পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭২৫

丐女 养 并 + স্বৰ্ধদেব দেখা দিলেন। বাতাসেব ঝাপটাও কিছু কম তীক্ষ হ’ল। মরুময় দেশে নিবাতেব তাপেব প্রভেদ আশ্চৰ্য্য, দিনে বিষম গৰম, রাত্রে তেমনিই ঠাণ্ড । ছোট একটা চটিতে গিয়ে গাড়ী থামল চালক-মণায় নেবে চটিৰ ভিতৰ ঢুকলেন । মিনিট-দুষ্ট পে কিছু গবম চ পেয়ে তাজা হও গেল, আব৪ মিনিট দশেক পবে চালক মশায়েব সহান্ত মূৰ্ত্তি দেখা গেল তাবপবই আবাব সেক্ট পথ ! ঘণ্ট - পানেক জোবে গাড়ী চলাব পর একটি বেশ বড় থামে পৌছান গেল গ্রামেব নাম “কাল শেবগাত" । এখানে ই-বেজী সাইনবোর্ড বড় কাববনসরাই গ্রামোফোনেব শব্দ, এ সব দেখে শুনে বুঝলাম একটা কিছু দ্রষ্টব্যস্থানেব কাছে পৌঁছেছি। এখানে আবও কিছু চ৷ এবং সঙ্গেব খাবাৰেব সদ্ব্যবহাব ক'বে ফেব রওনা হওয়া গেল । অল্পক্ষণ পবেষ্ট গাড়ী পথঘাট ছেড়ে পাহাড় চড়া কবৃতে লেগে গেল। ইবাকের মোটর গাছে চড়ে কিংবা সাতাব কাটে কি না জানিনে, কিন্তু অন্য প্রকাব গতিৰ প্রায় সকল বকমষ্ট তার কাছে সহজসান্য এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস । যাই হোক, দু-চার বার একটু বেশী রকম কাত হয়ে হয়ে চড়াই শেষ হবার পর সামনে দেখলাম এক বিরাট নগরীর সমাধিস্থল। সমাধিস্থল বলছি এই কারণে যে, প্রায় প্রত্যাবৰ্ত্তম Հ.Այ-Փ চারিদিকে শুন্যগর্ভ কবরের মত বড় বড় থাত পড়ে বয়েছে । সেগুলির ভিতরে জঙ্গম যা-কিছু ছিল সবষ্ট স্থানান্থবিঙ হযেছে পড়ে আছে দেয়াল মেঝে, সিডি, গিলাল ইঙাrিব ভগ্নাবশেষ। তবু ধ। হোক, সেগুলিকে ভেঙেচুৰে নষ্ট করা rघ्निमिरक्षोंन्त्र । क्षं • ब९णश्च शृ८श्व•fं श्रुतः। হয়নি, বৰঞ্চ বৈজ্ঞানিক প্ৰথী-মহুযায়ী স্থূপ ব্যবচ্চেদ করায় এক প্রাচীন পুৰীৰ কঙ্কালের প্রায় সবটাঙ্গ মহুয়াগোচর হয়েছে । নগরেব অঙ্গ প্রাস্তে একটি ছোট জিগবট শ্রেণীর মন্দিব বসেছে, তার পহে দুগপ্রাকাল । এদিকে পাহাড়টা প্রায় পাড়া যে নদীওঁীপ থেকে ডগেছে, নদীও এখানে বিশাল আয়তন, কেন না, সালে ব মুগে বিরাট সাধ দিয়ে অন্ধর স্থপ৩ি৭া এগানে একটি পদের কষ্টি করেছিলেন সে বঁাশ্ব এব" হ্রদ এগন4 ঠাদেব কী চিন্স রুপে রয়েছে । এক্ট হ’ল প্রাচীন জগং-f খ্যাত অসুৰ নগবের বর্তমান অবষ্ট । ঘববাড়ি, স্বাণাগার দেবদেবীর মন্দির, সবষ্ট রয়েছে নাই কেবল নগরের অধিবাসী বা তাদেৰ ধনসম্পদের কোনও চিহ্ন। রাজপথ দিয়ে ঘুখে ঘুরে বাড়িঘবের ব্যবস্থা দেখতে লাগ লাম, দেখে মনে হ’ল তিন হাজার বৎসরে মচষ্য-বসতির ব্যাপার যে খুব বেশী কিছু এগিয়েছে তা নয় দরজা জানালা, সিডি, স্নান, রক্ষন ইত্যাদির ব্যবস্থা, গৃহস্থালীর বন্দোবস্ত, জলনিকাশ, আবর্জনাবহিষ্কার-এ সবেরই আয়োজন প্রায় আধুনিক বললেই চলে।