পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ծեԵ প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩• • { २७° उांज, २: १९ AA AeMMeMMMAAA AAAA AAAASAA AMAM AAAA SAAAAA AAAA AAAAM AA SeM MM SAS SSAS SSAS SSAS eMeSeAMeMMSeMMS MMMMM MMAMee eMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAASA SAASAASAASAA AAAA AAAA SAAAAASA SAASAASSJSAS SSAS SSAS আসিয়া উপস্থিত। তাহার দিকে তাকাইয়া হঠাৎ আজ আমার মনে হইল যে তাহার চোখে মুখে একটা অস্বাভাবিব ত্ত্ব আছে যাহ। আমি এতদিন লক্ষ্য করি নাই । • সে আসিধাই বলিল, “অশান্ত, এরকম পড়া-শুনার কোন সার্থকত আমি কিছুদিন থেকে দেখতে পাচ্চি ন৷ ” আiমার নাম ‘শ স্ব’ । কিন্তু আমার সকল-রকম খেলায় ও ব্যায়ামে দক্ষত এবং মালপিট করিবাব স্পৃহ দেখিয়া সে নামটা একটু বদলাইয লইয়াছিল । সে বলিল, “তই আজি আমি চল্প।ম ।” আমি আশ্চৰ্য্য হইয় জিজ্ঞাস কবিলাম, “কোথায় ?” সে তা হার ক্রোকৃড়ান এক গেছ। চল কপাল হইতে সরাইয়। বলিল, “দেশে ঢ।ক জেলায ।” কেন জানি না আমি কেস ভিত ব কেমন একটা অস্বস্তি কোপ কৰিতে আরম্ভ কবিঘাছিলাম, দৃষ্টি নত কবিধ জিজ্ঞাস করিলাম, “কি করবে ?”

̈ Çኻ! বলিল, "এ,পূলে | ન છૂ 裔t fol l’

সে চলি গেল ।

ইঃার পর এক বৎসব বে-হ্য, ঠিক এক বৎসর, ঢাকায একটা ফুটবল ম্যাচে’ সুপাতিক ভাবে মার খাইয়৷ BB BB BBBB BBB BB BDD DS DBB BBB ই ইয়| আসিতেছিলাম, মাথাটা ইঠ}ং কেমন ঘুবিয়া ওঠাতে পড়িয়া যাইতেছিলাম, ছুটি সবল বাহু আমাকে জড়াইয়া ধরিল - তাহ। বীরেনেব । ঠিক মনে পড়ে আমার মুখের উপর বাবেনেব মৃগ বুলি মা পড়িয়ছিল, তাহাব পর আর મtન ના કે, મડકા કાતાફમાછિન્નામ যখন জ্ঞান ষ্টল তখন দেখিলাম বিপুল জনতা আমার চতুৰ্দ্দিণে পিরিয়া দাড়াইয়াছে আব আমি বাবেনেব কোলে মাথ রাখিয় শুষ্টয়া আছি। জ্ঞান হইতেই উঠিযা বসিতে চেষ্টা করিলাম, বীৰেন শাস্তস্বরে বলিল, “উঠে ন}—” উঠিলাম না, শুষ্টয়া রহিলাম। খেলার সঙ্গীরা আসিয়া আঘাত পরীক্ষা করিয়া বলিল আঘাত গুরুতর হইয়াছে, অতএব আমাকে উfকারখানায় লইয়া যাওয়া দরকার । বীবেন তাহাদিগকে বলিল যে সে আমার আত্মীয়, সেইজন্য সেব্যবস্থা সেই করিবে । ইহাতে কাহারও বিশেয আপত্তি দেখা গেল না। অতি যত্নে গাড়ীতে তুলিয়া যখন সে আমাকে তাহার বাnায় লইয়া আসিল তখন রাত্রি ৮ট হইবে । গাড়ী হইতে ছোট শিশুটির মত সে আমাকে কোলে তুলিয়া লইল । সে বলিষ্ঠ জানিতাম, কিন্তু সে যে এত বলিষ্ঠ সে ধারণ আমার ছিল না। আমি আপত্তি করিয বলিলাম, “আমি হেঁটে যেতে পারব।” সে চিরকালই কম কথ। কঙ্গে, আজ ও শুধু সংক্ষেপে বলিল, “ন, তোমার পাযে চোটু লেগেছে ।” বারান্দ পার হইয়। বীরেন আমাকে ঘরের মধ্যে লইয়া আসিতে ষ্ট, একটি তরণী:ব কণ্ঠস্বর অতি নিকট হইতে আমার ক|নে গেল, “দাদ}—” তরুণাপ মুখ আমি দেখিতে পাইতেছিলাম না, কারণ, আ[ম{{৭ মাখ| বাবেলের বীপে ছিল, কি স্তু বাহা কানে সেল তাঙ্গ আমি কখন শুনি নাই—একটা বীণার যেন সাতটা তাৰ ঝঙ্কার দিয়। উঠিল, একটা বঁাশীতে যেন উজনি-বহন সুব বাজিয| গেল । বিছানায় আসিয় যখন বীরেন আমাকে শোয়াইয়। দিল তখন দেখিতে পাইলাম সেই তরুণীর মুখ , ১৫।১৬ বৎসরের একটি তরুণী বিস্মিত হইয়৷ আমার প্রতি চাহিয়া আছে । তাহার সেই দাড়াইবার ভঙ্গীটি আজ এই মৃত্যুব স্বারে আসিয়াও আমি স্পষ্ট দেখিতে পাইতেছি , মৃত্যুর পরে যদি চোখ থাকে, দেখিব ! তাহার মুখে সৌন্দর্য্য ছিল নিশ্চয়, কিন্তু শুধু স্বন্দর সে নয়, সে যে অপূৰ্ব্ব । তাহাব বর্ণ উজ্জল নহে, শুiম নহে, তাহার বর্ণ পালিস্-কর। সোনার উপর প্রতিফলিত বিদ্যুতের আলোর অteা । তাহার চোখ শুধু টান নহে, শুধু বড় নহে, টানা বড় চোখ অনেক দেখিয়াছি, কিন্তু তাহার ভিতর অমন বিদ্যুতের আলো আর কোথাও দেখিতে পাই না । বার বার তাহার কথা বলিতে গিয়া বিদ্যুতের কথা বলিতেছি—কারণ এই স্থদুরে সব অন্ধকার হইবার পূৰ্ব্বে তাহাকে এক টকর। বিদ্যুৎ ভিন্ন আর কিছুই মনে হইতেছে