পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] বেতালের বৈঠক—মীমাংসা Rరి(t AMAe eeAeMAeAJAA MAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAA AA ASASASA AAA AAAA MAe SJSJeeJAAA AAAA AAASA SAAAAA AAAA MSAAMAeAMeSJM MAMAeJJJASJAAA SAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAASA SAASAASSAAAASA SAASAASSAAAAAASAAAA তবে প্রভেদ এই যে জ্ঞাণীর মন ( ইন্দ্রিয়াধিপতি ) সৰ্ব্বদ আত্মাতে থাকে এজঙ্ক, তিনি জিতেন্দ্রিয়, স্বতরাং ধৰ্ম্ম-ব সৎপথচু্যত হয় না । অজ্ঞানীর মন আত্মাকে ছাড়িয়া পঞ্চতত্বে ( ইন্দ্রিয়ে আসক্ত) থাকায় সে ইন্দ্ৰিয়নিগ্রহে অসমর্থ, অতএব সৰ্ব্বদা পাপপথে পতিত श्ब्र । ভগবান অৰ্জ্জুনকে ক্ষত্রিয়প্রকৃতিবিরুদ্ধ সত্বিকব্রাহ্মণেব লক্ষণ ও হিংসা-বিমুখ ও ভিক্ষুধৰ্ম্মোৎস্কক দেখিয় বলিলেন—“হে অৰ্জুন, তোমার এই বিপরীতবুদ্ধির স্বধৰ্ম্মবিরুদ্ধ বুদ্ধির উদয় শুষ্টল কেন ? কেননা, নিজবর্ণাশ্রমোচিত ধৰ্ম্মের বিরুদ্ধ ধৰ্ম্মাচাবে ( উহ। অপেক্ষীকুত উৎকৃষ্ট হউক বা নিকুষ্ট হউক ) স্বৰ্গ, কীৰ্ত্তি, বা মুক্তি কিছুই হয় না । যদি তুমি স্বর্গ কামনা করিয়া থাক, তবে তাঙ্গ। সিদ্ধ হইবে না, কেননা, তুমি ক্ষত্রিয়ের বিশেষ ধৰ্ম্ম যুদ্ধ হইতে নিবৃত্ত হইয়াছ। যদি তুমি BBBSBBBB BBBBBBBB BBBS BBSBBB BBD BBB অকীৰ্ত্তি’ হইল, কেননা, তোমার বনগমন-কালে ধীর্ষবাষ্ট্রগণের শাসন ও বিনাশের যে-সকল প্রতিজ্ঞ করিয়াছিলে, ক্ষত্ৰিয হইয় তাহ। পূর্ণ করিতে পারিলে না। আর যদি মুক্তি’ লাভের জন্ত নিবৃত্ত হইয় থাক, তবে তাহাও তুমি প্রাপ্ত হইবার উপযুক্ত নহ, কেননা, মুমুক্ষগণ KBBBB BBBBSBBBB BBSBB KBB BBS BB BBBB BBB করির পরিণামে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন । কিন্তু তুমি স্বধৰ্ম্মত্যাগী, তোমার মুক্তি সম্ভব কোথায় ? তুমি ক্ষত্রিয়, যুদ্ধকাৰ্য্যই তোমার স্বৰ্গ, কীৰ্ত্তি ও মুক্তির কারণ জানিবে। নিবৃত্তি সন্ন্যাস তোমাব স্কায ক্ষত্রিয় বীরের ধৰ্ম্ম নহে ।" এইরূপে সেই মহাবীর-কেশৰী অঙজুনকে নিশ্চেষ্টবৎ উপবিষ্ট দেখিয়া চক্রিচুড়ামণি শ্ৰীকৃষ্ণ বীৰভাব পুন: সচেতন করিবার জঙ্কই এই-সকল উপদেশ দিলেন । এই সকল আত্মজ্ঞান দিয়াই ক্ষান্ত হইলেন এমত নহে, ধৰ্ম্ম যুদ্ধে প্রবৃত্ত হইয়। তাহাতে অপরায়ুপ থাকাচ ক্ষত্ৰিয়ের পরম শ্রেয়স্কর ইহাও উল্লেখ করিয়া