ठ इहेtण জনজিজ্ঞের পক্ষে পারিপার্থিক অবস্থাও কিঞ্চিৎ জান चांय७क । cनहेछछहे छूनिद्रांब्र यांर्थिक नमशांब्र “हे किल्ले যখাগড়ৰ সংক্ষেপে আলোচনা করা গেল। ভারতের মুর রৌপ্য ধাতুর হওয়ায় পৃথিবীর বর্ণখুলীবিশিষ্ট প্রধান দেশসমূহের সহিত বিনিময়ের হার বা রেশিও जहेब अशब्र cणाणमाण ८६ बिच्न श्हेब नाफारेद्दार्श् SOBO তাহা পূর্বেই বলা হইয়াছে। সোনা ও রুপার বাজারদরের পরিবর্তন হেতু ষ্টার্লিঙের সহিত টাকার রেশিও স্থির করিবার কোন সহজ ও স্বাভাবিক উপায় না থাকায় ভারত-সরকার এই হার খেয়ালমত এক এক সময় এক এক রূপ নির্দেশ করিয়া আসিয়াছেন। ইহার ফল ভারতের পক্ষে শুভ হইতে পারে নাই। প্রথম কথা—বিনিময়ের হার পরিবর্তনশীল হইলে লাভালাভ হিসাব করিয়া বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্য করা কঠিন হষ্টয়া পড়ে। দ্বিতীয়তঃ, যাহা এইমাত্র আলোচনা করা হইল, বিনিময়ের হার বা রেশিও নিৰ্দ্ধারণের উপর জিনিষের দর ও বৈদেশিক বাণিজ্যের উন্নতি অবনতি অতি গুরুতররূপে নির্ভর করে । ১৮৯২ সাল হইতে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত টাকার মূল্য ১ শিলিং ৪ পেনি নির্দিষ্ট ছিল ; তৎপরে ১৯১৯ সালে টাকার মূল্য বাড়াইয়া একেবারে ২ শিলিং করা হয়। তাহার ফল ভারতের পক্ষে অতিশয় মারাত্মক হুইয়া পড়িলে পুনরায় ১৯২৬ সালে এক রয়্যাল কমিশন বসে এবং উহারা টাকার মূল্য ১ শিলিং ৬ পেনি নিৰ্দ্ধারণ করিয়া দেন। এরূপ ঘাতপ্রতিঘাত ও অনিশ্চয়তার ভিতর দিয়া ভারতের মুদ্র-সমস্ত এতকাল চলিয়া আসিয়াছে। পৃথিবীর বাণিজ্য তখন সম্প্রসারণের পথ বাহিয়৷ চলিতেছিল ; ভারতের ক্ষতি তাই তেমন করিয়া তাহার গায়ে বাজিতে পারে নাই। কিন্তু আজ আর সেদিন নাই ; আজ দু-কুলভাঙা খরস্রোতে উজান বাহিবার পাল স্বরু হুইয়াছে। আমাদের প্রভুদের অবস্থাও কাহিল। বড় বাড়ির আনন্দোৎ সবের এতটুকু ছিটেফোটা পাইবার আশাও আজ আর দীন প্রতিবেশীর নাই। দুনিয়ার চারি দিকে প্রাণ বঁাচাইবার জন্ত আজ কাড়াকড়ি পড়িয়া গিয়াছে। ‘কাজ চাই, অল্প চাই’ রবে ইউরোপ আমেরিকার আকাশ-বাতাস আজ ভারী হইয়া উঠিয়াছে। রাষ্ট্রপতিগণের চোখের নিজ টুটিয়াছে। কোটি কোটি টাকার পণ্য পড়িয়া আছে ; খরিদার নাই, দর নাই। সকল দেশই নিজের পণ্য পরের দেশে চালান করিয়া অর্থ উপার্জন করিতে ব্যস্ত ; কিন্তু কেহই পরের পণ্য নিজের দেশে প্রবেশ করিতে দিবেন না। যিনি দরে জটিা উঠতে পারিতেছেন না, তিনি পরের পণ্যের উপর উচ্চ গুল্ক বলাইতে ছেন। তাহাতেও আঁটিা উঠতে না পারিলে, স্বর্ণমুর ত্যাগ कब्जि क्षानउद कोणब फ्रांगारेन्च् इक कवििक्रन । नाङ