পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.” ಡಿಕ তস্থচিন্তামপি কর্তৃক সঙ্কলিত ও ৯ নং বিশ্বকোষ• লেন, বাগবাজার, কলিকাতা, বিশ্বকোষ কাৰ্য্যালয় হইতে বিশ্বনাথ বশ্ন কর্তৃক প্রকাশিত । প্রতি সংখ্যার মূলা আট জানা। প্রতিসংখ্যা বৃহৎ ৩২ পৃষ্ঠা পরিমিত। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের র্যাহারা চর্চ করেন এবং বঙ্গের, ভারতবর্ষের ও জগতের নাম। বিষয়ের তত্ত্ব ও তথ্য জানিতে চান, বিশ্বকোষ বহু বৎসর হইতেই উহাদের নিকট পরিচিত । অনেক বৎসর আগেই এই বিখ্যাত বৃহৎ গ্রন্থের প্রথম সংস্করণ নিঃশেষ হইয়া গিয়াছিল। এক্ষণে ইহা আগেকার চেয়ে পরিবর্ধিত আকারে জাবার প্রকাশিত হইতে আরম্ভ হইয়াছে । নুতন অনেক বিষয় সংযোজিত হইতেছে । ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক, লোকসংখ্যাবিষয়ক এবং অঙ্গাষ্ঠ তথা যথাসম্ভব আধুনিক কাল পর্যান্ত সংশোধিত করা হইয়াছে। প্রথম ংস্করণ অপেক্ষাও এই দ্বিতীয় সংস্করণের আদর হওয়া উচিত । বিশ্বকোষ অভিধানে কথার মাসে দেখার মত করিয়া ব্যবহার করা যায়, আবার অস্তান্ত বহির মতও পড়া যায়--পড়িয়া জ্ঞান লাভ ও আনন্দ লাভ দুই-ই হয় । অধিকন্তু, বিশ্বকোব পুড়িবার সুবিধা এই, যে, পাঠকের যখন যতটুকু অবসর থাকে—দু-দশ মিনিট, আধ ঘণ্ট, এক ঘণ্ট—তাহারই উপযুক্ত এক একটি টুকর। পড়িয়া থামিয়া যাওয় স্বায় । এইজস্ত এ রকম একখানি কোষগ্রন্থ সৰ্ব্বসাধারণের ব্যবস্থাযা প্রতোক পাঠগৃহ, ও লাইব্রেরী এবং স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে রাখা উচিত । ১৩৪• ত্রিপুরা সনের (অর্থাৎ মোটামুটি ১৯৩১ খ্ৰীষ্টাব্দের) ত্রিপুরা রাজ্যের সেন্সস বিবরণী—ঠাকুর ইসোমেশ্রচন্দ্র দেবব%, এম-এ ( হার্ভার্ড ) সেন্সাস্ অফিসার, সানিয়ার মায়েব-দেওয়াল । ত্রিপুর সেন্সাস অফিস হইতে প্রকাশিত । ইহাতে আছে ভূমিক ৯ পৃষ্ঠা, রিপোর্ট ১১৬ পৃষ্ঠ, ইস্পারিয়াল ও প্রভিন্সিয়াল টেবল সমূহ ১৮১ পৃষ্ঠা, ত্রিপুরা রাজা ও চতুষ্পাশ্বত্ব জিলাসমূহের বহুবর্ণ মানচিত্র, এবং অপ্ত অনেক প্রতিকৃতি ও ছবি । মুলা লেখা নাই । স্বাধীন ত্রিপুরার সকল রকম সরকারী কাজ বরাবর বাংল। ভাষায় হইয় থাকে, ইহ। বঙ্গের ও ত্রিপুরার গৌরব । সেন্সাস বিবরণীটিও বাংলায় মুদ্রিত হওয়ায় সঙ্গতি রক্ষিত হইয়াছে, এবং সকল লিখনপঠনক্ষম বাঙালীর ও অপ্ত বঙ্গভাষাভিজ্ঞ লোকদের ব্যবহারযোগা হইয়াছে । আমরা এবার এই বহু শ্রমসাধ্য তথাৰহুল বহিখানির উল্লেখমাত্র कब्रिजांभ । छरिवाrउ झेह जवलश्वन कब्लिग्न थांब्र७ किछू किडू लिशियाग्न ইচ্ছা রছিল । । মানুষের অধিকার—ত্ৰবিজয়লাল চট্টোপাধ্যায় । সরস্বর্তী লাইব্রেরী, কলিকাতা। মূলা তিন আনা। এই পুস্তিকাটির পৃষ্ঠাসংখ্যা ২৮, কিন্তু গুরুত্ব তার চেয়ে অনেক বেশী। লেখক অধ্যাপক হারল্ড লাঙ্কির এতদ্বিষয়ক চিস্তাকে আশ্রয় করিয়া ইহা লিখিয়াছেন। লেখা বিশদ, প্রাঞ্চল এবং চেতন-উৎপাদক इझेब्रांtझ् । नकक्ष भाभूtषङ्गझे वैोंकिब्र थांकिवाब्र अशिकांज्ञ, स्लोंनशाङ করিবার অধিকার, জানলালাভ করিষায় অধিকার, সকল দিকে পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ বিকশিত অধিকার লাভ করিবার অধিকার আছে। এই অধিকার সম্বন্ধে সর্বসাধারণকে সচেতন কর। এই প্রকার পুস্তকপুস্তিকার উদ্দেশ্য। কিন্তু ভারতবধেয় শতকরা ৮ জন লিপিতে পড়িতে পারে, পুত্তৰ-পরিচয় ՆՔՅ07 বঙ্গে ১১ জন। যাহারা পড়িতে পারে, বহি লিখিয় তাহাদিগকে সচেতন করিবার চেষ্টা করা বাইতে পারে। কিন্তু বাহারা পড়িতে পারে না, তাহাদিগকে জ্ঞানী করিবার চেষ্টাও করিতে হইবে। " 3. S. জেম্‌স আত্রাম গারুকীল্ড—এৰিনোবিহাৰী চক্রবর্তী। ক্যালকাটা পাবলিশাস ২১-২, কর্ণওয়ালিস স্ট্রট, কলিকাতা । गांभ st० । शृछे 1/०+२०१ “Fron Log-cabin to White - House“ afæTs BRTRfl sfT অবলম্বন করিয়া লিখিত। গ্রন্থকার বোধ হয় ভাষা সংশোধন করিবার যথেষ্ট অবসর পান নাই বলিয়। স্থানে স্থানে ভাষার জড়ত থাকিয়া গিয়াছে । তাহ৷ সত্ত্বেও বিষয়বস্তুর গুণে বইখানি সমাদর লাভ কঙ্কিৰে বলিয়া আশা করা যায়। গারফীল্ডের মত কৰ্ম্মবীরের জীবনচরিত আমাদের সকলের পাঠ করা উচিত ।

  • ইনিৰ্ম্মলকুমার বসু ওমর ফারুক—মুহম্মদ হবীবুল্লাহ,বি-এ প্রণীত। প্রকাশক

মহীউদ্দীন আহমদ, বি-এসসি। বুলবুল সোসাইটি, ২৩, ক্রেমেটোরিয়াম ষ্ট্রট, কলিকাতা । দাম পাচ সিকা । ওমর ফারুক ইস্লামের অভু্যদয় কালে আরবের আকাশে একটি উজ্জ্বল জ্যোতিঙ্ক । গ্রন্থখানি তাহাঙ্গুই চরিত-কথ। । ইহার ভিতর দিয়। ঐ সময়কার একটু ইতিহাস পাওয়া যায় এবং ইসলামের উদার আদর্শটিও চোখে পড়ে । লেখকের ভাষা মার্জিত, সরস ও বেগবতী । গ্রন্থখানি ছেলেদের জন্য লেখা । কিন্তু ইহাতে এমন কতকগুলি আরবী-ফারসী শব্দ আছে, মুসলমান ছেলেদের কথা জানি না, হিন্দু ছেলের সেগুলির অর্থ জানা দূরের কথা, কখন শোনেও নাই । বোধ করি তাহাজের অভিভাবক মহাশয়রাও সেগুলির সহিত অপরিচিত । ‘দোররi', 'জাহান’, ‘তেলাণ্ডত, দাওয়াত', শান-শওকত', রওশন প্রভৃতি যে-সকল শব্দ ব্যবহার করা হইয়াছে, তাহাদের ংল। প্রতিশব্দ কি নাই ? অবশ্য ঐক্লপ ক্রটি সত্ত্বেও গ্রন্থখানি আমাদের ভাল লাগিয়াছে । মোট বোর্ড ও সিক্ষে বাধানে, ছাপ ও কাগজ ভাল । শ্ৰীখগেন্দ্রনাথ মিত্র বর্তমান অর্থসঙ্কট—ঞ্জবিজয়কৃষ্ণ ভট্টাচায। প্রাপ্তিস্থান— ২৭/৩ হরিখোষ ষ্ট্রীট, শক্তিপ্রেস, কলিকাতা । ১৩৪০ । মূলা চারি আন । এই পুস্তিকার মধ্যে লেখক, লোকের টাকাকড়ি আজকাল এত কমিয়া গিয়াছে বলিয়া কেন মনে হয়, তাহ জালোচনা করিয়াছেন। উাহার আলোচন-প্রণালী স্বঙ্গর । বাংলা সাহিতো এই প্রকার পুস্তিকার একান্তই অভাব ছিল । সরকারী প্রচার-বিভাগের লেখায় क्छ" श्झाङ ३शब्र बख्दा cप अन्यूर्व उच्न, आश्। क्णा वाइला । কারাগারে বসিয়া লেখক এই পুস্তিক রচনা করিয়াছেন, তাহার বনী-জীবনের মুহূৰ্ত্তগুলি দেশজননীর পূজাকল্পেই ব্যয় করিয়াছেন। শুধু দুইটি বিষয়ে লেখকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে চাই ; প্রথমত, যদিও ইছ মুখ্যত: কৰ্ম্মীদের জন্তই লিখিত, তবু সৰ্ব্বসাধারণের পক্ষে ইহার ভাব মাঝে মাঝে একটু কাঠিন্ত দোষ-দুষ্ট হইয়াছে ; দ্বিতীয়তঃ বেकtग्नक ईशtब्रऔनका अtब्रांश्र कब्र इशैब्रांtझ् उांश७ न कब्रिएल खोज হইত। টাকশাল, ক্ৰয় করিবার সামর্থ, ‘স্বর্ণমাম’, ‘রাষ্ট্রীয়-সঙ্গ, টাকার