অর্জুনের মনে যে অশাস্ত্রীয় ও অধৰ্ম্ম ভাব উদয় হইয়াছিল তাহীও অপনোদন করিয়াছিলেন । অাবে বলিলেন যে এই ধৰ্ম্মযুদ্ধে দেহত্যাগ হইলে স্বৰ্গলtভ ও বিজয় হইলে নিষ্কণ্টক রাজ্যলtভ : BB BB SBBB BBBB BS BBB BB BBBS BBBBS CBBBB S ক্টতাই এই শোকাংশের প্রকৃত অর্থ । তবে সে নন লোকে ননBB BBS BBB BBB BBB BBB BBBB BBBBBS BB ভগবান দয়া করিয়া হৃদযঙ্গম করিয ন দিলে কাহারও প্রকৃত সত্যার্থ বুঝিবার ক্ষমতা নাই। অতএব তাহাব চরণ চিন্তু করিতে কবিতে যতদুর বুঝিতে পারিয়াছি তাছাই বিবৃত করিলাম। শ্ৰী হৃদয়বঞ্চন বন্দোপাধ্যায় শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার একস্থলে শ্ৰীভগবান প্রশ্ন উত্থাপন কবিয়াছেন— সদৃশং চেষ্টতে স্বস্যাং প্রকৃতেঃ জ্ঞানবানপি । প্রকৃতিং যান্তি ভূতানি নিগ্ৰহ: কিং করিনাতি । (জ্ঞানবানও স্বীয় প্রকৃতির অনুরূপ কাৰ্য্য করেন ; প্রাণিগণ প্রকৃতির অনুসরণ কবে ; অতএব ইন্দ্রিয় নিগ্ৰহ কি করিবে ? ) এই প্রশ্নেব সমাধানের মধ্যে শ্ৰীকৃষ্ণ অর্জুনকে উপদেশছলে বলিয়াছিলেন – “স্বধৰ্ম্মে নিধনং শ্ৰেয়ঃ পরধৰ্ম্মে ভয়াবহ ।” ( গীত, কৰ্ম্মযোগ নামক ৩য় অধ্যায় ৩eশ শ্লোক । ) ইহার মোটামোটি অর্থ এই ৪ – স্বধৰ্ম্মে নিধন ভাল, কিন্তু পরধৰ্ম্ম ভয়াবহ । বিশেষ ভাবে অনুধাবন করিয়া না দেখিলে এই অর্থ দ্বারা শ্ৰীভগবানের উপর পক্ষপাতিত দোষ আসিয় পড়ে। স্বধৰ্ম্ম এবং পরধর্ণ এই দুইটি শব্দের প্রয়োগ দেপিয় মনে হয় যে ভগবানেধও আত্ম-পর-জ্ঞাম আছে ; কিন্তু প্রকৃত পক্ষে উহ। কখনও সম্ভবপর সৰ্ব্বান্তরীয় ভগবান, হইতে পারে না । এগুলে স্বধৰ্ম্ম অর্থে ‘অগ্নিধৰ্ম্ম এবং পরধৰ্ম্ম অর্থে ‘ইন্দ্রিয়ের ধৰ্ম্ম বুঝিতে হইবে । সুতরাং উপরোক্ত গীত-বাক্যের যথার্থ ব্যাথা এইরূপ দাড়াইবেস্বধৰ্ম্ম অর্থাৎ যে ধৰ্ম্ম দ্বারা আপনাকে জানা যায় ( জিতেন্দ্রিয় হইয়। আত্মপ্রতিষ্ঠ হওয়া যায় ) তাঁহার অনুষ্ঠানে যে দুঃখ কষ্ট এবং বিশ্ব বিপত্তি ( এমন কি মুতু্য পর্য্যস্ত ) বরণ করিয়া লইতে হয়, উহ। পরম শ্লাঘনীয়। কিস্থ ইলিয়ের ধৰ্ম্ম অর্থাৎ কাম-ক্রোধাদি শীরস্থ মহরিপুব তৃপ্তিসধীন দ্বাবা মে আপাতমধুর স্বখশাস্তি পাওযা যায়, তাহীর আচরণ বড়ই ভয়াবহ । অর্থাৎ শ্ৰীভগবান অর্জনকে উপদেশ দিছেপ্তেন যে সৰ্ব্বদ ইন্দ্রিয় দমন করাই কর্তব্য । ঐবিরজানাথ ভট্টাচাৰ্য্য এই শ্লোকাংশের বাগা। এই সংঙ্গা। প্রবাসীর