পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

「*電@ শুধু বোঝে। ভারতীয়দের কাছে নৃত্যকলা উচ্ছম্বলতার অঙ্গ। তাহাতে সভ্য সুন্দর কিছু থাকিতে পারে ইহা তাহার। ধারণাই করিতে পারে না। নৃত্য-শিল্পীর লীলাচঞ্চল তন্ত্রভঙ্গ তাছাদের কাছে সৌন্দর্ঘ্য ও মধুর্ঘ্যে শান্ত রস ও ভক্তিরসের স্বষ্টি না করিয়া পৰ্যবসিত হইয়াছে নটর বিলাসবিভ্রম লালসী-উদ্দীপক চাহনিতে । প্রাচীন ভারতীয় নৃত্য ষে রূপগরিমায় সমৃদ্ধ ছিল, বস্তুতান্ত্রিকতার জগৎ పింజరి করিয়া একটা বিরাট প্রাণ-জগতের নৃত্যের পরিত্যাগ সন্ধানের ইঙ্গিত যে সে দেশের নৃত্যশিল্পীর ख्*ौ८ङ नखद श्ङ, चांख ऊांश विश्वाण कब्राहे चांब्र সম্ভব নয়। কোন স্বদুর ভবিষ্যতে ভারতের এই ८नौमर्श श्रृष्टि८क नव-घैौबम लान कब्रिश्। सूर्श-थछिङछ আলোকপাতে গৌরবান্বিত ও সমৃদ্ধ করিয়া ভোলা হইবে কে জানে ? - কচিটার মুখ চেয়ে জীননীগোপাল চক্রবর্তী, বি-এ ( > ) জনেক দিনের কথা। তখন কৃষ্ণনগর কলেজে পড়ি— থাকি ৰাথাভাঙ্গ হিন্দু হোটেলে । এখন যেমন কলেজের পালই ৰিডল জটালিকায় হোষ্টেল হয়েছে, তখন তা ছিল না। জামাদের কলেজে আসবার পথটা ছিল রাজ্যের গরুর পাল নিয়ে যাওয়া-জালার প্রধান রাস্ত । কাজেই আমাদের প্রায়ই এক হাটু খুলে মেখে বেলা এগারটায় "গোধূলি লগ্নে” কলেজে আসতে হত। সেই পুরাতন হোটেলে থাকা আমাদের প্রকারাস্তরে বনবাস হলেও তার মধ্যে আমরা যথেষ্ট আনন্দ পেতাম। শহরের তথাকথিত ভদ্রতা জিনিষটা আমাদের স্বাভাবিক ব্যক্তিগত রুচিকে বিকৃত করতে পারত না। কিন্তু সে কথা থাকৃ— সেদিন বিকালে প্রায় সব ছেলেরাই যে ধার মত বেরিয়ে গেছে। একটা মতলব ছিল বলে আমি একটু গেরি ৰূরেই বেঙ্কৰ মনে করেছিলাম। স্বধীরের মামার বাড়ি থেকে একগাদা লিচু পাঠিয়ে দিয়েছিল। তার মতলৰ ছিল আমাকে ফাকি দেবে। ৰিকালে স্ববিধে পেয়ে তাই भहैद्र छेनब्र छtब छcत्र निर्किकब्र ञिख छांब्र गिकू ८षग्र যাচ্ছি।...তখন থার্ড-ইয়ারে পড়ি। স্মিথ সাহেব প্রিন্সিপাল। বেজায় কড়া মানুষ । বৈশাখ মাস হবে । ম্যাকুমাল পরীক্ষা আরম্ভ হয়ে গেছে। মনে একটা খটুক আটকে না যাই । •• লিচুর জাঠি জানালা নিয়ে ছুড়ে ফেলছি আর মনে মনে ভাবছি--এই—এই আঁঠিট। যদি গরাদের ভিতর দিয়ে নিৰ্ব্বিবাদে বেরিয়ে যায়, তা হলে ম্যাথেমেটিক্‌স-এ নিশ্চয় পাস করব...এই ধা! আইকে গেল...আচ্ছ, এইবার এটা প্রসাদ বাবুর ইকনমিকস্— ঠিক এমনি সময়ে কাতর কণ্ঠে বাইরে থেকে কে ডাকল, ‘बाद cक चांझ ?’ ইকনমিকৃসে পাস-ফেলের খবর আর আমার জানা হ’ল না। তার পরিবর্ভে যা জানলাম তা এই— বৃদ্ধ ভদ্রবংশসস্তৃতা এবং সম্প্রতি তিনি নাভ নী-দায়গ্রস্তা । কলেজের ছেলেদের কাছে তিনি সাহায্য চান । জিজ্ঞাসা করলাম আপনার আর কে কে আছেন । বৃদ্ধর চক্ষুতে জল এল। বাস্পরুম্বকণ্ঠে তিনি বললেন, “বাবা রে, ঠিক তোদেরই মত এত বড় দুই ছেলে আমার এক সজে-" কিছুক্ষশ নীরব থেকে বৃদ্ধ আবার বললেন—“তায় গেছে