পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

رن : (ف പ്പ് ു. ുസ്സസഹ-ു.സപസസ_സം് ASBMSASAMSMSAeSAMSMSAAAA ও টাকার ভ্রমণবেগ, এসবের কোনটিই যে একলা একলা বদলাবে, এমন নয়। সব কটিই একসঙ্গে বদলাতে পারে। কোনটির পরিমাণ কত ছিল এবং কত হ’ল, তা নির্ণয় করতে গেলে অনেক গোলমাল । আমাদের শুধু জান। দরকার যে আমরা যে টাকার মাপকাঠি ব্যবহার করে? সামাজিক আয় মাপূবার চেষ্টা করছি সেই মাপকাঠিটি নিজেই বদলায় কি না এবং ক্ষেত্রবিশেষে বদলেছে কি না । টাকার কেনবার ক্ষমতা বদলেছে কি না, তা জানবার উপায় টাকা কতটা কিনতে পারভ এ 1ং কতটা কিনতে পারছে, তাই তুলনা করে দেখা । যেসব জিনিস বা ভোগ্য সবচেয়ে বেশী কেনা-বেচা হয়, টাকার কেন্‌বার ক্ষমতাব বিচার করতে হ’লে সেই গুলির প্রয়োজনীয়ত সবচেয়ে বেশী । কোনো একট। জিনিস বদলেছে কি ন৷ ঠিক করতে হ’লে তার কোনো একটা অবস্থা-বিশেষ থেকে মুরু করতে হবে, অর্থাৎ অমুক সময় যা ছিল, তা থেকে অন্যরকম হয়েছে কি না, এইরকমভাবে দেখতে হবে । টাকার কেন্‌বার ক্ষমতা বাড়ল কি কমূল বা স্থিব রইল, ত৷ দেখতে হ’লে প্রথমতঃ সবচেয়ে বেশী কেনা-বেচা হয় এমন জিনিস দেখে একটা তালিকা করতে হয় ; যথা চাল, ডাল, ময়দা, আটা, ঘি, তেল, কাপড়, বাড়ীভাড়া, রেলভাড়া, শিক্ষার খরচ, ঔষধ ইত্যাদি । তালিকা কি রকম হবে, তা, সমাজটি কিপ্রকার ও তার লোকের আচার-ব্যবহার কিপ্রকার, তার উপর নির্ভর করবে। এইরকম একটা ভোগ্য-সমষ্টির যদি প্রত্যেকটির সমান পরিমাণ ধরে ( যেভাবেই হোক ) তাদের দামগুলি যোগ কবে' বলা হয়, যে, “હરે ૮૩ાત્રા-મમકેિ સંધિ થઈ cતાન મમ૮મ તિઃ ૧૬ ছু গুণ দাম লাগে, তা হ'লে টাকার কেম্বার গমত। অদ্ধেক হ’য়ে গেছে জানতে হবে” ; অথবা আব-এক সময় উক্ত ভোগ্য-সমষ্টি কিনতে যদি অৰ্দ্ধেক দাম লাগে, তা হ'লে যদি বলি, “টাকার কেনবার ক্ষমতা দুগুণ বেড়ে গেছে,” তা হ'লে ভুল হবে । তালিকায় যদি শুধু ক-চাল, ক-ডাল, ককাপড়, ক-ঘরভাড়া ও ক-জুতা থাকে এবং তার দাম যদি চাল-একটাকা ডাল-একটাক কাপড়-একটাক, ঘরভাড়া-একটাকা ও জুতা-দশটাকা হয় ; তা হলে ঐ ভোগ্য-সমষ্টির জন্য টাকা লাগবে - ১ + ১ + ১ + ১ + ১০ প্রবাসী—পৌষ, రి [ २७* उांगें, २झे ५७ പ്പബ്. സാ | 8 لا يمكع ു~പ്പറ് অতঃপর যদি জুতার দাম দুগুণ হ'য়ে যায় ও অন্য সব-কিছুর দাম অৰ্দ্ধেক হ’য়ে যায়, তা হ’লে সেই ভোগ্য-সমষ্টি কিনতে লাগবে ॥০ + ০ + ০ + ০ + ০ = ২২ অর্থাৎ ১৪র প্রায় দুগুণ। এখন কি বলতে হবে—যে টাকার কেম্বার ক্ষমত। প্রায় অৰ্দ্ধেক কমে গিয়েছে এবং তার থেকে কি এই সিদ্ধান্ত করতে হবে যে সামাজিক আয় যদি টাকায় এবার ২০০ লক্ষ হ’য়ে থাকে তা হ’লে আগেকার যে ১০০ লক্ষ টাক। পরিমাণ সামাজিক আয় ছিল, এবারকার অtয় তার প্রায় অৰ্দ্ধেক হ'য়ে গেছে ? নিশ্চয়ই না ; কেননা লোকে চাল, ডাল, কাপড়, ঘরভাড়া ইত্যাদিতে যত খরচ করে, জুতাতে তত করে না । কাজেই শুধু জুতার খাতিরে টাকার বে নবীর ক্ষমতার দুর্ণাম হ’লে চলবে না । কেনা-বেচার দিক থেকে জুতার গুরুত্ব চলি ডাল কাপড় ও ঘরভাড়ার গুরুত্বের সমান নয়। এই কারণে আমাদের ভোগ্যসমষ্টিতে প্রথমতঃ বিশেষ প্রয়োজনীয় জিনিসগুলিকুেই ধরতে হবে এবং তার পরে তার ভিতর যেগুলির প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব বেশী সেগুলির পরিমাণও তালিকায় সেই অনুপাতে বেশী রাখতে হবে । তা না হ'লে কোনো একটি ভোগ্যের দাম কম-বেশী হলে, টাকার কেম্বার ক্ষমতায় ( সাধারণভাবে ) যে হ্রাস বা বৃদ্ধি দুষ্ট হবে, সেটা সত্য অবস্থার পরিচায়ক হবে না । যে জিনিসটার কেনাবেচ যত বেশী হয়, তার দামের পরিবর্তন টাকার কেনবার ক্ষমতার পরিবর্তনে তত বেশী সাহায্য করবে। ভোগ্যের তালিকায় চিড়েমুড়ির সমান দাম হ’লে হবে ন । ওজন কৰে’ জিনিষ গুলি তালিকার মধ্যে দিতে হবে । ওজনের নিক্তি হবে জিনিসের ব্যবহার ব{ কেন বেচা কত হয় তার পরিমাণ । এক্ষেত্রে অনেক প্রশ্ন উঠতে পারে। তালিকায় কি কি জিনিস ধরা হবে ? কোনটিকে তালিকায় কি পরিমাণ গুরুত্ব দেওয়া হবে ? জিনিসের দাম খুচরা দাম, না পাইকারী দাম ধরা হবে ? কোনো বছর যেসব জিনিস প্রয়োজনীয় থাকে, অন্ত বছর যদি সেইগুলিই প্রয়োজনীয় না থাকে বা একই অনুপাতে প্রয়োজনীয় না থাকে তা হ'লে কি করা হবে ? একই নামে ক্রীত জিনিস দুই বৎসরে ভিন্ন জিনিস হ'লে কি