পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిe যে-সকল পার্থী এই কাজ করে তাহদের নাম বলিয়া শেষ করা যায় না। আমাদের পরিচিত কাক বক চড়াই হইতে আরম্ভ করিয়া শু্যাম দোয়েল কিম্ব বুলবুল, প্রভৃতি সকল পার্থীই অল্পবিস্তর কীটভোজী। আবার পার্থীরা একরকম খাদ্যে পরিতুষ্ট থাকে না, যখন যে খাদ্য প্রচুর পায় তাহাই গ্রহণ করিয়া থাকে ; শরৎকালে যখন দেওয়ালী-পোকা প্রচুর জন্মে, তখন অনেক পার্থী তাহাই খাইয়া থাকে, পরে তাহারা আবার শস্ত পাকিলে ऊांशझे थांध्र । আমাদের চড়ুই প্রায় সৰ্ব্বভুক। সহরে তাহদের অত্যাচারের কথা সকলেই জানেন । এবার মাটীর টবে ফুলের বীজ রোপণ করিয়া একটিও গাছ তৈয়ারি করিতে পারিলাম না, কত উপায় স্থিব করিয়া চড়ুইয়ের অত্যাচার নিবারণ করিতে চেষ্টা করিলাম, সবই বিফল হইল । ছোট ছোট চার জন্মিলেই তাহারা খাইয়া ফেলিবে , কিছুতেই নিস্তার নাই। আবার ইহারাই গাছের পোকামাকড় নিমূল করিতে সিদ্ধহস্ত। কানাডা দেশে একবার ফসলে একরূপ পোকা লাগিল, কিছুতেই তাহীদের উচ্ছেদ করা যায় না। দেখিয়া শেষে এই চড়ুই সেখানে লইয়। যাওয়া হইল এবং এইরূপে ফসল রক্ষণ হইল। সেদিন হইতে চড়ুই কানাত দেশে স্থায়ী অধিবাসী হইল। সকলেই জানেন যে ক্ষু্যালেরিয়া জর মশা দ্বারা দেশে ছড়াইয় পড়ে এবং মশা বদ্ধ জলে, যেমন ডোবা খাল প্রভৃতিতে, ডিম পাড়ে। যদি তথায় কয়েকট। হাস রাখা যায়, তবে আর মশা বংশ বৃদ্ধি করিতে পারে না, কারণ মশার ছান হাসের প্রিয় খাদ্য । বড়লোক জমিদারের মেয়ে নেলি দেখতে বেশ স্বত্র । বড়লোকের মেয়ে, দিব্য প্রজাপতিটির মত, সেঞ্জেগুজে দিনরাত অবtধগতিতে খেলে বেড়াত। তার পর যৌবন যতই তার সারা শরীরখানি লাবণ্যের প্রভার অপুৰ্ব্ব জীতে ভরিয়ে তুলছিল,—একটা ভাবনা তার মনে তত্তই তোলাপাড়া করছিল,—সেট। তার বিয়ের ভাবন । দিনরাত সে ভাবছে, যেন তার বিয়ে হয়েছে,—কেমন স্বন্দর তার স্বামী—তাকে কত ভালবাসে সে-অনেক টীকাকড়ি তার-দুজনে

  • রাধ লেখক অস্তিন শেকভের Looking Glass নামক গল্প उछदलचान लि१िठ ।

প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩০ AMAeMeeMMMMAMMMMMMAeMMeM AMMMMMMeMMMMAJAM AJeMMJJJJJJS [ २०° ७ां*, २घ्न थ७ SSASAS SS SAAAAAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAeM AAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAA AAASS ক্ষেতে নুতন লাঙ্গল দেওয়া হইলেই দেখা যায় যে, কতকগুলি বক তথায় চরিতেছে ও মৃত্তিকার কীটগুলিকে খাইতেছে। আবার পার্থীরা যে কেবল কীটপতঙ্গ খায় তাহা নহে, ইন্দুর আদি ছোট ছোট জন্তুও খাইয় থাকে । পেচককে লক্ষ্মীর বাহন বলে, কারণ গোলাবাড়ীতে, যেখানে ধান থাকে, তথায় ইন্দুরে বড় উৎপাত করে । পেচক ইন্দুরের শত্রু । ইন্দুর মারিয়া পেচক গৃহস্থের লক্ষ্মীলাভের, অর্থাৎ অপচয়-নিবারণের সুবিধা করিয়া দেয় । পার্থীদের আব-একটি কাজ বড় বিস্ময়কর। অনেকেই বোধ হয় জানেন যে, যদি কোন স্থানে একটি পুষ্করিণী দীঘি নিৰ্ম্মাণ করা যায় ও যদি তাহাতে বাহির হইতে জল না আসিতে দেওয়া যায় ও মাছ না ছাড়া যায় তবুও সেই পুষ্করিণীতে কিছু দিনের মধ্যেই মৎস্য আপনাআপনি জন্মে দেখা যায়। এ মংস্য কোথ; হইতে আসিল ? পক্ষীরাই ইহার জন্য দায়ী । দেখা গিয়াছে যে নদীচর পার্থীগুলির পায়ে যে পাক লাগিয়া থাকে তাহার সহিত মাছের ডিমও অনেক থাকে। পুষ্করিণী থাকিলেই পার্থী আসিবে, ও তাহীদের পীয়ে মাছের ডিমও আসিয়া তথায় মৎস্য-বংশ বিস্তার করে। এইরূপেই হয়ত ১৮০০০ ফুট উচ্চ মানস-সরোবরেও মৎস্যের সঞ্চার হইয়া থাকিবে । জলজীবী মৎস্য এইরূপে পার্থীর পা ধরিয়া হিমালয় লঙ্ঘন করিয়াছে ! শ্ৰী ধীরেন্দ্রকৃষ্ণ বস্থ খুব স্বখে আছে—কেউ কাকেও চোখের আড়াল করতে পারে Fi,একদণ্ডের তফাৎ হ’লে প্রাণ অমনি যায়-যায় হ’য়ে ওঠে। সে কত ভালবাসা—কত সুথ – কত আনন্দ ; তার পর যেন তার একটি থোকা হয়েছে, ফুটন্ত গোলাপের মত ; তার স্বগীয় হাসিতে সারা ঘরখানি আলোকিত হ’য়ে উঠেছে, তখন তার স্বামীর দিকে চেয়ে গোল'পেরই পাপ ড্রীর মত পেলব থোকার সেই ঠোঁট দুখানিতে চুমো দিচ্ছে ; আর সেই চুমোর সঙ্গে সঙ্গে ঠোঁটে লেগে গেছে তার খোকার ঠোঁটের খানিকট হাসি, আর চোখে ফুটে বেরিয়েছে স্বৰ্গীয় আনন্মের এক অপূর্ব উচ্ছ,সি,—সে কত স্বথ, কত আনন্দ। এইরকম ভেবে ভেবে সে তাঁর ভবিষাৎখনি নিজের মনোমত ৰrর