পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৬

'HHN পুলিসে খবর দেওয়া তাহার ইচ্ছা । বাড়ির আর কেহু রাজী হইলেন না। চোর যখন কিছু নিতে পারে নাই, তখন আর অত হাঙ্গাম কেন ? স্বলতা বলিল, “তুমি আচ্ছা দেবীচৌধুরাণী ভাই, চোরটি আর কোনো দিন তোমাকে ভুলবে না।” অপর্ণ তখনও চটিয়া ছিল, বলিল, “হাতের কাছে ভাল কিছু পেলাম না যে, নইলে ভাল করে মনে রাখবার ব্যবস্থা করতাম * . সুজাতা বলিল, “চোরটি সৌধীন মানুষ বটে, দেখছ না কাকাবাবুর হাতে পাঞ্জাবীর কাপড়ের যে স্তাম্পলটা রেখে গেছে সেটা তারের r স্বলতা বলিল, “অবাক্ কাও বাবা ! এত সেজে-গুজে চোর , আসে নাকি ? বোধ হয় অপর্ণাদি’র সঙ্গে প্রেমে পড়েছে।” অপর্ণা বলিল, “তা আর না ? এই মহিষমদিনী মূৰ্ত্তি দেখলে কারে প্রেম-ট্রেম আসবে না বাবা । সে-সব তোমাদের মত ললিত লবঙ্গলতার মত চেহারা দেখলেই হয়।” বাকি রাতটুকু কথা বলিয়াই সকলে কাটাইয়া দিল । চোর চুকিল কোন পথে ? আবিষ্কৃত হইল যে বাথরুমের গলির দিকের দরজাটা কেমন করিয়া খোলা হইয়াছে। কি করিয়া যে খোলা থাকিল তাহ অনেক জল্পনা-কল্পনা করিয়াও কেঙ্ক স্থির করিতে পরিল না। সকালে আত্মীয়স্বজনের মধ্যে সাড়া পড়িয়া গেল। অনেকে দেখা করিতে আসিল। চোরের গল্পই শুধু হইতে লাগিল কয়েক দিন ধরিয়া, তাহার পর আস্তে আস্তে সবাই তাহার কথা জুলিয়া গেল । কিন্তু পাঠক ভোলেন নাই বোধ হয় । এমন চোর কোথা হইতে আসিল । দিন-পনেরো আগের কথা। “বঙ্গরী’র সম্পাদক চিত্তরঞ্জনবাৰু বসিয়া একমনে প্রফ দেখিতেছেন। র্তাহার সহকারী খগেন একরাশ গল্প, কবিতা এবং প্রবন্ধের পাণ্ডুলিপি জুই ভাগ করিতেছে। কতকগুলির উপরে লেখা “গ” অর্থাৎ অমনোনীত, সেইগুলিই সংখ্যা ৰেনী। ছোট ভূপে বেগুলি ऋान्न श्रृंहेिबांटष्, डांशञ्च ऐ*रब ८लषों “य” । अझै-डिनछांब्र તું ન સ્વાઝી ; ఏరి3G মানুষ, আপিসের এদিক-ওদিক বলিয়া অপেক্ষা করিতেছে। কেহই কিছু করিতেছে না, দেখিাই বুৰা বা কোনো বিষয়ে উমোরী করিতে আসিয়াছে । একজন একটু পরে অগ্রসর হইয়া খগেনের পাশের টুলটায় গিয়া বসিল। অন্তদের কান বাঁচাই নীচু গলায় জিজ্ঞাসা করিল, “আমার লেখাট দেখা হয়েছে কি ? খগেন সংক্ষেপে বলিল, “দেখেছি, চলবে না।” লেখকের মুখখান হতাশায় একেৰাৱে কাল হইয়া উঠিল, বলিল, “চলবে না কেন বলছেন? এটা আমি খুব সাবধানে মন দিয়ে লিখেছি, একবার এডিটারকে দেখালে হয় না ?” খগেন একটু চটা বলিল, “সৰ-কিছু যাতে তাকে দেখতে না হয়, সেই জন্তেই আমাদের থাকা । তা তিনি যদি দেখতে রাজী হন আমার কিছু আপত্তি নেই।" বলিয়া অমনোনীত স্তপের ভিতর হইতে একখানি নীল মলাটের খাত টানি৷ বহির করিয়া সে যুবকের দিকে অগ্রসর করিয়া দিল। যুবক একটু মিয়া গিয়া বলিল, “থাক, আপনি যখন বলছেন যে চলবেই না, তখন তাকে আর বিরক্ত করব না। কিন্তু কেন চলবে না সেটা একটু অনুগ্রহ করে বলবেন কি ? প্লটটা ত ক্ষা নয়, ভাষা সম্বন্ধেও এবার যথেষ্ট সাবধান হয়ে ছ।” খগেন বলিল, “আরে মশাই, আজকাল রিয়ালিজমের যুগ, ওসব কল্পনার আকাশকুহুম কেউ চায় না এখন। বাংল সাহিত্য থেকে রোমান্স এখন কৌটিয়ে বিদায় করা হচ্ছে। এটা আমার নিজের বিবেচনায় ঠিক নয়, কিন্তু পাবলিক ধ৷ চায়, আমাদের তাই দিতে হবে ত?” লেখক জিজ্ঞাসা করিল, “একেবারেই অবাস্তৰ হয়েছে कि ?” খগেন বলিল, “তা ছাড়া আর কি ? এই ধরুন, আপনার নায়ক অঙ্কশেক্স যেখানে জিলেখার ধরে রাত্রে হঠাৎ ঢুকে পড়েছেন। এ জায়গাটা অবাস্তৰ না? ধরে গের দেখে কোন মেয়ে প্রেমে পড়ে মশায় চেচিয়ে পাড়া মাখায় कव्रङ न ?” লেখক রমেশ বলিল, “ও বিষয়ে কি আর ‘জেনারেল স্বল কিছু আছে ? হতেও ত পারে *ি पtर्णन छबि बणिण, “हrठ ख मांछरषद्ध sांब्रd uारe