পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১০৬

১ম সংখ্যা ] খাকে । চণ্ডীতে ৮বারাহী সম্বন্ধে যে বিবরণ পাওয়া যায় তাহীতে জান। যায় যে তিনি অষ্ট শক্তির অন্ততম । অন্ত কোথাও এই মূৰ্ত্তির পূজা হয় বলিয়। জানা যায় না । দেবীর ধ্যান পীঠে দেবীমূৰ্ত্তির স্বরূপ জানা যায় । দেবীর ধ্যান, “ওঁ বারাহীম জষ্টক-ভুজাং ত্রিনেত্ৰাং বরদায়িকাং পাশাঙ্কশধনুৰ্ব্বাণং মধ্যে শ্ৰীদনাস্তোজং দক্ষ কর্ণে মুখং দুর্গং বামকর্ণে বরাহকং বরাহবাহিনীম্‌ আদ্যাং সৰ্ব্ব কানার্থসিদ্ধয়ে" । ( ? ) নোয়াখালী জিলা পুৰ্ব্বে সমুদ্রগর্ভে ছিল। দ্বাদশ শতাব্দীর শেষভাগে অথবা রয়োদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে মিথিলার রাজপুত্র বিশ্বস্তর শূর চঞ্জনাখ-দৰ্শন-মানসে জলযানে চট্টগ্রাম জিলায় আগমন করেন । গৃহে প্রত্যাবৰ্ত্তন-সময়ে নাবিকগণ দিগভ্রাপ্ত হইয়া চট্টগ্রামের পঞ্চাশৎ মাইল পশ্চিমোত্তর কোণে সমুদ্রে নৌকা নজর করিয়া একরাত্রি যাপন করেন । সেই রাত্রে সমুদ্রগর্ভস্থ বরাহীদেবী রাজ বিশ্বম্ভর শূ কে প্রত্যাদেশ করেন যে তিনি যেন সমুদ্রগর্ভ হইতে সেই মূৰ্ত্তিব উদ্ধার করিয়া সেস্থানে ঙ্গে নীৰ স্থাপন করেন ও একটি নুতন রাজ্যের পত্তন করেন । অবশুই দেবীর কৃপায় যে দেস্তানে একটি নুতন দ্বীপে স্বষ্টি হইবে দেবী তাহও আশ্বাস দিয়াছিলেন । প্রভাতে দেখা যায় যে নৌক একটি দ্বীপে আবদ্ধ হইয় আছে ও নৌকার নিকটেই দেবীমূৰ্ত্তি পাওয়া যায়। দেবীকে তথlয় স্থাপন করিয়৷ যথাবিহিত পুজা করা হয় । সেই প্রাতঃকাল কুস্থাটিকায় সমাচ্ছন্ন ছিল বলিয় দেবীকে পুৰ্ব্বাস করির স্থাপন করা হয় । কুঞ্জটিক অপসারিত হইলে মহারাজ বিশ্বস্তুব তাহার ভুল বুঝিতে পারেন এবং সকলেই একযোগে “ভুল হয়, ভুল হুয়,” বলিয়৷ চীৎকাৰ করিয়া উঠেন। সেইজন্য এই স্থানের নাম “তুবুয়া” হয়। যেস্থানে মূৰ্ত্তিব আবিষ্কার হয়, তাহ এ বি রেলওয়ের নেয়াখালী শাখার সোনামুড়ী ষ্ট্রেশনের অতি নিকটে ও ভানুয়াই নামে প্রসিদ্ধ । তথায় বারাহী গাছ নামে একটি বৃক্ষ ও একথান প্রস্তব-বেদী আছে । প্রঠি, বৎসর এখানে একটি মেলা হইয় থাকে। পূৰ্ব্বে নোয়াখালী জিলাকে ভুলুর বলা হইত এবং এই স্থানেই দ্বাদশ ভূঞার অন্ততম নৃপতি রাজা লগণমাণিক্য রাজত্ব করিতেন। উক্ত শুর বংশ পুরুষানুক্রমে এখানে রাজত্ব করেন ও দেবীর যথাবিহিত পূজা কবেন । দেীর