পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سيا وليا ক্ষুরণ হয় না। অস্ত্যাধুনিক অম্ভবুগে যে মানবপ্রায় কয়েকটি জীবের কঙ্কাল পাওয়া গেছে তাদের মধ্যে তিনটির মস্তিষ্কগহ্বরের পরিমাণ ১• • • ঘন সেণ্টিমিটারের সামান্ত বেশী। এদের প্রাপ্তিস্থান অনুসারে নাম দেওয়া হয়েছে পেকিং মনুষ্য, পিটডাউন মন্ত্রব্য ও হাইডেলবর্গ মনুষ্য ( Peking Man, Pittdown Man e Hiedelberg Man) witą এদের চেয়েও পুরাতন অস্ত্যাধুনিক যুগের মনুষ্যপ্রায় যে জীবটির কঙ্কাল পাওয়া গেছে তার মস্তিষ্ক-গহবরের পরিমাণ (cranial capacity) as - cofibro won assrs &łtoe] (pre-man) «wil «Ħ 1 বনমানুষের সঙ্গে যে মানুষের ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ আছে, তা উভয়ের রক্ত পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণ হয়েছে। অধ্যাপক ফুটাল পরীক্ষা করে দেখেছেন যে, মানুষের রক্তে যে apitofro goj (chemical solution) fifts on ছানার মতন এক রকম অধঃক্ষিপ্ত পদার্থ (precipitate ) উৎপন্ন হয়, সেই রাসায়নিক দ্রব্য বনমাছবের রক্তে মেশালেও कि ७कहे ब्रकम झन िब्र भङ लिनिय प्ले९°म्न क्ष्य ; किस्त्र अछ কোনও জীবের রক্তে মেশালে তা হয় না। আবার অধ্যাপক এনবোম (Professor Grunbaum ) s wife cofa কোন পণ্ডিত দেখেছেন যে, কয়েকটি রোগ—যা মানুষ ছাড়া জন্ত জীবের দেখা যায় না, তার বীজ মামুষের শরীর থেকে শিম্পাঙ্গী বা ওরাং-ওটাং জাতীয় বনমানুষের শরীরে টীকা ऋिण फेइ गरङ्ग"भ१ कब्र मांझ, क्रूि अछ cकांन७ जख्द्र শরীরে সে বীজ সঞ্চার করলেও কাজ করে না, বা ফলদায়ক হয় না। এই-সব পরীক্ষাদ্বারা মানুষের ও বনমানুষের যে শারীরিক প্রকৃতিগত সম্বন্ধ আছে তা বোঝা যায়। কিন্তু তাই বলে নৃতত্ববিৎ বা অন্ত কোনও বিবর্তনবাদী একথা বলেন না যে, মানুষ বনমানুষের বংশধর । তারা এই সমস্ত পৰ্য্যালোচনা করে কেবল এই সিদ্ধান্ত করেছেন যে, তৃতীয়ক যুগের উযাধুনিক অস্তযুগে যখন মানুষও ছিল না, বনমানুষও ছিল ন, বানরও ছিল না, তখন কেবল তাদের সকলের পূর্বজ এক প্রকার জীব ছিল যাদেরকে অ-বিশিষ্ট উপমানবিক (undifferentiated anthropoidea ) wool 研 catê ( Anthropoid stock ) *wl c©ws •itra i • এখন প্রশ্ন জ্বৰে যে, রানর বা বনমানুষেরা মাজুৰ হ'তে {ఙ} Sළු8ල পারেনি কেন ? এ প্রশ্নের সমাধান করতে হ’লে সেই পুরাকালের পৃথিবীর প্রাকৃতিক অবস্থা পধ্যালোচনা করা দরকার। সেই সব পুরাতন যুগে ও অন্তযুগে প্রকৃতির প্রভাব আধুনিক যুগ থেকে অনেক বেশী কঠোর ছিল ; স্বতরাং সঙ্গে সঙ্গে প্রাণীদের জীবনসংগ্রামও তদনুরূপ কঠোর ছিল । অল্লাধুনিক অস্তযুগে ঘন ঘন ভয়ানক আকস্মিক ঋতুবিপর্যয় (oscillations of climate) viss I wengfiș অস্তযুগের প্রারম্ভে ইউরোপের আবহাওয়া গ্রীষ্মমণ্ডলের নিকটবৰ্ত্তী অঞ্চলের মত ছিগ ; ঐ অন্তযুগের শেষের দিকে ক্রমে ঠাণ্ড পড়তে আরম্ভ হ’ল। তার পর-যুগের প্রারম্ভে প্রথম তুষার যুগ ( glacial period) আরম্ভ হয়ে মেরু প্রদেশের মত প্রচণ্ড শীত (arctic cold ) পড়ল । wfoto zT AETRT (inter-glacial gundh-mindel) যুগে গরম ও খুব বর্ষার প্রাদুর্ভাব হ'ল। দ্বিতীয় তুষার যুগে আবার প্রচণ্ড শীত (arctic climate ) পড়ল—তারপর vNfTfA fTSNK erERsRfA (inter-glacial mindel-riss ) যুগে গরম ও বর্ষার প্রাদুর্ভাব হ'ল। তৃতীয় অন্তস্তুষার যুগে আবার প্রচণ্ড শীত এবং ঐ যুগে শীতের হ্রাস হয়ে আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ হ’ল। আবার চতুর্থ তুষার যুগে মেরুদেশের মত শীত এল। তুষার যুগের পরে আধুনিক আবহাওয়া আরম্ভ হ’ল। দুইটি ( বা কোন কোন পণ্ডিতের মতে তিনটি) তুষার যুগের আভাস্তিক শীতের সময় জীবের প্রাণ রক্ষা করা ছুরূহ হয়ে উঠেছিল। এই সময়ের শীতের সঙ্গে যুদ্ধ করবার জন্ত যেরূপ শরীরের প্রয়োজন হয়েছিল তা ঐ কালের বিশালকায় খুব পুরু চামড়ায় ঢাকা অতিকায় হাতী (Elephas primigenius ), *Isfa ( rhinoceios mercki ) প্রভৃতির ছিল। ঐ কালের প্রাকৃমানব আত্মরক্ষার জঙ্ক শীতের আতিশধ্যে এ-দেশ সে-দেশ দৌড়াদৌড়ি করত। এইসব যুগে শীত-গ্রীষ্মের পর্যায়-ক্রমে প্রবলতায় প্রাণিজগতে IFKA**fx (struggle for existence) fTR TēfH হয়েছিল। সেই জঙ্গ ঐ কালে প্রাকৃমানুষের ও অন্তান্ত জজ্ঞদেরও আত্মরক্ষার জন্ত দেশ-দেশান্তরে গমনের (migration on ) on down of on I owto अन्नक नृङन जांठौद्ध *७१चौ ७०थीकृयांकूटबद्ध च्षांदिङीब € ख्रिग्रांङय दछ । cयू-नब छौबजांडि चां★न चां★न अंग्रेौग्निक