পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভার उखcख्रश्न किछद्र निक्कैर्ष कडूर्षिक · cचउर ब्रखद ठथl *ठः कृकर ठख६ छहवe अत्रो० ।। 崇 景 景 শ্বেতং শস্তং ক্লজাংনালে রক্তঃ কিল রসায়নে । ধাতে বাজেতু তৎগীতং গে গতে কৃষ্ণসেবক ॥ শিববীধ্য অর্থাৎ পারদ চারি প্রকার যথা—শ্বেত, রক্ত, পীত ও কৃষ্ণ বর্ণ। ইহার সন্ধান প্রাচীনের পাইয়ছিলেন। একমাত্র শ্বেতবর্ণ পারদ ব্যতীত রক্ত পীত বা কৃষ্ণ বর্ণ পারদ বিশুদ্ধ নয়—ঐগুলি মিশ্র পদার্থ বলিয়াই মনে হয়। শ্বেতবর্ণ পারদ ব্যাধি নাশে, রক্তবর্ণ পারদ রসায়ন কাৰ্য্যে, পীতবর্ণ পারদ এক ধাতুকে অন্ত ধাতুতে পরিবর্তিত করণে ও আকাশে গমনে ক্লষ্ণবর্ণ পারদ প্রশস্ত। ইহার ভিতর ধাতুরূপান্তরকারী পীতবর্ণ পারদ ব্যবহারের উপদেশ দেখিতেছি । এটি বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করিবার বিষয় । যে বর্ণের পারদ যেকাৰ্য্যে ব্যবহার প্রশস্ত লিখিত হইল, তাহ ব্যতীত অন্ত কধ্যে যে একেবারেই ব্যবহার্য্য নহে, ইহা যেন শ্লোকটির উদ্দেশ্য নহে। যে পারদ যেকায্যে প্রমোগে প্রশস্ত লিখিত হইল উহা সেই কার্ধ্যে প্রয়োগ করিলে ফল বেশী সন্তোষজনক হইবে মাত্র এইরূপই মনে হয় । এইবার আমরা মূল বিষয়ে ফিরিয়া আসিব। পূৰ্ব্বোক্ত পারদ ও গন্ধক দ্বারা যে সুবর্ণ উৎপাদনের চেষ্টা না হইয়াছিল তাহা নহে। এ সম্বন্ধে একটি প্রাচীন কিংবদন্তী উল্লেখ করিলেই সংশয় দূর হইবে— ”তেরি গন্ধক মেরি পারা নাগ নাগিনী সে কর সঞ্চর নাগ ব্লসসে নাগিনী রস দেনা কটু পটু কাঞ্চন কর লেন ।” তাম লালবর্ণ, উহার সহিত শ্বেতবর্ণের একটি ধাতু মিশ্ৰিত করিলে উহার বর্ণ স্ববর্ণের কাছাকাছি হয়। কেবল ৰণ হইলেই হইবে না, ঐ বর্ণের স্থায়িত্ব ও ঐ মিশ্রধাতুর আপেক্ষিক গুরুত্ব (specific gravity) স্ববর্ণ সদৃশ হওয়া कहे নচেৎ স্ববর্ণ বলিয়া গ্রহণ করিবে কেন ? পারদ বেশ শ্বেতবর্ণ বটে, কিন্তু পারদের তামার সহিত মিশ্রিত হইবার কিছু প্রতিবন্ধক আছে। তাম যে-উত্তাপে গলে পারদ সেই উত্তাপে কাম্প হইয়া যায়। একারণ মিশ্রিত করা नदचनाश नह । - नीब्रक्टक दिछक कब्रिब cकन ८कौन्टण वनादेश ७ ध्रुं তাম্র যে উত্তাপে গলে সেইরূপ উত্তাপ সঙ্ক করিবার শক্তি দিতে পারিলেই সেই পারদ দ্বারা স্নবর্ণ প্রস্তুত হইতে পারে। অথবা কোন কৌশলে বিশুদ্ধ পারদ ভস্ম করিতে পারিলে তাহার দ্বারা কৃত্রিম উপায়ে উৎকৃষ্ট স্ববর্ণ প্রস্তুত হইতে পারে। পারদ জমাইতে পারিলে সহজে ভস্ম করা যায়। পারা জমাইবার দুই-একটি কৌশল সম্বন্ধে আলোচনা করা যাক। সমান পরিমাণ পারদ ও তুতিয়া ( তুৰ ) একত্র भर्णन कब्रिट्ज अभिन्न शीघ्र ५ष५ ऊाशब्र चांद्रा हेधशष्ट्रज्ञान দ্রব্যও প্রস্তুত হইতে পারে ( যেমন আমর মৃত্তিক ' দ্বারা করিয়া থাকি ) । কিন্তু ইহার দ্বারা উদ্দেশু সিদ্ধ হইৰে বলিয়া মনে হয় না, কারণ উক্ত মিশ্র পদার্থে তাম অপেক্ষা পারদের ভাগ অত্যন্ত বেশী । অন্ত বহু উপায়ে পারদ জমাটবার কৌশল অন্ত্রে দৃষ্ট হয়, তাহার একটি উদ্ধৃত করিতেছি-- পারঙ্গ; আনয়েৎ সুধী । 兴 景 প্রস্তরে চৈব সংস্থাপা পিটি পা রসেম চ । গুণবেন সমালোচ। কুর্থাৎ কণ্ঠমবং প্রিয়ে ; নিৰ্ম্মাণযোগ্যং ভাদ্রব্য: যদি সাৎ প্রয় গুঞ্জয়ী । গুদা নিয়ায় তরঙ্গ: পুনঃ দৃঢ়তর চরেৎ ॥ থপুপ সংযুক্সে বন্থে অঙ্গারে চ করিলকে । কিঞ্চিদুধ প্রকক্টবং যতো দৃঢ়প্তর: স্তৰেং ৷ ইতি মাতৃকাঙ্গে গুগ্নে চম পটল । প্রস্তরনিৰ্ম্মিত পাত্রে পারদ রাখিয়া ঝুট পাতায় রসার মর্দন করিম কাদার স্থায় করিবে. তংপরে ঐ শিবলিঙ্গ পুনঃ দৃঢ়তর করিবার জন্য ‘খ’ পুপসংযুক্ত বন্থে ( রাখিয় ) ঘুটের অগ্নিতে কিছু উষ্ণ করিবে। ঝুটা তিন-চার প্রকারের আছে । কোন প্রকারের ঝুটী ব্যবহাধ্য তাছাও চিন্তার বিষয় । তার পর ‘খ’ পুষ্প কি ? ভারতীয় দর্শনশাস্ত্রের বিচার স্বলে থ-পুপ শশবিষাণ প্রভৃতি শব্দ শোনা যায়, উহার অর্থ অসম্ভব পদার্থ। যেমন খ অর্থে আকাশ ধরিলে খ-পুপ মানে আকাশকুন্ত্রম বুঝায়। শশবিষাণ অর্থে শশকের শৃঙ্গ অর্থাৎ চলিত কথায় ঘোড়ার ভিন্ধ ৰ ঘোড়ার শিঙের মস্ত পদার্থ বুঝায়। তবে কি দেবাদিদেব মহাদেৰ বনজাত ধূপ বিশেষের । ধূম পান করিা ঐক্ষপ কিছু বলিলেন ? ৰাস্তবিক ব্যাপার छांश ऋए । यज्ञ नलिहेि cणांनन कब्रिबांद्र छेन्नल আছে, সেই জন্য স্থানবিশেষে সাধারণ ভাষায় না লিখিা