জন্য কয়েক গ্রেীণ জমি বৃত্তিস্বরূপ অ’চ্ছে । বিধবা নিঃসন্তান রাণী শশিমুখী প্ৰকাণী যাওযার সময়ে তাহার কুলপুরোহিত আমিষাপাড়-নিবাসী রাধাকান্ত BBBBB BBBB BBBB BBBS KBB BBB BB BBBB BBBS নিৰ্ম্মাণ করাইয় দেন । তদবধি দেবী-প্রতিম। আমিষাপাড়াতেই আছে । দেবীর সেবার জন্ম যে নির্দিষ্ট জমি অচ্চে, তাহীর অধিকাংশ নদীগর্ভস্থ D BBBBBBS BBB BBB BD DDS BBBB BBBBBS BBB হওয়া অসম্ভব হইয়া পড়িয়াছে। মনি টির অবস্থাও চবম সীমায় উপস্থিত হইয়াছে। অর্থাভাব-প্রযুক্ত মন্দিরের সংস্কার করা হইতেছে না । ভুসুয় যে পঞ্চসাগরে অবস্থিত তাহার কিছু আনুমানিক বিবরণ দিতেছি । পূৰ্ব্বেষ্ট বলা হইয়াছে, নোয়াখালী জিলা সমুদ্রগভে ছিল এবং বৰ্ত্তমান নোয়াখালী জেলা তুলুয়াই অধিকাংশ লষ্টয় গঠিত । ইহার উত্তবে মেহর ও ত্রিপূব, পুৰ্ব্বে চট্টল ও ত্রিপু.l, দক্ষিণে সন্দীপ, পশ্চিমে চন্দ্রদ্বীপ বা বাকল বরিশাল –এই পঞ্চ ভূখণ্ডের মধ্যে অবস্থিত সমুদ্রকেই সম্ভবতঃ পঞ্চসাগর বলা হইত। এই যুক্তি মৌলিকত। কতদূৰ আছে, তাঙ্গ কোন প্রাচীন ভূগোলবিদ্‌ পণ্ডিত দিতে পারিলে বিশেষ স্বর্থী হই ৮বরাহী দেবী সম্বন্ধে ত্রিপুরার রাজমালায়, প্যারীমোহন সেন শ্ৰেণীত নোয়াখালীর ইতিহাসে ও নোয়াখালী পত্রিকায় বিস্তুত বিবরণ পাওয়া যায়। এতদ্ব্যতীত জানন্দ রায় প্রণীত বাব-ভূঞাতেও ওঁtহার বিস্তৃত ইতিহাস আছে । তাহার বিলবণে দেখা যায় দেী চতুভূজ ; বেতালের বৈঠক—মীমাংস AAAAS SAAAMSMSMSMS MM MSSM MM SMMMSeSeSM MSMSM SMSMSMSMSAeMAMSAS AM AAAA AAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSASM SMSAASAASM MA AAAA AAAA AAASA SAASAASSAAAAAAS AA SAASAASAASAASAASAA AAAS S్సరి কিন্তু প্রকৃত পক্ষে দেবী অষ্টভুজা । এই দেবী সম্বন্ধে কেহ কিছু জানিতে ইচ্ছা করিলে দেবীর বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক শ্ৰীযুক্ত কৃষ্ণমোহন চট্টোপাধ্যায়ের নিকট লিখিলেই জানিতে পরিবেন। উtহার ঠিকান পোঃ আমিষাপাড়, জিঃ নোয়াখালী । শ্ৰী সুধাংশুচরণ চক্রবর্তী (१७) থেত পাথরের বাসন সাফ করা ১ম প্রকরণ,– কতকগুলি ঝামা-পাথরকে ভালরকমে গুড়া করিঙ্গ চলিয়া লইবার পর তাহীতে পরিমাণ মত ভিনিগার মিশাইতে হুইবে । তৎপরে ঐ মিশ্রিত দ্রব্য দ্বারা শ্বেত প্রস্তরখালি উত্তমরূপে ধুইয়া ফেলা উচিত। কিছু পরে চামৃড় দ্বারা পাখরখামির