পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r:s জয়পূর্ণ মিছৰী এনে দিল। সাক্ষাৎ জয়পুৰ্ণাই বটে। মামাকে বললাম—“আপনি কাপড় নেবেন ।” “न, षाकू ” “নিন, আমি খুব সস্তায় দিয়ে যাচ্ছি।” মুটে কাপড় খুলল। জয়পুর্ণকে বললাম—“নিন আপনার যেখান পছন্দ হয় "–কিন্তু অন্নপূর্ণ নেবে না–তার দরকার নেই। দোকাননারী কথা অনেক বলতে হ’ল। সন্তায় বাড়ির উপর এমনটি খার পাবেন না—এই সব কত কি ! অন্নপূর্ণ বললে— “তার ঠাকুর-মা বাড়ি নেই কাজেই টাকা দেবে কে ?” বললাম—“যখন হয় দাম দেবেন, আমি আবার আসব- ইচ্ছে করছি শীঘ্রই আসব। দু-মাস ছ-মাস পরে দাম দিলেও আমার ক্ষতি নেই।” মাম বললেন,—“তা কি হয় ? ও রাখাটাখা হবে না।” কিন্তু যাট বছরের বুড়োর চোখের রং এবং আমার কাপড়ের ব্লঙের মধ্যে বিরোপ সম্বন্ধ থাকলেও তরুণীদের কাছে আমার কাপড় বেশ পছন্দসই হয়েছিল হয়ত । অন্থ তার মামাকে বললেন যে, তার কাছে একটা টাকা আছে । “টাকা ?...টাকা কোথায় পেলি ?”—তারপর তাদের মধ্যে কি কথা হ’ল। অমু ছুটে টাকা আনতে গেল। কিন্তু এক টাকা ত নেই ; চৌদ্ধ আন তিন পয়লা –তার স্বন্দর মুখে একটা ব্যর্থতার ছায়া ফুটে উঠল । মামা বললেন—“তাই ত । আজ থাকৃ পরে—” বাধা দিয়ে বললাম, “আপনি কাপড় বেছে নিন—দামের জন্তে কিছু আটকাবে না।” অন্নপূর্ণ চুপ করে দাড়িয়ে রইল। মামা একখানা কাপড় বেছে নিলেন—একখানা লাল পেড়ে শাড়ী, দাম তার সব চাইতে कभ । । একখানা নীল রঙের কাপড় আমুর হাতে দিয়ে বললাম, “আপনি এই খান নিন-নীল কাপড়ে আপনাকে বেশ মানাৰে ।” “কিন্তু এর মে মেলা দাম।” এইবার আমার সঙ্গে সোজান্থজি কথা হ’ল। কি পরিষ্কার কণ্ঠস্বয়। দেখি আপনার কাছে কত আছে পয়সাগুলো অন্নপূর্ণ 2णायांङ्ग शहडहे निzङ दाहिन-इ*ा९ कि भान क'cब्र डॉन्न गाबाइ :शाउ क्णि। भाश चाबाग्न शप्रड cछारको चान দিয়ে বললেন, ‘এর বেশী ও এখন হচ্ছে না প্ৰথচ ওর কপৃিক্ষ নেওয়া চাই ' ' * . . . চৌদ্দ জানা হাতে করে নিলাম, কিন্তু বুঝতে জামায় বাকী ছিল না যে, এই চৌদ্ধ আন কত দিন ধরে মেলার খরচ, খাবারের পক্ষল, কুমারীত্রতের দক্ষিণী—এই-সব থেকে বাচিয়ে তবে সংগ্রহ করা হয়েছে ! ওদের কথা থেকে আমি এ-ও জানতে পেরেছিলাম যে, এক টাকাই ত ছিল কিন্তু অমলকুমার ম্যাজিক দেখবার জন্ত দিদির কাছ থেকে পাচ পক্ষসী নিয়েছিল যে —দিদির স্ব-কিছু সম্বল তা ত আজ জাৰি কুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু এর পর যখন রাস্ত দিয়ে ঘুষ্টি বাজিয়ে গোলাপছড়িওয়াল হাক দিয়ে যাবে, তখন অন্নপূর্ণ আর আর ছেলেদের মাঝ থেকে কেমন করে তার দরিত্র ভাইটিকে সরিয়ে আনবে সেই কথাই আমি ভাবছিলাম। অথচ একেবারে কিছুই দাম হিসাবে না নিলে ওদের মন উঠৰে না তাও জানতাম। আট আনা রেখে বাকী পয়সা ফিরিয়ে দিয়ে বললাম—“পড়তি দরে অনেক টাকার মাল জানায় আমাদের কোন কোন কাপড় বেশ সস্তা, আছে। লাত্ত আমি একখানা কাপড়ে নাই বা করলাম ? এর দাম পঙ্কৰে দেড় টাকা। আট আনা পেলাম- আর এক টাকা পরে যখন হয় দেবেন।” মামা বললেন, “কিন্তু আপনি ষেদিন আসবেন সে-দিন যদি হাতে টাকা না থাকে-ভজলোকের ছেলে এসে না পেয়ে ফিরে যাওয়া—” আমি একখানা কাগজে লিখে দিলাম — “ঐহিমাংগু মোহন রায়—জমীদার, রাণাঘাট ।” কেউ তাগিদ করতে আসবে না। এই ঠিকানায় ষে দিন যখন আপনাদের স্ববিধা হবে মণি-অর্ডার করে-ছ-জানা কমিশন বাদে চৌদ্দ আনা পাঠিয়ে দেবেন। हेनिझे च्षांभाळमब्र यशंछन । 8 মোহিতের জন্ত রাত্রে ইক্টিসানে এসে অপেক্ষা করতে হ’ল। সন্ধ্যায় কি ঝড় জল ৷ ভাগ্যে আগে থাকতে এসে পৌঁছেছিলাম।-রাজি দশটার সময় পুতুল এবং লাটু-বিজেতা মোহিতবাৰু ভিজে কাকের ছানাটি হয়ে এসে হাজির । কিন্তু তার মুখে সেনি সে কি পরিতৃপ্তি চিহ্ন —ৰলাল আস্থেৱিৰ৷ আবিষ্কার করেও বোধ হয় এত আনন্দ পাননি ।