পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ) AASAASAASAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAAAAS AAAAAMAAASAAAS “কেশোরাম মিলস’ হইতে রং করিবার প্রণালী শিক্ষা করিয়া আসিয়াছেন এবং স্থল সায়েন্টিফিক ডাই ওয়ার্ক স্ নামে একটি কারখানা খুলিয়াছেন। যন্ত্র ও উপকরণ কতক কতক আসিয়াছে । স্বৰ্গীয় ডাক্তার ক্ষীরোদলাল ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় প্রায় অৰ্দ্ধশতাব্দী কাল পূৰ্ব্বে “স্থলবসন্তপুর মেডিক্যাল হল” নামে একটি ডাক্তারখানা প্রতিষ্ঠা করিয়া গিয়াছেন । উহা স্থপরিচালিত হইয়া আসিতেছে । জমিদারী ব্যবসা নানা কারণে শত অসুবিধায় ক্ষতিকর হইয়া দাড়াইয়াছে। সেগুলি দূর করিয়া যৌথ উদ্যমে সরঞ্জামী কমাইয়া ও অন্তব্যবসা যোগ করতঃ ইহাকে উন্নত করিতে বাংলা দেশে প্রায় ২৫/৩০টি জমিদারী কোম্পানী গঠিত হইয়া সবেগে চলিতেছে। স্থলগ্রামেও শ্ৰীযুক্ত দেবেশচন্দ্র পাকুড়াশী মহাশয় জমিদারী ইম্প্রুভমেণ্ট, ট্রাষ্ট লিঃ নামে ঐরূপ আদর্শে একটি কোম্পানী গঠন করিয়াছেন। স্থানীয় কোম্পানীগুলি সাধু ব্যক্তি দ্বারা স্বপরিচালিত । ইহার অনেকগুলির মধ্যে ৫ হাজার হইতে লক্ষ টাকা খাটাইবার ব্যবস্থা সহজেই হইতে পারে মনে হয় । ইহা ছাড়া এখানে শস্য-বাধাইও চালানী, পাটের কাজ, সুতার ব্যবসা, কৃষি, জমিদারী, তালুকদারী, কোম্পানী পরিচালন, কুটারশিল্প, দেশলাই সাবান, বোতাম তৈরি, প্রভৃতি নানা কাৰ্য্যের সুযোগ আছে । নিকটে ৫।৬ মাইলের মধ্যে ৮,১০টা হাট আছে । আধুনিক রুচির যৌথ কাজ ও সমবায়ু-প্রথায় আস্থাবান কোন ব্যক্তি পল্লীতে অল্প সরঞ্জামী-ব্যয়ে ব্যবসায় করিতে ইচ্ছুক থাকিলে এই কোম্পানীর সহায়তা লাভ করিতে পারিবেন । - গ্রামের চিত্রশিল্পী শ্ৰীযুক্ত নরেন্দ্রনাথ ঘোষাল ও শ্ৰীযুক্ত নরেশচন্দ্র পাকুড়াশী জমিদার মহাশয় চিত্রশিল্পের চর্চা করিয়া থাকেন। আমাদের প্রকাশিত সমস্তগুলি আলোকচিত্রই শ্ৰীযুক্ত নরেশচন্দ্র পাকুড়াশী জমিদার মহাশয়েব সৌ জন্যে প্রাপ্ত। এজন্য আমরা তাহাকে ধন্যবাদ দিতেছি । এতদ্ভিন্ন গ্রামের পূর্বপ্রাস্তে বাজার আছে। বাজারে মনোহারী জিনিষ, জামা কাপড়, জুতা, ছাত, ঘড়ি, সাইক্লে মেরামত, মহাজন ও দর্জি প্রভৃতির দোকান আছে। একটি আদর্শ গ্রাম రిసిసి MSeSMMMSAeS MeSA AeS eS MAeS MAAAS AAAAAS AAAAAM AAAA AAAAS AAAAAS AAAAA AAAAS AAAAAS AAAAAS AAAAAS AMM AAAA AAAAS AAAASS AAAA S AAAAA SAAAAA AAAA AAAAA f - স্থল ইণ্ডাষ্ট্রয়ালু ব্যাঙ্কের ও জমিদারী ইম্প্রভমেন্ট টু ষ্টের অফিস-গৃহ গ্রামে আযুৰ্ব্বেদীয় ঔষধের কারখানা, কুটারশিল্প, ডেইরীফাৰ্ম্মিং, জোতদারী ও সমবায় কৃষিসমিতি প্রভৃতি গঠন করিয়া পল্লীর অর্থোল্পতিকল্পে গ্রামস্থ শিক্ষিত ভদ্র মহোদয়গণ চেষ্টা করিতেছেন । গ্রামে এই-সমস্ত যৌথ ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় ছাপার কার্য্যাদি ভিন্ন স্থান হইতে করিতে হয়। এই অস্ববিধ। দূর করিবার জন্য এখানেই একটি ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করিবার ব্যবস্থা করা হইতেছে। শিল্পী শ্ৰীযুক্ত নরেশচন্দ্র পাকুড়াশী জমিদার মহাশয়ের উদ্যোগে একটি ছাপাখানা খুলিবার চেষ্টা হইতেছে। আজকাল অনেক ধনবান সজ্জন পল্লীপ্রেমিক ভদ্রবংশীয় ব্যক্তি স্বসঙ্গযুক্ত পল্লী খোজ করিয়া অল্পই পাইয়া থাকেন। স্থল গ্রামের মধ্যে ও পাশ্ববৰ্ত্তী ২৩ মাইলের মধ্যে মাঠযুক্ত চমৎকার স্থান আছে। কোন ধনবান ব্যক্তি ইচ্ছা করিলে নিজে বসবাসের সুবিধা করিয়া লইতে পারেন । নৈতিক ও সামাজিক অনুষ্ঠান স্থলে পাকড়াশী জমিদারগণ নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণপণ্ডিতের