উপর ‘হোয়াইটং ঘর্ষণ করিয়া ধুইয়। ফেলিলেক্ট পাথরখানি বেশ পরিস্কায় হইবে । ২য় প্রকরণ,—সমপরিমাণ ঝামাপাথরগুড় ও চা-খড়ির গুড় পরিস্কার করিয়া চtfলয় লইয়। উভয়ের সম পরিমাণ কাৰ্ব্বনেট অভ সোড়ার সহিত জল দ্বারা মিশাইরা আঠা-আঠা করা উচিত। তার পর শক্ত কশ দিয়া ঐগুলি শ্বেতপাথরের উপর মাখাইয়। তিনদিন রাথিয়া দাও। তৎপরে জল দিয়া ধুইয়া মুছিয়া ফেললেই পাথরখানি নুতনের স্তায় হইবে । ৩য় প্রকরণ,—কুইক্-লাইম, সমপরিমাণ কষ্টিক পটাশ ও নরম সাবান মিশ্রিত করত: গুল দিয়া অtঠ।-আtঠ করা উচিত। ঙার পর উহ! শক্ত কশের দ্বীর শ্বেতপাথরের উপর মাথাইরা সাত দিন ঐভাৰে রাখিয়া দিবে। তার পর জল দিয়া পরিষ্কার করিলেই পাখরখানি নিৰ্ম্মল হইবে। পাখরখানি বেশী ময়লা হইলে এক বারে নাও পরিষ্কার হষ্টতে পারে, সেইজষ্ঠ পুনরায় উক্ত প্রক্রিয় করিবে, তাহা হইলে সম্পূর্ণ রূপে পরিস্কৃত হইবে । ৪র্থ প্রকরণ,—শ্বেত-পাথরের উপর প্রথমে সোডা ও গরম ভল দিয়া বেশ করিয়া ধৃষ্টয়া ফেলিবে । তার পর এক টুকুর কাপড় অকৃষ্যালিক অ্যাসিড়ে ডুবাইয়। লইয়। পাথরখানির উপর চাপ দিয়া রাখ। ডিম দিন পবে কাপড়পানি তুলিয়া লইয়। সোড ও জল দিয়া পুনরায় ধুইঃ ফেলিবে । একবারে পরিস্কৃত না হইলে ২/৩ বার উক্ত নিয়ম অবলম্বন করিলেই অব অপরিস্কার থাকিবে না । শ্ৰী ধীরাজমে'হন কয়াল কাব্যবিনোদ ( १8) আলু রক্ষা কুডি ভাগ জল ও একভাগ সালফিউরিক অ্যাসিড একত্রে মিশ্রিত করিয়া আলুগুলি ঘণ্টা দুইতিন এই সলিউশনে ভিজ ইয়া রাখতে ১ষ্টবে। তাহার পর বেদে শুকাইয়া বালির উপর রাখিয়া দিতে হইবে। ইহাতে ছয় মাস পর্য্যন্ত আলু ঠিক থাকে। এবিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ জানিতে হইলে ঐ যুক্ত হেমচন্দ্র মুখোপাধ্যায় হাজারীবাগ কলেজের রসায়নের অধ্যাপক মহাশয়কে পত্র লিখিবেন । শ্ৰী রোহিণীকুমার চট্টোপাধ্যায় ( t~२ ) “পাতকুয়ার জলে কযায় স্বাদ" কুপ-খননকালে যে কুপের নীচে ৰালি থাকে তাহার জল সাধারণতঃ কষায় লাগে না এবং পরিষ্কার হয়। আর বালিশূন্ত কূপের জল কসীয় এবং অপরিস্কৃত হয় । যে কুপেব জল কষায় লাগে তাঁহাতে চুপ ও ফট্‌কিনী দিলে কায় স্বাদ লাগে না, ইহা পরীক্ষিত । কুপ যদি গাছের নীচে অথবা ছায়ায় খনন করা হয় তবে ঐ কষায় স্বাদ সম্পূর্ণকপে দুধ করা অনেক সময় সম্ভবপর হয় না। ঐ কুলদlচবণ রায় ও শ্ৰী কুরেশচন্দ্র রায়