পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ማዬye আনা।...ওরেকিছু ন দিলেও ভাল দেখা না, কি বলেন...” পরে হাসি টানিয়া টানিয়া কহিলেন, “ভয় নেই মশাই, আপনাকেও এর পারিশ্রমিক-স্বরূপ হাজার-চারেক দেওয়া যাবে...হে ছে হে, বুঝেছেন কি-না। রাজি ত..." রাজি না इहेब चांद्र कब्रि कि, जठeणि छैॉक ७ च्षांब्र झफ़ बांब ना । यांग्न विाjषडः कि-मां कथां शृथन निम्नांझेि... । ऊरद गांज চার হাজারেই রাজি হইতে পারি নাই, অনেক দরকষাকবি कब्रिइ cनय *ईख् छ्ध्न शजाएग्रहे हड्रेण । शानिक शृ८ब्र কছিলাম, “তা এই উইল কি ক’রে জোগাড় করলেন ?” মাধবাৰু সাফল্যের আননে এক গাল হাসিয়া বলিলেন, “জারে মশাই, আমরা কি আর মেয়েমানুষ যে দুঃখে শোকে অধীর হব। বুড়ি যখন একেবারে শোকে আকুল, সেই সময়ে এক ফাকে দেরাজ থেকে উইলখানা সরিয়ে ফেললাম। পুরুষ মানুষ বুঝলেন কি-না, আমাকেই ত সব সংসারটা দেখতে হবে ; শোক-দুঃখ কি আর আমার শোভা পায় হে ইে... । তারপর ওদের সঙ্গে স্মশান পৰ্যন্ত গিয়ে শরীরটা হঠাৎ খারাপ হয়ে পড়েছে বলে এই ত আপনার কাছে আসছি।” স্কুল হইতে অপরের হস্তলিপি নকল করা বিষয়ে বেশ একটু অদ্ভুত রকমের পারদর্শিতা লাভ করিয়াছিলাম। ক্রমে এ স্বনাম বন্ধুমহলে বেশ ছড়াইয় পড়ে। মাধবব ভাগিল জানিতেন, তাই ত আমার আজ এতগুলি টাকা প্রাপ্তি ঘটিল। তৰু মনে হইল টাকাগুলি যেন বড় অল্প হইল। अष्ट्रब्र बझन् श्रेण–७शंख्न क्रािंङ् फ्रािउ श्हेप्रु, अछाब्रग्न কলেজের খরচ যেন দিন দিন বাড়িয়াই চলিয়াছে। স্বরম জাম্বার ধরিয়াছে আর এক লেট গহনা চাই, একখানা মোটর না কিনিলেও আর মধ্যাদা রক্ষা হয় বই ...এ জায় কটাই বা টাকা । হঠাৎ "চোর চোর চীৎকারে চিম্ভাবর্তে বাধা পড়িল। ভরিংপদে ভয়ব্যাকুলিত চিত্তে নীচে নামিয়া আসিয়া দেখি স্বযোগ্য ঘরোয়ান হরি সিং চোরের বুকের উপর বলিয় তাহার গলার টুটি চাপিয়া ধরিয়া বজনির্ঘোষে তাহার গুলিক সম্বন্ধ প্রচার করিয়া আরক্তিম নেজে গুম্ফ জুলাই যটি উত্তোলনপূর্বক হবার দিতেছে, “এক ডাণ্ডামে তোমক হাড়ি তোড় দেগা...” ভাল করিয়া চোরকে নিরীক্ষণ করিয়া দেখি হরি সিং কেন, ক্ষেকোন লোকের জ্ঞানী SOBO এক ঘা ভাও তাহার কঙ্কালসার দেহকে ঠাও করিয়া দিতে পারে। আমাকে দেখিয়া হরি সিং তাছার অসীম বীরত্ব প্রকাশ করিবার সুযোগ পাইল। কি করিয়া ক্ষিপ্রতা সহকারে ভাড়ার ঘরের দক্ষিণ জানালায় কোণ ৰেষিয়া সিদকাঠি বসাইবার সময় সে অদ্ভূত সাহসিকতার সহিত নিজ জীবন বিপন্ন করিয়া চোরকে ধরিয়া ফেলিল তাহারই বিবরণ ক্ষিপ্রগতিতে চলিল। হৈ-চৈ গুনিয়া পাশের বাড়ির রাখালবাবু আসিলেন, রাস্তার উপরের দক্ষিণ-পূৰ্ব্ব কোণের বাড়ি হইতে গগনবাৰু লাঠিতে ভর দিয়া জালেহাতে চাকরের সহিত আসিলেন, অল্পকালের মধ্যেই বিঞ্জনবাবু, নরেশবাবু, হেমেনবাবু প্রমুখ ব্যক্তিরা আসিয়া জড় হইলেন। চোরকে তখন জেরা করিতে আরম্ভ করিলাম, "হারামজাদ, কি চুরি করতে এসেছিলি এ রাত্রে " অতি ক্ষীণ ও করুণ স্বরে চোর বলিল, “ভেবেছিলুম বাবু যদি কিছু সোনা রুপ সমাপ্ত পাই ত কয়দিন পেটভরে থেতে পাব, আর যদি তাও না পাই এই বস্তায় করে চাল চুরি করে নিয়ে যাব। আজ চার দিন খেতে পাইনি...কেউ ভিক্ষেও দেয় না বাৰু... কিছু খেতে দিন না বাৰু, আপনার পাৰে পড়ি...” বলিয়া করুণ নয়নে আমার দিকে চাহিয়া রহিল। চোরের এই ঔদ্ধত্য আর সহ হইল না ; দেহের সকল শক্তি প্রয়োগ করিয়া সশব্দে তাহার গণ্ডে এক প্রচণ্ড চপেটাঘাত করিলাম। তাহাতেই ফল হইল, কারণ চোরকে তৎক্ষণাৎ গোঁ গো করিয়া মাটিতে আশ্রয় লইতে হইল। সেই অস্পষ্ট আলোকেও চোখে পড়িল তাহার ডান কপাল বাহির রক্ত পড়িতেছে, সম্ভবতঃ পাথরে লাগিয়া কাটিয়া গিয়া থাকিবে । রাখালবাবু কহিলেন, “বেশ হয়েছে ব্যাটার, জেলে যাওয়ার চেয়ে উত্তম মধ্যম বেশ দু-চার ঘা দেওয়াই হচ্ছে ঠিক শাস্তি, এদের যাতে সারা জীবনটা বেশ মনে থাকে। জেলে আর শাস্তি কিই বা পাবে, বেশ বসে বসে থাবে আর দু-দিন বাদে বেরিয়ে কার উপর কৃপাদৃষ্টি ফেলবেন সে ওঁরাই জানেন- জানেন মশাই, এই ব্যবসা করে করে বেশ টাকাকড়ি ঘরবাড়ি করে ফেলেছে-মন্দ নয় এ ব্যবস।” - চোর এবার হাউ হাউ করিয়া উচ্চৈঃস্বরে কাদিয়া चांमब्र गमदग्न अफ़ाहेब्र क्षबिंबा थगैौध कडिब्रष्ठोब्र जश्छि বিনাই বিনাইয় কৰিতে লাগিল, “আমার মারবেন না বাৰু,