পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ੋਧ জামাদের রেশিও সমস্ত ዓ8ፃ . মুদ্রার স্বর্ণ অপহরণ করিতেছেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট মিঃ রুভেন্ট কলমের এক খোচায় ডলারের ওজন সেদিন অর্ধেক কমাইয়া দিয়াছেন। উদ্দেশু নিজের দেশের জিনিষের দর চড়াইয়া দেওয়া এবং বিদেশের হাটে প্রতিযোগিতায় অপরকে পরাস্ত করা। রাতারাতি আমাদের আধুলিগুলি টাকা হইয়া গেলে যা হয়, এ ঠিক তাই ! অর্থশাস্ত্রের যাদ্ধমন্ত্রে মানুষের হালকা পকেট যখন রাতারাতি দ্বিগুণ ভারী হইয়া উঠিবে তখন বাজারে ক্রেতার ভিড় নিশ্চয়ই কিছু বাড়িবে এবং নিজের পণ্য বিদেশে অৰ্দ্ধমূল্যে বিক্রয় করিবার সুবিধাও হইবে, ইহাই এই নীতির উদ্দেশু। এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে, চারি দিকের অবস্থা ও ব্যবস্থা যখন এইরূপ, তখন আমাদের দেশের মুদ্র-নীতি কোন পথে চলিয়াছে । ইহার সহজ উত্তর এই যে, আমাদের নির্দিষ্ট পথও নাই, চলাও বন্ধ। আমাদের এই চরম নিশ্চেষ্টতার দিকে তাকাইলে পুরাতন সেই প্রবাদটির কথা মনে পড়ে, কাদালের আবার বাটপাড়ের ভয় কি ? সেই যে ১৯২৭ সালে স্বদিনে আমাদের টাকার মূল্য ১ শিলিং ও পেনি নির্দিষ্ট করিয়া দেওয়া হইয়াছিল, দুনিয়ার এত ওলটপালটের পরও সেই বাট বা রেশিও-ই এখন পৰ্য্যন্ত স্থির আছে। পার্থক্যের মধ্যে এইটুকু, এখন সম্পর্ক হইয়াছে পেপার ষ্টালিঙের সহিত ; কারণ ইংলণ্ডের ষ্টালিং এখন স্বর্ণ হইতে সম্বন্ধচুতি। ১৯২৭ সালে রয়্যাল কমিশন কর্তৃক ১ শিলিং ও পেনি রেশিও যখন নির্ধারিত হয় তখনই কমিশনের একমাত্র ভারতীয় সদস্য অর্থনীতি-বিশারদ স্তর পুরুষোত্তমদাস ঠাকুরদাস ইহার তীব্র প্রতিবাদ করিয়াছিলেন এবং বলিয়াছিলেন যে, স্বর্ণ ও রৌপ্য ধাতুর পারস্পরিক মূল্য বিবেচনা করিলে বাটার হার কখনও ১ শিলিং ৪ পেনির <ब* २७ब फेळिङ नाझ् । क्रूि ठाशब्र अख्यिउ अछाछ সদস্য গ্রহণ করেন নাই। মুদিনে যে বাটার হার অধিক এবং ভারতের পক্ষে অহিতকর বলিয়া ভারতীয়গণ কর্তৃক বিবেচিত হইয়াছিল, আজ এই বিশ্বব্যাপী ঘোর ছুর্জিনেও তাহাই স্থির আছে। আমরা কোন হিসাবে বা কি সূত্রে ১ শিলিং ও পেনি রেডিওকে বেশ বলতেছি, এক্ষণে তাই বিচার কী লেখা বাৰু। লড়াইয়ের পর ইউরোপের প্রধান দেশসমূহ যখন স্বর্ণমানে প্রত্যাবর্তন করিল, তখন লড়াইন্থের পূৰ্ব্বে টালিঙের যে মূল্য ছিল ইংলও সেই মূল্যই গ্রহণ করিল। কিন্তু ফ্রান্স, জাৰ্ম্মানী প্রভৃতি দেশ স্বর্ণের পরিমাণ বা ওজন পূৰ্ব্বাপেক্ষ কমাইয়া দিয়া তৰে পুনরায় স্বর্ণমুদ্র প্রচলন कब्रिटङ गांश्नैौ श्ल । cभाँ रुष, जज्रांझेटबब्र श्रृंदर्द ८ष মূল্য ছিল তদপেক্ষ কেহই নিজ নিজ মূত্রার মূল্য বৃদ্ধি করেন নাই, বরং হ্রাস করিয়াছেন । কিন্তু আমি পূর্বেই উল্লেখ করিয়াছি, লড়াইয়ের পূর্বে ২৫ বৎসর কাল আমাদের টাকার মূল্য ছিল ১ শিলিং ও পেনি ; লড়াইয়ের পর হঠাৎ তায় বৃদ্ধি পাইয়া হইল একেবারে ২ শিলিং। তার পর ইহার ফলে ধন নিঃসরণ হইয়া ভারতের যখন নাভিাল উপস্থিত হুইল তখন ইহার মুল্য নির্দিষ্ট হুইল ১ শিলিং ৬ পেনি। তথাপি লড়াইয়ের পূর্বকার মূল্য অপেক্ষ ইহার মূল্য ২ পেনিবেশী ধরা হইল। কেহ হয়ত বলিতে পারেন, श्रुतं श्रृणा कय श्णि , २ ०नि ठूला बाज़हेश बि $क७ ষ্টালিঙের মূল্যের মধ্যে সত্যকার সামঞ্জস্ত করা হইয়াছে। এইরূপ অল্পমান অসঙ্গত নহে বলিয়া আমরা স্বীকার করিতে পারিতাম যদি বিজ্ঞানসন্মত অন্তরূপ বিপরীত প্রমাণ কিছু না থাকিত । এইরূপ বিজ্ঞানসন্মত বিচার করিতে হইলে উভয় দেশের পণ্যের মূল্য-তালিকার দিকে তাকাইতে হইবে। টাকা ও ইলিঙের মধ্যে নির্দিষ্ট রেশিও যদি খাটি রেশিও হয়, তৰে ইংলণ্ডে জিনিষের দর টালিঙের মূল্যের সহিত যেমন ওঠনামা করিবে ভারতেও টাকার মূল্য এবং জিনিষের দর অনেকটা সেই অনুপাতে ওঠানামা করিবে। কিন্তু ফলতঃ তাহা হয় নাই। ১৯৩১ সালে স্বর্ণমান পরিত্যাগ করিবার পর ইংলণ্ডে জিনিষের দর কিছু চড়িয়াছে, কিন্তু আমাদের দেশে চড়া দূরের কথা, আরও খানিকটা নামিয়াছে। ভারতের স্তায় সমাবস্থাবিশিষ্ট অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিলাও প্রভৃতি অন্তান্ত কৃষি-প্রধান দেশের মূল্য-তালিকার সহিত জামাদের মূল-তালিকার তুলনা করিলেও এই একই অবস্থা দেখিতে পাওয়া যাইবে । স্বর্ণমান পরিত্যাগ করিবার পর भै नक्ण cनरल चिनिrषब्र कब्र ८षण थॉनिकै छक्लिब গিয়াছে। কিন্তু আমাদের রৌপ্যমুদ্র স্বর্ণ হইতে সাজুজ হওয়া সত্বেও এদেশে পণ্যের মূল্য হ্রাস ভিন্ন বৃদ্ধি পায় নাই।