৭৭২ সেইগুলো যখন একটার পর একটা ভীষণ শৰ করে জেড়
- NKo
মৰু তেমন মনোযোগ দিয়ে শুক্লার কথা শুনছে ন!— কারণ শুক্ল বা বলছে, মঞ্জুর কাছে সেগুলি তেমন নতুন নয়, যদিও সে পুরী কখনও যায়নি। বইতে এসব সে যথেষ্ট পড়েছে, যার দেখেছে তাদের মুখে পূর্বেই বহুবার শুনেছে। কিন্তু মঞ্জু শুক্লাকে বাধা দিল না। গুরা বলল,—রাত্রির বেলাতেও সমুদ্র ভারি স্বন্দর দেখতে । জোছনা রাতের কথা তো ছেড়েই দাও আঁধার রাত্রে দেখা যাম ঢেউগুলো ভেঙে পড়বার সঙ্গে সঙ্গে একটা নীলাভ আলো ঠিক গলানো রুপোর মত ফেনীর মাঝে ছড়িয়ে পড়লো— এড় চমৎকার ! এ-সব কথাও মঞ্জু জানে। दंदच्ने । মঞ্জু অনেকটা সহজ ভাবে শুক্লার এ-সব কথায় যোগ দিতে পারে, কিন্তু মনের পূৰ্ব্বেকার স্বাচ্ছদ্য সে বহুক্ষণ আগে হারিয়ে ফেলেছে। পরদিন বেড়াতে বেরিয়ে শুক্ল বলল,-আচ্ছা মঞ্জু চল না ভাই, হাসপাতালটা দেখে আসি। আর কে নাকি একজন বাঙালী পেশেন্ট এসেছেন কাকীম বলছিলেন, তাকেও দেখে ক্ষমালা স্বাৰে । মুহূর্ভের জন্তে মঞ্জু সারাদেহে একটা অস্বস্তি অনুভব করল। পরক্ষণেই নিজের কণ্ঠকে সতর্কতার সহিত সংযত করে বলল,-না, ন, হাসপাতাল দেখতে গিয়ে কাজ নেই। —কেন ? —মোটেই নিরাপদ নয়। —কেন ? —কেন মানে অস্থখটাই খুব খারাপ কি-না ! —আহা তাই বলে আমাদের তো আর ধরচে না ! —ত বিচিত্রও নয়। এটা ছোয়াচে রোগ, আর যদি কোনোও গতিকে ধরে, তবেই শেষ । আর রক্ষে পেতে হৰে না। তা ছাড়া হাসপাতালে দেখবার আছেই বা ৰি, দালানটা গু এখান খেৰেই দেখতে পাচ্ছিল। ভেতরে কস্তকগুলো রোগী পড়ে রয়েছে-এই ত আর বাবা বলছিলেন সেদিন—এখন ষে পেশেন্টগুলো আছে, অত্যন্ত সবই অত্যন্ত পুরোনো Sన98O. নাকি য়াডভান্স্ড ষ্টেজের সব কটাই ; কাজেৰাজেই ওদিকে না ঘেবাই ভাল । শুক্ল জিজ্ঞেস করল,—তুই বুঝি কখনও ঘাসনি হাসপাতালে ? - মঞ্জু আরও অসহিষ্ণু হয়ে উঠল—আমি ? গিয়েচি অবিশুি ; কিন্তু মাত্তর একবার। তাও বহুদিন জাগে । -जांव्हा भक्षु, cब्रांशैरमब्र (छशब्र कि भूव क्वैि शक যায় না কি রে ? —বিত্র ? বাবা সে একেবারে যাচ্ছেতাই ! শরীরে রক্তের লেশমাত্র থাকে না, চোক দুটোর দিকে তাকালে ভয় হয়। বুকের পাজরাগুলো ৰেরিয়ে পড়েছে, একথানা একখানা করে গোণা যায়। আর দিনরাত্তির কেবল খক্-খৰূ— থক্ থক্ - ক’রে সব কাশছে, সে কাশির শব্দ কানে গেলে গায়ের ভেতরে কাটা দিয়ে ওঠে । সাধে কি আর বলে ক্ষমরোগ— যক্ষ্মা ব্যাধি ॥ ইংরেজীতে টি. বি. বললে তবুও একটু মিষ্টি শোনায়, কিন্তু অস্থখট কোনগতিকেই মিষ্টি নয় ভাই। ওটা “যক্ষ্মা'ই সত্যি সত্যি । শুক্ল একটু অন্তমনস্কের মত কি ভাবছে। একটু পরে বলল,- কিন্তু ভাই জামি কোনো পত্রিকায় একটা প্রবন্ধে একদিন কতকগুলি স্তানাটোরিয়াম পেশেন্টের ছবি দেখেছিলুম। সে তো ভাই ভারি স্বন্দর চেহারা, সবাই হৃষ্টপুষ্ট, সকলেরই হাসিমুখ । খানিকট নিলিপ্তের মত মঞ্জু উত্তর দিল,—কি জানি হয়ত তারা সেরে গেছে ! শুক্লার মুখখান উজ্জল হয়ে উঠেছে—সেরে যায়, তাই না ভাই ? আর অল্প একটু আক্রমণের স্বরুতেই যদি ধরা পড়ে, আর ঠিক চিকিৎসা হয়, তাহলে বোধ হয় সম্পূর্ণ ই স্বস্থ হয়ে যায়—তাই না? —যেতেও পারে। কি জানি, বাবার মুখেই শুনি, ७ब्रकम छांण चरन कहे श्छ, चांयाग्न छू-निन याप्नहे व डाहे ! যাক্ গে ভাই, ওসব আমি জানি টানিনে, আমি ত আর ভাক্তার নই ৷ কিন্তু তবুও গুয়া ছাড়ছেন । সে বলল-আমার কিন্তু কেমন বিশ্বাস ভাই, দেৰী দার শ্ৰেণী কিছুই হয়নি, নিশ্চয়ই তিনি ভাল হয়ে যাবেন।
