পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

リエ ঐবিগালের চোখের সন্মুখে চলচ্চিত্রের মত লাগিতেছে। নৌকার ছইয়ের ভিতর বসিয়া শ্ৰীবিলাস জানালাম মুখ দিয়া আছে—অলস-নিজাব-ক্লান্ত মধ্যাছ, ধূসর পাংগুল মাটি —জরাজীর্ণ তরু-শাখা-পৃথিবীর আনন্দ যেন নিঃশেষে कद्र श्ब्र जिब्रांzछ् । —বুড়ে বয়েসে বিয়ে—তার আবার টান থাকে ন-কিআমি ম’লে তুমি বঁাচরে—কেমন ? —কেবল তামাক আর তামাক—কি যে নেশা—বুড়ে লোকের মত, এত তামাকও খেতে পার তুমি —যদি থোকা হয়, কি নাম রাখবে বল ত-খুব ভাল দেখে রেখো কিন্তু-ঠাকুর-দেবতার নাম না হয়— —৪ মা –কি কর, ছি, ঐ কে দেখে ফেলবে-সর সর, দেথছ না, কাজ করছি এখন – তোমার কি ? –ইস্‌ মিছে কথা বইকি। —আমি বুঝি জানিনে—আমাকে লুকিয়ে কাল থিয়েটার দেখতে যাওয়া হয়েছিল। হুইশল্‌ দিয়া ষ্টীমার ছাড়িয়া দিল । ডেকের উপর জনারণ্য। যেখানে মেশিন গর্জাইতেছে ওখানে দারুণ গরম। ঐবিলাস চুপ করিয়া বাক্সটার উপর বসিল, নদীর এপার ওপার দেখা যায় না। জল কাটিতে কাটিতে ষ্টীমার চলিল। . ওপাশে কে এক ভদ্রলোক স্ত্রী লইয়া চলিয়াছে, সঙ্গে একটি ছোট ছেলে । কত হাসিগল্প দু-জনে করিতেছে। নিজেদের চারিপাশে যে এতগুলা অপরিচিত লোক রহিয়াছে, আনন্দে তাহারা সে-কথা জুলিয়া গিয়াছে । ছেলেটি তাহাঁদেরই কাছাকাছি ঘুরিয়া বেড়াইতেছে— ঐবিলালের মনে হইল—মধুরী কখনও মরিবে না— নিশ্চয় সারিশ্ন উঠবে। আচ্ছ, এমনও ত হইতে পারে ইষ্টামি করিয়া মিছামিছি তাহাকে শুধু একটু মনকষ্ট দিবার জন্যই মধুরী এই টেলিগ্রাম করিয়াছে। পাড়ার কেহ লিধিয়া দিয়াছে হয়ত। — হইতেও পারে। আর একবারের কথা শ্ৰীবিলাসের মনে আছে —- সম্বলপুরে থাকিতে হঠাৎ চিঠি গিয়াছিল—মৗধুরী ভীষণ পীড়িত-শীয় চলিয়া আইল। ভাবনা ত ঐবিলাসের ঘুম হইল ন-খাওয়া হইল না।–কিন্তু বাড়ি জাসিয়া দেখিল ●थंथ जेितु) e Qسي মাধুরী দিব্যি হাসিন্ধা-খেলির বেড়াইতেছে—শুধু মজা করিবার জন্তই ঐ চিঠি পাঠাইয়াছিল , এবারও ত তেমনি কিছু হইতে পারে - - g -७३-७३-७३-कृझ- - শ্ৰীবিলাস হঠাৎ চমকিয়া উঠিয়া দেখে—সেই শিশুটি টলিতে টলিতে তাহার সামনে আসিয়াছে – -હરે હાફ-- _ আধ আধ কথা শ্ৰীবিলাসের বড় ভাল লাগিল। দুই হাত বাড়াইম্বা হাসিয়া বলিল,—এস এল-ও খোকা- জুজু নেই-নেই— থোক আসিতেছিল। কিন্তু পিছন হইতে সেই ভদ্রলোক ‘ওরে দস্যি ছেলে বলিয়া হঠাৎ ছো মারিয়া লইয়া গেলেন। তারপর স্বস্থানে লইয়া গিয়া আর ছাড়িলেন না । অন্ধকার নীহারিকামণ্ডলীর ভিতর দিয়া এক কণা আলো আসিতেছে...শ্ৰীবিলাস চোখ মেলিমা রহুিল.. সাতরঙ রশ্মির ভিতর আলোর শিশুরা নাচিতেছে.. হান্তচঞ্চল চটুলচপল শিশুর দল তাহার দিকে আসিতে লাগিল...তাহাঁদের চলার ছন্দে জ্যোংস্ক ছিটকাইয়া পড়ে-হাসির আবেগে বাতাস মাতিয়া ওঠে...শ্ৰীবিলাস তাহদের হাতছানি দিয়া ডাকিতে লাগিল...হিরন্ময়ী-উজ্জয়িনী— মৈত্রেয়ী.. ট্রেন ছাড়িয়া দিয়াছে। চাকার ঘর্ঘর শব্দে ঐবিলাস অস্থির হইয়া নিজীবের মত কামরার এক কোণে পড়িয়া রহিল। সারা পৃথিবী ব্যাপিয়া যেন ভীষণ কোলাহল, কলহ, হাহাকার, আৰ্ত্তনাদ চলিয়াছে । স্পষ্ট প্রত্যক্ষ অনুভূতির মত তাহার মনে হুইল হয়ত সত্য সত্যই মধুরী মরিবে না। নিশ্চয় সারিস্ক উঠবে। প্রতি পলে জগৎ জুড়িয়া কত শিশু জন্মগ্রহণ করিতেছে, কয়জন জননী মরিতেছে। মরিবে না-শুধু তাহার সহিত भछ कब्रिवांद्र खछ इंश् ७ीकछै छ्ल भांझ । ॐौदिलांन তাহাকে ছাড়িম্ব চলিয়া আলিয়াছে বলিয়া হয়ত তাহার अछिधान इझेब्रॉइ 1, অম্বুরাগ কলং লঙ্গ অভিমান..মাধুরীর সহিত প্রক্তি দিনের প্রত্যেকটি খুটিনাটির কথা আজ তাহার মনে পড়িল। একটি. দিনের কথা ঐবিলায়ের কাজও মনে পড়ে—এক .