পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৪

©ፃ❖ SAeAeAMAMAMAMAMMM MMSMSMSMMS शांश्च ।। ७श्रय्षा ७कछन श्रृंtgt८वब्र श्रछर्शङ cमांक्ञांecग्न अग्रशंश्१ करब्रन । ईशब निक्लवमङ्कभि नबदौcनब्र निकफेदउँों ८कन ७क शcन । ইহঁর জীবনী সাধারণের নিকট এক ৰূপ অস্পষ্ট অবস্থায় আছে। কানপুর-নিবাসী আমার জনৈক কারাবন্ধু পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত গোকৰ্ণনাথ মিশ্র গত বৎসর কবি হরিশ্চন্দ্রের একখানি হিন্দীভাষায় লিখিত আত্মচরিত দেখাইয়াছিলেন। তাহার বাংলা অনুবাদ আমার নিকটে আছে । সেই পুস্তক হইতে জানা যায় যে উtহার পিতা অতি শিশুকালে মাতাপিতার সহিত সোবরাওয়ে চলিয়া আসেন। র্তাহার পিতা নবদ্বীপের নিকটবৰ্ত্তী কোনও স্থানে ঐশ্বৰ্য্যশালী কোনও এক সুবর্ণবণিকের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন । বাংলার নবাবের অত্যাচার সহ করিতে না পারিয়৷ ১৩৮৭ শকে সমস্ত ধনৈশ্বৰ্য্য পরিত্যাগ করিয়া তাহার পিতামহ ও পিতামহী ঠাহীর পিতাকে লইয়া পাঞ্জাবে পলাইয়৷ আসেন। “ভজন", “মহব্বত”, “আখের” ও “ছাদি" নামক কয়েকখানি প্রেম-কবিতার গ্রন্থ তিনি প্রণয়ন করেন। গয় সংস্কৃত-চতুষ্পাঠীর জনৈক অধ্যাপকের নিকট জানিয়াছিলাম যে তিনি কবি হরিশ্চন্ত্রের কতকগুলি গান সংগ্ৰহ করিয়াছেন—ছাপাইবার ইচ্ছা আছে। ইহা ছাড়। গুরুমুখী ভাষায় লিখিত র্তাহার দুইখানি বই সাধু কৃপাল সিংহের নিকট দেখিয়াছি। ঐ পুস্তকের একখানিতে আছে যে র্তাহার পিতামহ ৰাংলা হইতে পলাইয়। এখানে আসিয়া "দত্ত" উপাধি ত্যাগ করিয়া “শাহু” উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন । গয় অঞ্চলে তাহার রচিত বহু গান এখনও চলিত আছে । দ্বিতীয় কৰি হরিশ্চন্দ্র শাহুর পরিচয় কিছুই পাওয়া যায় না— মধ্যপ্রদেশে ইহঁর রচিত অনেকগুলি গান শুনিতে পাওয়া যায়। মধ্য প্রদেশের স্থানীয় কিংবদন্তীতে জানা যায়—এ হরিশ্চন্দ্র একজন পাগল ছিলেন—ওঁহার নাম ধাম ঠিকানা কেহই জানিত না। মধ্যপ্রদেশের সহিত পাঞ্জাবের হরিশ্চত্রের কোনওরূপ সম্বন্ধ আছে কিন৷ এ পর্য্যস্ত छांनी थांब्र नॉईं । - শ্ৰী দীনবন্ধু আচাৰ্য্য শ্ৰী গৌরহরি আচাৰ্য্য ( ১৩১ ) জাজ্ঞানের চাষ ভারতবর্ষের মধ্যে কাশ্মীর ভিন্ন নিম্নলিখিত স্থানেও জাফুনি জন্মে। যথা—বেলুচিস্তান, ত্রিবাঙ্কুর, রাজপুতান, মালাবার-উপকূল, নীলগিরি। ॐ ब्रtभणल्य ध्यवडौं strata (crocus. N. O, irideoe) Gia cù****** ৰিমোহিত। সৌম্বর্ঘ্যের জন্য কেহ কেহ ইহাকে স্বৰ্গীয় পুষ্প (hower of paradise) নামে অভিহিত করিয়া থাকেন । আমাদের এই নিম্নপ্রদেশ ইহার চাষের উপযোগী নহে। পাৰ্ব্বত্য অঞ্চলেই ইহাদের চাষ করিতে হয়। ইহার নানা-জাতীয়। নিম্নপ্রদেশে শীতকালে সবুজ-গৃহে (green-house) দুই এক জাতির চাষ হইতে পারে। কিন্তু স্থায়ী হয় না, বর্ষাকালে মুল পটিয়া যায়। গ্রীষ্মপ্রধান দেশ ইহাদের পরমৰৈরী। উত্তর-পশ্চিম-প্রদেশে, পঞ্জাবের কোন কোন স্থানে, কুমায়ূন, দেরাদুন, মুঙ্গেরী, কার্শিয়াঙ, ও নীলগিরির কাছে इंश्ॉटलब्र কোন কোন জাতির চাষ হয়। ইয়োরোপের প্রায় সকলদেশেই ইহ জঙ্গিয় থাকে। কাশ্মীয়ে ও পারস্ত দেশে ইহার প্রচুর চাষ হয়। এই চাব খুব লাভজনক । & *ब्र६ अन्तः প্রবাসী—পৌষ, ১৩ge [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড ( ১৩২ ) চীনা-বাদাম-চাষ ữal-stats (arachis hypogoea ) sfđta địUTC-i# #s cपनै *ब्रिभिठ छांद्रशाब्र 5ांव कब्र श्ब्र । बांश्लांब बौद्रङ्कम, वैकूफ़७ মেদিনীপুর জিলাতেও বর্তমানে খুব চাষ হইতেছে। সবরকম মাটিতেই इंश्tब्र 5ांम् एड्रेष्ठ *iां८ग्न ! उठरव निम्न छभिण्ड टूरदि१ी एग्न नां । Nistrs ( argillaceous soil ) চাষে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। এবিষয়ে কোন পুস্তক বাংলায় নাই । Leaflet No. 1 of 1916. Agriculture Department, Bengal ও প্রবাসী, ১৩২৫ সাল, ২য় খণ্ড-চীনাবাদাম, ৩৪৩ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। শরৎ ব্ৰহ্ম ( ১৩৯ ) “याॉग्नtभ-*िक्रकृीव्र दिछांठग्न' ভারতবর্ষে ব্যারাম-শিক্ষার প্রধান বিদ্যালয় বাঙ্গালোরে ( Bangalore ) । এই বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ-অধ্যাপক কৃষ্ণরাও । ইনি বিজ্ঞানসম্মত প্রণালীতে ব্যায়াম শিক্ষণ দিয়া থাকেন। ইনি বাঙ্গালোরে বহু ছাত্রকে ব্যাপ্লাম শিক্ষণ দিয়া থাকেন ও ভারতে প্রত্যেক দেশের যুবকদিগকে চিঠিপত্রের সাহায্যে উপদেশ ও ব্যায়াম শিক্ষা দিয়া থাকেন। নিম্নলিখিত ঠিকানায় পত্র লিখিলে বিস্তারিত খবর সত্বর জানিতে পরিবেন । Prof. M. V. Krishna Rao, Director of Physical Culture Institute, P.O. Basavangudi, - Bangalore city. শ্ৰী প্রবোধচন্দ্র দে বাঙ্গালীর বিখ্যাত বলী ( আমারীর ভূতপূর্ব সিভিল সার্জন) কাপ্তেন স্ত্রীযুক্ত ফণীন্দ্রকৃষ্ণ গুপ্ত আই, এমূ, এস, মহাশয়, সম্প্রতি ১•১ নং মসজিদবাড়ী ষ্ট্রটু কলিকাতা ঠিকানায় একটি ব্যায়াম-শিক্ষ-বিদ্যালয় খুলিয়াছেন। বিস্তারিত বিবরণ র্তাহার নিকট জ্ঞাতব্য। শ্ৰী মণীন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী বরোদার ‘শ্ৰী জুম্মাদাদা ব্যয়াম-মন্দিরে সম্পূর্ণ আধুনিক প্রণালীতে ব্যায়াম শিক্ষা দেওয়া হইয় থাকে । প্রফেসীর মাণিক রাও এই ব্যায়াম-মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা । এই ব্যায়াম-মন্দিরের বিশেষত্ব এই.যে, এখানে ভারতবর্ষের নিজস্ব ব্যায়াম-পদ্ধতি এবং ইউরোপ প্রভৃতি পাশ্চাত্য দেশে প্রচলিত ব্যায়াম-পদ্ধতি- এই দুই প্রকারের ব্যায়ামপদ্ধতিই শিক্ষা দেওয়া হইয়া থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস এবং আরও অনেক জ্ঞাতব্য তথ্য সম্বন্ধে যদি কাহারও জানিবার ইচ্ছা হয়, তাহা হইলে তিনি এই বৎসরের (১৯২৩) গত মার্চ মাসের ওয়েলফেয়ার • footo rootfo, An Institute of Physical Culture witHy প্রবন্ধটা দেখিতে পারেন। শ্ৰী হেমচন্দ্র বাগচী ( 58 - ) #ी%हांन "অট্টহাসে চৌষ্ঠপাতে৷ দেৰী সা ফুল্পর স্মৃত । বিশ্বেশে। ভৈরবস্তত্ৰ সৰ্ব্বভিষ্টপ্রদায়কঃ ॥” উদ্ধৃত পীঠমালার শ্লোক হইতে জানা যায় যে, ভৈরবের নাম বিশ্বেশ,