কষ্টিপাথর বিভাগে শ্ৰীমুক্ত রবীন্দনাথ ঠাকুর মহাশয়ের ” কৈফিয়ৎ" প্রবন্ধে দ্রষ্টব্য। ( २ २७ ) নারিকেল-গছ-ধ্বংসকার্বী পোক নিবাস্ত্রণের উপায় ১ । নরিকেল-গাছের গোডায় এক ঠাড়িতে জল ও গোবর মিশাইয়। রাগিয়া দিলে বুক্ষ-শীর্যবাদী পোক। উহাতে পডিয়া বিনষ্ট হয় । ২ । যে নাবিকেল-গাছকে পোকা আক্রমণ করিয়াছে তাঁহীর তলদেশে ( মাটিৰ উপর ) এবং শীর্ষদেশে ( যেগান হইতে শাখা উদগত হয় ) কিঞ্চিৎ চিনি গুড় বা অন্ত কোনও মিষ্টদ্রব্য ছড়াইয়া রীখিতে হয় । কিছুদিন এইরূপ করিলেই মিষ্টদ্রব্যের লোভে পিপীলিকাকুল দল বাধিয় বুক্ষে আবেtহণ করিয়া থাকে । পিপীলিকার দংশন-জ্বালায় বা অগুবিধ অত্যাচারে উৎপীডিত হইয়া নাবিকেলবুক্ষের কীট মরিয়া যায় বা বুক্ষণশ্রয় পবিত্যাগ করিতে বাধ্য হয় । উপরোক্ত ছুইটি প্রক্রিয়াই বিশেষ পরীক্ষিত। এতদ্ব্যতীত বৎসরে অন্ততঃ দুইবার নাবিকেল-গাছ বাছাই কৰিলে নারিকেল-গাঙ্ককে উক্ত শত্ৰুৰ কবল হইতে রক্ষা করা যাইতে পাবে । শ্ৰী চন্দ্রক" দত্ত সরস্বতী বিদ্যাভূষণ ও শ্রীমতী প্রীতিকণ দত্তঞ্জায়। নাবিকেল-গীচেব মাথায নানারূপ আবর্জন জমিয়া এবং বুষ্টির জলে এগুলি পচিয়া ইহাতে পোকার তুষ্টি হয । এষ্ট-সমস্ত পোক গাছের মজ্জ খাইয় ফেলে এবং গাছগুলি ধ্বংস প্রাপ্ত হয়। নারিকেল-গাঙ্কের KK BBBS BBBB BBB BB BBBB BB BBB BBS BBBB প্রধান উপায় । গাছের মাথাগুলি বৎসরের মধ্যে দুইবার, একবার চৈত্র মাসে ও একবার ভাদ্র মাসে, বেশ পরিস্কার করিয়া গোড়ায় প্রচুর পরিমানে পান দিয়া দেওয়া দবকার । ইহাতে গাছ পিছু প্রতিষৎসর প্রায় এক টাকা খরচ পড়িবে, কিন্তু গাছের ফলন প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি হইবে । পোকায়-ধরা গাছ পরিষ্কার করিতে একটু বিশেষ সতর্কতার দবকীর ; কাবণ কোন প্রকারে দুই একটি পোকা থাকির গেলে শীঘ্রই বংশবুদ্ধি হইয় গাছ নষ্ট করিয়! ফেলিতে পাবে। গচিহাট পাব্লিক-লাইব্রেরীর মেম্বারগণ আমি অনেক গবেষণার পর ছুই প্রকারে নারিকেল-গাছ পোকার উপদ্রব হইতে রক্ষা করিবাক উপায় উদ্ভাবন করিয়াছি এবং প্রত্যক্ষ ফল পাইয়tfঙ্ক । ১ম প্রকবণ ঃ—যে স্থানে নারিকেল-গাছ রোপণ করিবে সেইখানে ১ হাত পবিমিত গভীর একটি কুপ খনন করিবে। তৎপর /৩ তিনসের অথবা সাড়ে তিনসের লবণ মাটির সহিত মিশ্রিত করিয়া ঐ গৰ্ত্ত পূরণ করতঃ বৃক্ষটি রোপণ করিবে । কিন্তু নারিকেল-জল কিছু লবণাক্ত হইবে।