পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రి-ఫి করিয়াছিলেন। এই নিয়মানুসারে সাতশতী ব্রাহ্মণগণ বিদ্যা-ব্রাহ্মণের পুনরুদ্ধার করিয়া বিনয়াদি সদগুণ-প্রভাবে কান্তকুজাগত ব্ৰাহ্মণ-কুলে মিলিত হইয়াছিলেন । ( স: নি: ২৮৮ পৃ: ) (य छूश्छन (बl घब्र ) मांउ*ठौ ब्रांtी-6श्वभौद्र श्रख्ॐ ख् श्ब्र|ছিলেন, ওঁtহার বোধহয় বশিষ্ঠ ও পরাশর গোত্রীর ছিলেন। শ্লোকটি সম্বন্ধ-নিয়ে ৩২ পৃষ্ঠায় উদ্ধৃত আছে। উহাতে শেষের লাইনে বশিষ্ঠের স্থানে সাতশত্নী আছে। * 轟 সক্লিকুমা বন্দ্যোপাধ্যায় (x en ) গ্রন্থকীট উক্ত কীট নিবীরণের কোনও সহজ উপায় আছে বলিয়| মনে হয় না । উগ্রগন্ধ হ্যাপ থালিন বা কপর প্রভৃতি দিয়া স্বফল ন পাইবার কথা। কারণ কীটগুলির ত্রাণশক্তি আছে কিনা সে বিষয়ে বৈজ্ঞানিক মহলে মতভেদ আছে । পুস্তকগুলি অালমারী হইতে মাসে অন্তত একবার বাহির করিয়৷ প্রবাণী—পৌষ, ১৩ও• SMeMSeMAeMeMMMeMMMeAeMMe SeMMeeMAMAMM MeAeMMeAMAeMS MMM MMA MMeM MM MMMAMAMAMAM AAASAASAASAASAAAS [ २७° उॉगं, २घ्न थ७ প্রত্যেকখানি কয়েক সেকেণ্ডের জগুও যদি ভিতরের পাতা খুলিয়া নড়াচাড় করা হয় তাহ হইলে কীটের আক্রমণ হইতে অনেকটা রক্ষা করা যায়। কষ্টসাধ্য হইলেও ইহাই একমাত্র উপায়। যে-সব পুস্তকের রীতিমত ব্যবহার আছে তাহ পুরাতন বা পূৰ্ব্ব হইতে কীটদষ্ট হইলেও তাঁহাতে পুনরায় কীট লাগে না। কিন্তু নুতন পুস্তকও ব্যবহার না করিয়া তুলির রাখিলে মাস কয়েকের মধ্যেই তাহ। কীট-কবলিত ङ्ग्न ! আলমারীতে বন্ধ না করিয়া খোলা র্যাকে পুস্তক রাখিলে কীটদষ্ট হইবার ভয় অনেকটা কম। এটিও পরীক্ষিত । স্ত্রী সলিলকুমার বন্দোপাধ্যায় আল মারীতে পুস্তক রাখিলে যে পোকা জন্মায় তাহ অনেক সময় হাপৃপালিন দিলেও নষ্ট হয় না । তবে ইহা অপেক্ষ। সুন্দর একটি দেশী উপায় আছে। আল মারতে পৃন্তক রাখিয ভাগর নীচে নিমপাত রাখিয়া দিলে পুস্তকে পোক ধরিতে পারে না । ইহা আমরা আমাদের দেশের লাইব্রেরীতে পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছি। শ্ৰী হীরেন্দ্রনারায়ণ আচাৰ্য্য চৌধুরী ঘর-মুখে সাঝের আগেই কাজের ছুটি,—ভাইয়া বাজ মুরলী— আ:ম'ল যা আনন্দেতে বিকট সেরিং জুড় লি! গান থামা তুই, মুরলী বাজ, আমি বাজাই মাল,— ঘর-মুখো চল, ঘর-মুখে চল—আসছে নেমে বাদল । বিজন-বনে বস্তি মোদের,—চল রে ছুটে ভাইয়া— পথ চেয়ে আজ থাকৃবে বহু', থাকুবে বুড়ী মাইয়া ; সাঝের বাতি জালিয়ে ঘরে আকুল হ’য়ে থাকবে— . চলতে পথে করলে দেরী—ভাব বে তারা ভাব বে। হথা পরে মিলল ছুটি-কয়লা-কাটা বন্ধ, উঠছে হাসির হবুর ভীষণ, বুক-ছাপা আনন্দ ; খোস-মেজাজে চলব মোরা, নাইক কোনো চিন্ত, “এতোয়ারের" ছুটি রে কাল, তাই ত এত ফুৰ্ত্তি— তাই ত এত গানের বহর,—দিলদরিয়া মূৰ্ত্তি ! পড়বে বিজন পথের ধীরে পাহাড় নদী জঙ্গলা— ভয় কি তাত ?—আমরা দুজন,—নানুকু এবং মঙ্গলা । হয়ত পথে নামূবে বাদল, হয়ত হবে রাত্রি, হয়ত পথে ভিজবে দুজন বন-গ-মুখে যাত্ৰী ; ডাকুবে ছড়ার বিকট রবে, বলব তারে—‘আয় না,’ মঙ্গলা মাঝি, নানকু মাঝি—কিছুতে ভয় পায় না । গানের তালে চরণ ফেলে’, মাদল-বাশীর সঙ্গে— নাচ ব তাধিন্‌—হাস্ব হে হে,—চলব ছুটে রঙ্গে ; হগু পরে একটি দিবস স্বাধীন, মোরা স্বাধীন,— SBBBS BBB BB BBB BBS BB BB BS B BBS SBBBS BB BB BS BB BB BS BB BB BBS B BBS শ্ৰী সুনিৰ্ম্মল বস্তু