পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&क्रयाँ - তার উপরে ক্রমান্বয়ে আল্লাধুনিক মধ্যাধুনিক ও অস্ত্যাধুনিক (Oligocene, Miocene s Pliocene) অন্তযুগ । উষাধুনিক অস্তযুগের ভূ-স্তরে ঘোড়, হরিণ ও হাতীর প্রথম পূৰ্ব্বজদিগের কঙ্কাল দেখতে পাওয়া যায়। অল্পাধুনিক অস্তযুগের ভূ-স্তরে কুসন্ত ( Mastodon ) নামক বৃহৎকায় হস্তী, কুকুর, বিড়াল ও বানরের কঙ্কাল প্রথম পাওয়া যায় । S) : ) খৃষ্টাব্দে মিশর দেশের ফাকুম ( Faqum ) জেলার অল্পাধুনিক অন্তযুগের ভূ-স্তরে একটি গিবন (Gibbon) জাতীয় নরপ্রায় লাঙ্গুলবিহীন বানরের anthropoid ape-এর) কঙ্কাল পাওয়া গিয়াছিল। ইংরেজীতে ইহার নাম দেওয়া হয়েছে প্রোপ্লিওপিথেক ( Propliopitherus ) । পরবর্তী মধ্যাধুনিক অন্তযুগের ভূ-স্তরে জাৰ্ম্মেনী দেশে একটি বনমানুষের কঙ্কাল পাওয়া যায়। উহা অল্পাধুনিক যুগের প্রোপ্লিণ্ডপিথেকসের এত অনুরূপ যে, উহাকে উহারই বংশধর সিদ্ধান্ত করে উহার প্লিওপিথেক ( Pliopithecus ) নামকরণ করা হয়েছে। ফরাসী দেশেও হাঙ্গেরী দেশে ঐ মধ্যাধুনিক যুগের ভূ-স্তরে যেজাতীয় বনমানুষের কঙ্কাল পাওয়া গেছে সেই জাতির ড্রাস্লোপিথেকস্ ( Dryopithecus ) নাম দেওয়া হয়েছে । ঐ অন্তযুগে ভারতে হিমালয়ের নিকটবৰ্ত্তী সিবালিক পৰ্ব্বতে দুই প্রকারের নরপ্রাম বনমানুষের কঙ্কাল পাওয়া গেছে । তার একটি নাম হয়েছে প্যালিওপিথেক সিবালেন্সিস্ (Palaeopithecus Siwalensis }, vit# g#f## atN ffsforț¢R Fferyn (Sivapithecus Indiens) | প্রথমটির দাতগুলি অনেকটা মনুষের দাভের মতন। আর দ্বিতীয়টির অঙ্গপ্রত্যঙ্গ মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের এত অনুরূপ যে, উহার আবিষ্কৰ্ত্ত ডাঃ পিলগ্রিম্ উহাকে প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানবের সর্বপুরাতন কঙ্কালবিশেষ বলে মনে করেন ; কিন্তু অন্যান্ত নৃতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতের প্রায় কেহই এই মতের পোষকতা করেন না। সিবালিক পৰ্ব্বতে মধ্যাধুনিক ও অস্ত্যাধুনিক ও অন্তযুগের ভূ-ত্বরে আরও কয়েকটি বনমাতুষের কঙ্কাল পাওয়া গেছে। ঐ সমস্ত কঙ্কাল হতে অন্ততঃ এইটুকু चश्मान कब्र थांब cष, भांनदछांडि ७ लांत्रूलशैन मब्रथाग्न Wangs (anthropoid ape ), stett" SER উৰ্দ্ধতন পূৰ্ব্বপুরুষ এক ছিল এবং সেই পূৰ্ব্বপুরুষ সম্ভবতঃ ७खब्र-डांब्रट्ज बांग कब्रङ । मग्रंथांग्र- बूझ्नांकांब्र वन ঙ্গের ও বানর e۹س% wool (large anthropoid apes) attoos again coisé (generalized humanoid stem) হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভিন্ন প্রশাখায় পরিণত ৪ । বনমাহুষকে মানং-শাখার প্রশাখা কেন বলছি, তার কারণ এই যে, মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সঙ্গে বনমানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের তুলনা করে দেখা গেছে যে, মানুষের দেহে যে দুই শতখানা হাড় এবং তিন শতটি মাংসপেশী আছে, বনমানুষেরও ঠিক তাই আছে ; এবং উভয়ের অস্থি ও মাংস পেশীগুলো একই ভাবে সংস্থিত ; দুইয়েরই বত্রিশটি দাত দুই পংক্তিতে একই ভাবে সাজান আছে, দুইয়েরই মুস্তিষ্কের, হৃৎপিণ্ডের, পাকাশয়ের এবং জননেন্দ্রিয়ের গঠন অবিকল এক রূপ। প্রভেদ কেবল অঙ্গপ্রত্যঙ্গের লম্বা চওড়াতে, পিঠের দাড়ার ( মেরুদণ্ডের ) গঠনে এবং মস্তিষ্কের জটিলতায় । মানুষের পিঠের দাড়া খুব সোজা ( খজু), সেজন্য মানুষ সম্পূর্ণ সোজা হয়ে দাড়াতে ও চলতে পারে। বনমানুষের মেরুদণ্ড একটু বাঁকাটে, সেজন্ত তারা ঠিক সোজা হয়ে দাড়াতে পারে না কিংবা বেশীক্ষণ দুই পায়ে ভর দিয়ে চলতে পারে না । বনমামুষের মস্তিষ্কের কুগুলিত wrotsfi (convolutions of the brain ) two CERA অনেক কম, কোন কোন অংশ অসম্পূর্ণ, যেমন মস্তিষ্কের যে সম্মুখস্থিত উদগত অংশ বাকুশক্তির কেন্দ্র। এই জন্ত তার মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি (reason) প্রভৃতি উচ্চতর মনোবৃত্তি (higher faculties of the mind) of sofa ; মানুষের মত কথা বলবার শক্তিও তার হয়নি । মানুষের মস্তিষ্ক-গহবরের পরিমাণ ( cranial capacity ) বনমানুষের মস্তিষ্ক গহ্বরের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশী ; মানুষের মধ্যে সভ্য জাতিদের মোটামুটি ১৫ •• হতে ১৬০০ ঘন সেন্টিমিটার (cubic centi-metre), wiform first two see . *tog ১৫০০ পৰ্য্যন্ত ; আফ্রিকার HTUĦ (Bushman ) wtf.sg এবং অষ্ট্রেলিয়ার কৃষ্ণকায়ের ও আণ্ডামান দ্বীপপুঞ্জের অসভ্যদের (Minoopi) ১২৫০ হতে ১৩৫• মাত্র । কিন্তু বন মানুষদের মস্তিষ্কাধারের আয়তন ( cranial capacity ) ৫•• ধন স্টেমিটারের বেণী হতে দেখা যায়নি। পণ্ডিতের সিদ্ধান্ত করেছেন যে, মস্তিষ্ক-গহবরের পরিমাণ ( eraniak - capacity) প্রায় ১••• ঘন সেণ্টিমিটার না হলে বাশক্তির ।