পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিন্তু পেছনে কিছু রেখে যায়নি, কিন্তু সেই ষে বড় শত্র,— আমার বড় ছেলে—সে গেল একটা মেয়ে, একটা কচি ছেলে আর বেীৰুে রেখে। বেীমা সতীলক্ষ্মী,—লে সেইবছরই গেল। জামাকে এই বুড়ে বয়সে রেখে গেল ওদের আগ লাতে।” বৃদ্ধ ক দতে লাগলেন। গুনে বড় কষ্ট হ’ল । কিন্তু সেদিন আর কেউ উপস্থিত ছিল না ব'লে তাকে পর দিন আবার আসবার জন্তে ব'লে-দিলাম । পর দিন নির্দিষ্ট সময়ে বৃদ্ধ এলেন। সবিশেষ সংবাদ নেওয়া গেল। বুদ্ধা এখানকার কোনও সুপরিচিত ডাক্তারেরই গায়ের লোক। সেই ডাক্তারবাবুর বাসাতেই তিনি উঠেছেন। তার নাতনী অর্থাৎ বড় ছেলের মেয়েটির বয়স চেঙ্গ-পনের হয়েছে—তারই বিয়ের জন্তে তাকে অসমর্থ শরীর নিয়েও দশ ছুমারে হাত পাজতে হচ্ছে । আমরা বুদ্ধাকে যথাসাধ্য সাহায্য করবার প্রতিশ্রুতি দিলাম। ..ডাক্তারবাবুর নিকট খোজ নিয়ে জানা গেল— বিবরণ সত্য । বুদ্ধা সন্ত্রান্ত ব্রাহ্মণবংশীয়, মামল-মোকদ্দমায় এবং শেষে যমের তাড়নায় বুদ্ধাকে একেবারে নিঃসহায় ও সঙ্গতিহীন করে ফেলছে । প্রফেসরদের কাছ থেকে, হোষ্টেল থেকে এবং অন্যান্য ছেলেদের কাছ থেকে রীতিমত চাদ তোলা আরম্ভ হ’ল ।

রাত্রিতে রান্না ভাল হয়নি বলে হিমাংশু খুব হৈ-চৈ আরম্ভ করেছিল। মোহিত তাকে ধমক দিয়ে বলল “এটা ত শ্বশুরবাড়ি নয় বাপু—যা পেয়েছ লক্ষ্মী ছেলেটির মত থেয়ে নাও।” স্বধীর আর একটু টিল্পনি কেটে বলল--"বিলক্ষণ, কাণ ছেলের নাম পরলোচন 1—ণ্ডর আবার শ্বশুরবাড়ি হবে না-কি কোন কালে ? পস্তাবে বাপু এখনও বুডো বাপের কথা শোনো । সাধে বলেছে—কলিকাল। রামচন্দ্র পিতৃআজ্ঞায় চৌদ্দ বছর বনে কাটাতে পারল, আর তুমি ধাপু একটা বিয়ে করতে পারছ না ?” এর একটু ইতিহাস আছে। হিমাংশু তার বাপের ७कशज cश्रण। चक्श भूद अण। बझ्द्र झ३-उिन কংগ্রেসের কাজ করে আবার কলেজে ঢুকেছে। বি-এসসি भrफ । अंबंकूफ़ों वाथ शराब ५करू हेक्र-झनद्रि

به دسته د "

কড়িটার চেয়ে να ί टिम्न टिप्न अर्कोझै श्टिल्ल क'टब्र शान् । किच्च मै दिक्षत হিমাংগুমোহন একেবারে ছটা। কিছুদিন আগে তার বাবা হোষ্টেলে এসে দু-একদিন থেকে তাকে অনেক বুঝিয়ে গিয়েছেন। এক ভদ্রলোক তার বাবাকে বিশেষ করে ধরেছেন, –কিন্তু ইমান সে ভদ্রলোকের উপর চটে গেছে—কারণ, তিনি নাকি টাকার লোভ দেখিয়েছেন । তার বাবা বললেন, “ত সে মেয়ে নাই বা হ’ল—এক পয়সা আমি কারও কাছ থেকে নেব না—তোর যেখানে পছন্দ হয় বে কর " হিমাংগু নারাজ। তার বাবা দুঃখিত হয়ে ফিরে গেছেন। . স্বধীর বললে, “দ্যাখ হিমাংগু, একটা বে কর।” মোহিত অমনি তড়াক্ করে লাফিয়ে উঠে বললে, “পেয়েছি, পেয়েছি।"” কোন একজন বড় বৈজ্ঞানিকও নাকি এই রকম পেখেছি, - পেয়েছি”—বলে একদিন লাফিয়ে উঠেছিলেন। মোহিতেশ্ন কৰায় । ভাবট এই যে, সে কোন-একটা বিষয়ে একেবারে চরম : সিদ্ধান্তে এসে পৌছেছে। স্বধীর জিজ্ঞাসা করলে— অর্থাৎ . .. মোহিত বললে,- “আমাদের হাতে এই যে বুড়ী এসেছে, . এর নাতনীকেই ওর বে’ করতে হবে।” কথাটা আমাদের বেশ মনে ধরল। বুড়ীর উপর আমাদের সকলেরই কেমন একটা সহানুভূতি এসেছিল। মোহিত অতি বিজের মত মুখ করে বল্ল—“দ্যাখ বুড়ীরা হচ্ছে চট্টোপাধ্যায়—কাশ্যপ গোত্র, আর এই হিমাংগুট শাগুিল্য। কাজেই এ বিয়ে হবেই।” তারপর সারারাত্রি আমরা এই নিয়ে জল্পনা-কল্পনা করে কাটালাম । R মোহিত আজকাল কোথায় ওকালতি করছে। পশার করতে পেরেছে কি-না জানি না ; কিন্তু তখন থেকেই মোহিতের বক্তৃতা দিয়ে লোক বশীভূত করবার ক্ষমতা অসাধারণ ছিল। দু-দিনের মধ্যে আমাদের ছাত্রসমাজে একটা সাড়া পড়ে গেল । হিমাংশু কতকটা রাজী হয়েছে –আমার আর মোহিতের উপর পড়ল মেয়ে দেখবার ভার । মোহিত আমাকে বলল—“দ্যাখ-প্রকাশুভাবে মেয়ে দেখতে যাওয়া মানে তাদের মুস্থিলে ফেলা। গোপনে আমাদের মেয়ে দেখতে হবে ।” - * . আমি বললাম—“তথাস্ত -কিন্তু কেমন করে লেখৰেr মোহিত বললে—“আমরা তাকে ঠিক স্বাভাবিক ধেমাটি