পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• छंदों ডাৰমাগুল হালের মধ্যেও কোন সঙ্গতি দেখিতে পাই না। জাড়াই তোলা ওজনের চিঠির মাগুল লাগিবে পাচ পয়সা, কিন্তু চারি পয়সা মাগুলের চিঠি আধভোলার বেশী হইলে চলিবে না। সরকার চিঠির মাশুল যেমন এক দিকে এক পয়স কমাইয়াছেন, তেমনি আবার বুকপোষ্টের নিম্নতম মাশুল দু-পয়সার জায়গায় তিন পয়সা করিয়াছেন। এখন একখানা তোলা বা তমুন ওজনের বর্ণপরিচয়ের বহি, ধারাপাতের বা শিশুশিক্ষার মত বহি দু-পয়সা মাগুলে যায়, ব্যবসাদারদের তোলা বা তান ওজনের সাকুলার ইস্তাহার আদি দু-পয়সায় যায় ; অতঃপর লাগিবে তিন পয়সা। এই ব্যবস্থায় শিক্ষার ও জ্ঞানলাভের উপর ট্যাক্স বসান হইবে - কেন না, আগে দশ তোলা পর্যন্ত দু-পয়সায় যাইত, এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের উপরও ট্যাক্স বসান হইবে । বাইবেলে দাতাদিগকে উপদেশ দেওয়া হইয়াছে, তোমাদের ডান হাত যাহা দেয় বাম হাত যেন তাহ জানিতে না পারে। কিন্তু ভারতের রাজস্ব-সচিবের ডান হাত চিঠির ডাকমাণ্ডলে যে এক পয়সা দান করিলেন, তাহ তাহার বাম হাত জানিতে ত পারিয়াছেই, অধিকন্তু জানিমাই ক্ষাস্ত না হইয়া বুকপোষ্ট্রের মাশুল বাড়াইয়া ডান হাতের দান কাড়িয়া লইয়াছে ! টেলিগ্রামের মূল্যহ্ৰাস এখন টেলিগ্রাফ করিবার নু্যনতম খরচ তের আন । তাহতে ১২টি কথা পাঠান যায়। রাজস্ব-সচিব নৃানতম খরচ নয় জানা করিবার প্রস্তাব করিয়াছেন। তাহাতে আটটি কথা পাঠান যাইবে। কিন্তু নাম ও ঠিকানা প্রভৃতিতেই ত কয়েকটা কথা যাইবে, স্বত্তরাং এই নূ্যনতম মূল্যের সুবিধা বেশী পাওয়া যাইবে না। তা ছাড়া, ইহাতে গরীবের দুঃখ হ্রাস হইবে না; টেলিগ্রাফ তাহারা প্রায়ই করে না। পাট রপ্তানি শুল্ক পাট প্রধানতঃ জন্মে বঙ্গে, তাহার পর আসাম ও বিহারেও অল্প কিছু জন্মে। এইজন্ত ইহাকে বঙ্গের একচেটিয়া ফসল বলা হয়। পাট রপ্তানির শুষ্ক অনেক বৎসর আগে এই ९ुहरड बगोन श्, ८, ष्श ५क्रुष्व। बिनिष्, ऎशत्र বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গের রাজৰ শোষণ وفي سوسيا ক্ৰেতাদিগকেই শুদ্ধটা দিতে হইবে, চাষীকে দিতে হইৰে না। কিন্তু কাৰ্য্যতঃ চাৰীকেই দিতে হইৰাছে। ঙ্কি প্রকারে এবং কেন, সে তর্কের ভিতর এখন যাইব না। এই শুদ্ধটা কাহার প্রাপ্য, উৎপাদক প্রদেশগুলির, না ভারত-গবন্মেন্টের । এ-বিষয়ে মতভেদ আছে। র্যাহারা বলেন উহা ভারত-গবন্মেন্টের প্রাপ্য তাহারা বলেন উহু বাণিজ্যগুস্ক, অতএব কেন্দ্রীয় গবন্মেস্ট উহাতে অধিকারী। তাগর উত্তরে বলা যায়, আমদানী পণ্যপ্রব্যের উপর শুষ্ক কেন্দ্রীয় অর্থাৎ ভারত-গবন্মেন্টের প্রাপ্য বটে; কিন্তু এটা যে রপ্তানি জিনিষের উপর গুল্ক। রপ্তানি । শুল্কের টাকাটা সেই প্রদেশেরই পাওয়া উচিত, যে প্রদেশে রপ্তানির জিনিষ উৎপন্ন হয়। ঐযুক্ত ক্ষিতীশচন্দ্র । নিয়োগী এ-বিষয়ে অষ্ট্রেলিয়া ও ব্রাজিলের নজীর দেখাইয়াছেন । ঐ যুক্তির এবং এই নজীরের যথার্থ উত্তর নাই। কিন্তু যাহারা নিজেদের স্বার্থ ভিন্ন আর কিছুই বুঝে না এবং বঙ্গের স্থায্য প্রাপ্য পাওয়াতেও ঈর্ষান্বিত হয়, তাহদের মুখ বন্ধ কে করিতে পারে ? পাটের শুস্ক যে বঙ্গের পাওয়া উচিত, তাহ আগ খ ও তথাকথিত গোলটেবিল বৈঠকে তাহার সঙ্গীর বরাবর স্বীকার করিয়াছেন, শ্বেত কাগজেও স্বীকৃত হইয়াছে। কিন্তু বোম্বাইয়ের অনেক লোক এবং পঞ্জাবের ও মান্দ্রাজের কেহ কেহ ভারত-গধক্সেণ্ট পাটগুদ্ধের টাকার অৰ্দ্ধেকটা বাংলাকে দিবার প্রস্তাব করায় তাহাতেই ক্রুদ্ধ ও ঈর্ষান্বিত হইয়াছে। এ পর্য্যস্ত পাটের শুষ্ক হইতে ভারত-গবন্মেণ্ট প্রায় ৬০ কোটি টাকা পাইয়াছেন। এদিকে যে-বাংলার চাষীরা ইহ উৎপন্ন করে, সেই বঙ্গদেশে ম্যালেরিয়া ও কালাজয়ের যথেষ্ট প্রতিকার হয় না, শিক্ষার জন্য খুব কম খরচ হয়, বিস্তর লোক অৰ্দ্ধাশনে আল্লাশনে ছিন্ন বস্ত্রে কাল কাটায়, এবং বেকার সমস্তায় সমাজ জর্জরিত ও নৈতিক দিক দিয়া অধঃপতিত । বঙ্গের রাজস্ব শোষণ জামর বারবার মডান রিভিউ ও প্রবাদীতে দেখাইয়াছি, যে প্রধানতঃ বাংলা দেশের রাজস্ব হইতে কেবল যে গত শতাব্দীতে ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য স্থাপিত ও বিস্তৃত হুইয়াছিল এবং অনেক প্রদেশের ঘাটুতি ৰঙ্গের রাজস্ব হইতে भूब्रिउ श्रेज्र अंश्। नरश्, बर्षयान श्रृंडाचौरख बक्र प्रथम७