পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سپياوي مb वशि पाग्नि निद्रांप्लग्न नमा चांश-विषिब निद्रब जब्षन ना कtब्रब अक কলকারখানার খুষ নিৰায়ণের চেষ্টা যদি করেন ; ছাত্র ও ছাত্রীদিগকে সময়ে नका cषाजा भांप्ळ, आशtज किरवा चाशकब्र शtन बलि शहेब्रा शां७ब्र झग्न : তাহা হইলে আশা করা যায় এই তীবশ সংক্রামক রোগের উত্তরোত্তর বৃদ্ধি, শীঘ্রই নিধারণ করা বাইতে পারে i--- চিকিৎসা-জগৎ—পৌষ, ১৩৪০ ] বেকার ঐচারুচন্দ্র রায় বেকার-সমস্ত নিয়ে অনেক আলোচনা হয়ে গেছে এবং হচ্ছে । কেউ বলেছেন যে, ইউনিভার্সিটি থেকে পালে পাল বি-এ, এম-এ পাস-করা ছেলে ৰৎসর বৎসর বেরিয়ে বেকার-গোষ্ঠী বৃদ্ধি করে চলেছে, অতএব হয় পাস করা শক্ত কর, নয়, খুব কড়া রকম বাছাই করে কলেজে ছেলে ভৰ্ত্তি কর, নয় ত ইউনিভাসিটকে একেপারে ভেঙে জাপদ নিশ্চিস্ত করে দাও । কেউ বলেছেন, ছেলেদের ভোকেশনাল” শিক্ষা দাও-হাতুড়ি পেট, বাটালি চালান থেকে আরম্ভ করে চাটাই বোন, ধু চুনী, চুৰী তৈয়ারী করা পৰ্য্যন্ত শেখাও, বা হোক করে তাঁরা দুমুঠো খেতে পাৰে। আধার কেউ বলেছেন, চাষ করতে লেগে যাও সকলে, কত অনাবাদি মাঠ পড়ে রয়েছে, চালাও লাঙ্গল, ধর কাস্তে, আমাদের শশু-স্তামলা দেশ, তাকে জারও ধন-ধান্তে পূর্ণ করে তোল—আর কিছু না হোক ভাতটা ত Co. viion i--- যুদ্ধের শেষ কামান বারুদ রসদ প্রভৃতি যন্ত্রপাতি, যখন সকলে মানুহমারার উপকরণ প্রস্তুতের কাজ ছেড়ে মানুষ-পোষণের কাজে লেগে গেল, তখন বিশ্ব জুড়ে একযোগে যে পণ্যসভার তৈয়ারী হয়ে উঠল তার কাটুতি হল না বলেই আজ পণ্যের বাজারে এই ছট্‌ফট এসে পড়েছে—আজ যদি চাষের মাঠে, আর কালকারখানায় 'ভোকেশনাল-শিক্ষাপ্রাপ্ত কারিগরের পাল চুকে পড় মাল তৈয়ারী করতেই থাকে, সে-মালের দাম কমে যাৰে না-কি ? শেষে সে মাল মাল-গুদামেই জমা হয়ে পচবে না-কি ? যে-দেশে বড় বড় শহর বড় বড় কারখানা গড়ে উঠেছে—টাটানগর, লঙ্কে, জামালপুর, কঁচড়াপাড়া, যাদবপুর, শিবপুর ইত্যাদি...সেই সকল কারখানায় ৩ বৎসর থেকে ৫ বৎসর পর্যন্ত হাতুডি পিটে জায় বাটালি চালিয়ে যে-সকল যুব শিক্ষালাভ করে বেরিয়েছে—গণনা করে দেখা হয়েছে কি, তাদের সকলে কাজে লেগে গিয়ে উদরাক্সের সংস্থান করছে কি না ? BB BBS BB BBB BB BB BBBSDDD DDDD বৎসর এক এক পাল কারিগর তৈয়ারী করে তুলতে থাকলে তাদের গতি কি হবে ? অতএব এ ধুরা একেবারেই অজ্ঞানের চীৎকার মাত্র । কিন্তু যারা এই ধুম্ৰাট তুলেছে তাদের সকলকার দৃষ্টি সমান ময় : তার মধ্যে অনেকে এই সত্য কথাটা উপলদ্ধি করেছেন, কিন্তু তারা মনে করছেন cग क्-ि१, धब-n wाण काब्र७ थिएमग्न भाग्नेह क्d-किङ कथा क३राइ ৰুবছে। আর কারিগরগুলো খেতে পাৰে না, কথাও কইবে না, অতএৰ খিদের যে মরে সে মরুক, কথা কয়ে যেন জ্বালাতন না করে, এমন কর, সৰ কারিগর বানাও । এই বি-এ, এম-এ গুলোর উপর যে জাক্ৰেশি তার মনস্তত্ব এই ৷ এ মইলে যে-দেশে শতকরা ১১টা লোক লিখতে পড়তে জানে সে-দেশে DDDD DDS BB BSBS BBS BB BB DD BBBS DD CAAAS जनैऋ निच अस न झग्न cळांथ षांकरठ का* जांब्र कांम थांकरठ काज SOBO ছয়ে থাকে—ঐ ১টা লোকের জঙ্ক এত দুর্ভাবনা কেন ? তার কারণ ঐ একট) BD DD DDS BBB BBSBBB BB BBS BB DDDDS DDDDS চোমরা বৈজ্ঞানিক থেকে আরম্ভ করে পথের লোক পৰ্য্যন্ত স্বয় ধরি, বি-এ, এম-এ পাশ করে কি হয়—২• টাকা মাছিনা রোজগায় হয় না । কি ৰে হয় তা যে বুঝেছে সেই মজেছে । ঐ বি-এ, এম-এ পাস-করীদের মধ্যেই অনেকে প্রায় অন্ধ শতাব্দী আগে বুঝেছিল যে, দেশের উন্নতি করতে গেলে অর্থাং দেশকে সমৃদ্ধ করতে গেলে রাজশক্তির সঙ্গে বোঝাপড়া করে দেশের সমৃদ্ধিকেই সবচেয়ে উচ্চস্থান দিতে হবে- দেশাস্তরের কল্যাণে আমাদের দেশটাকে দুধলা গাই বা টাকার গাছ ( Pagoda true ) করে রাখলে চলবে না। সেই ৰুটা মুষ্টিমেয় বি-এ, এমূ-এ এমন কথা কইতে স্বরু করেছিল, বৎসরের পর বৎসর এমন সোরগোল তুলেছিল যে আজ হোয়াইট-পেপারের মধ্যে আমাদের দেশের সমৃদ্ধিকে বড় করে দেখা হবে এ আভাষ মাত্র পাওয়াও সম্ভব হয়েছে । স্পষ্ট করে এই কথাটাই আজ সকল কথার সেরা হয়ে দাড়িয়েছে যে, দেশের রাজশক্তি যতদিন না একমাত্র দেশবাসীর কল্যাগে নিয়োজিত হয়— দেশের লোক তাদের শুভাশুভের একমাত্র নিয়ামক হয়—মধ্যবৰ্ত্তীর মারফৎ যেমন ভগবদর্শন হয় না—তেমনি পরের মারফত দেশের সম্বুদ্ধির সহিত সাক্ষাৎ লাভ তত দিনে হবে না। কাজটা নিজেদের হাতেই নিতে হবে । কিন্তু এই সকল উচ্চ রাজনীতির ভাবনা ভাবতে ভাবতে এ-কথাও ত ভুলে থাকা যাচ্ছে না যে, দেশের লোক বাস্তবিকই যথেষ্ট খেতে পারছে না -- তার কি উপায় করা যায় : আমি আমার দেশ বলতে বাংলা দেশই ৰুধি, বাংলার বাইরেই আমার বিদেশ। এই সোনার বাংলা দেশে যে এখনও "এক পেয়ালা সরবং, আর একখণ্ড রুটি”র অভাব হয়নি তার প্রমাণ এই—যার দেশে অগ্ন জোটে না সে-ই বাংলায় এসে উদয়াল্পের সংস্থান করে নেয়—বার দেশে “ছাতু" জোটে না ধার দেশে “রোট" জোটে না, যার দেশে “আল্পা জোটে ন, যার মরুভূমিতে “জনার” “বঙ্গরা” জোটে না, সে-ই বাংলার বুকে এসে পড়ে তার অফুরন্তু স্তন্ত পান করে ধস্ত হয়—বেহারী আসে, পঞ্জাবী জাসে, মাম্রাজী আসে, মাড়ওয়ারী আসে, রোজগার করে দেশে চলে যায়—জার বাংলার প্রতি নাসিক কুঞ্চন করে, “বাঙালী মছলি থাত” বলে মুখ্যাত করতে ছাড়ে না। এই সকল “বিদেশ” জামাদের দেশে যে-ধে স্থান জুড়ে ৰসে আছে সে স্থানগুলা ত আমাদেরই প্রাপ্য, সেখানে যদি আমরা বসতে পাই আমাদের দেশের বহুত বেকারদের ত স্থান হয়ষ্ট, জল্পসংস্থানও হর । তারা জুড়ে যখন বসে আছে, তখন এক কথায় তাদের তাড়ান যাবে না : কিন্তু তাদের এই দেশের লোক হয়ে না যাওয়া পৰ্য্যন্তু আমরা বিদেশী বলেই ভাবৰ, এবং তাদের উপর দেশের লোকের দাবি আদায় করতে ছাড়ব না । এখানে রাজশক্তি, যেটা এখনও জনশক্তিতে পরিণত হয়ন আমাদের অস্তুরায় হবে । তা বলে আমরা আমাদের শক্তি যতখানি প্রয়োগ করতে পারি তা করব না কেম! মনে করুন, পঞ্চাৰী বাস চালায়-আমর চাইৰ, প্রত্যেক বাসে যে छ-अन cजाक थोरक, खांद्र भrशा प्रकजन इव पीछालौ : cय यांप्न झईबनई বিদেশী অর্থাৎ অবাঙালী, আমরা সে বাসে উঠব না। বাস কোম্পানীয় অৰ্ধেক হৰে ৰাঙলী কৰ্ম্মচারী-ছিলুই ছোক আর মুসলমানই হোক,বাঙালী इ७ब्रा छहे । प्लेोम ८कन्नामैौ वाखांजीब्र ऋक्र विाक्नै, वान ८कांग्लांबी cषबम ठिंक cष्ठभनि-cनथांtन७ cनई वादश इeब्रा छाई। ८कांन क्रिwनै জর্থাৎ অৰাঙালী ব্যবসাদায়ের আপিস, সেটা ইংরেজর হোক, বা ভাটিয়ারই হোক, সেখানে কৰ্ম্মচারীর সংখ্যা অর্ধেক ৰাঙালীর হওয়া চাই—এইট जामब्राcष शिक क्ज्ञिा नउव जावान्न कद्रव । चाभद्रा जानि, cव-गरूण किशनै