পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.. يم. م. مي ح. م .ه ۶مه د٩ ۶م. س٦–د মায়ের খবর পান নি, তাই মাকে চিঠি লিগ বেন। তাছাড়া মহারাজকে ও লিখতে হবে। মসীপাত্রে কজল নেই দেখে বাতৃংসারকে কাজলের চেষ্টায় শিবিবাম্বরে পাঠিয়ে কুমার নিজেব বিয়ের প্রসঙ্গট। চিঠিতে প্রথমে উত্থাপন করবেন তাই মনে মনে ভাব ছিলেন । বাকংসারেব বিলম্ব দেখে হঠাৎ মাথা তুলে তাবুব দরজার দিকে চাইতেই বিস্ময়ে ষ্ঠার মন ভরে উঠল। আপাদমস্তক ধূলোয় আচ্ছন্ন একট। লোক ঘোড়া ছুটিয়ে তারই তাবুব দিকে আসছে। কাছে এসে লোকট। দেড় থেকে নেলে কলজোড়ে চন্দ্র গুপ্তকে নমস্কার করলে । “একি ! গোপক তুমি ! হঠাৎ এখানে ?” “আঞ্জে ষ্ট্যা ! বড়ে পাঠিয়ে দিলে ।” “বড়ে ? বন্ধগোপ ?” কিভাবে “অজ্ঞে ।” “সে কি ? কোনো বিপদ হয় নি তো ? পাহাড়ীগুলে। সন্ধি ভঙ্গ ক'রে সেনাগুল্মে ষ্টান দিয়েছে নাকি ?” “আঞ্জে না, সন্ধি বব আপে পকাই : য়েছে । সীমাসাক্ষী পাওযা গেছে ।" “পাওয়া গেছে ?...আমি যে বারণ করেছিলুম... তোমার ভাই কি কাউকে হতা। কবুলে নাকি ?” “আঞ্জে, না। আপনি চ'লে আসার পব, ক'দিন ধ’রে উংসবই চলছিল। শেষদিনে আমাদের গোধালাব 2থামত মহিষেব দঙ্গলে শকব ছেড়ে দিয়ে শিঙে৭ গু তেীয় শকর বলির অযোজন কব ধ। কিন্তু মহিয ওখানে বেশী পাওয়া গেল না । তাই চমবীর দঙ্গলেই শকব ছাড়া হয়। চমরীগুলো একাজে অভ্যস্ত নয, শূকর দেখে কেমন ভড়কে গেল। শূকরট। পালাচ্ছিল ; আমাদের মেজো তাকে আটকাতে গিযে ক্টোচট থেযে পড়ে সাধ ; তাতে শকরটা দাত দিযে তাৰ পেট চিরে দ্যায । সমস্ত নাড়ী ছুড়ি বেরিয়ে পড়ল । জানাশুন গাছগাছড়াও পাওয়া গেল না। পাহাড়ীব বললে—বাচবে না । , তাই শুনে মেজো বললে, যখন বাচ বই ন তখন আমাকেই সীমা-সাক্ষী করা হোক। বড়ে বারণ কবেছিল, কিন্তু মেজে কিছুতেই শুনলে না। সেপাইদের সঙ্গে প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৯ [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড N へ rトへヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ"مہ x ۔ یہ ہے۔ میر کہ جسکا * যুক্তি ক'রে নিশী’-রাতে কথন যে সে সীমান্তে গিয়ে হাজির হয়েছে তা কেউ জানতে পারে নি। তার পরদিন সকালে যখন খোজ পড়ল, এবং অনেক আতিপাতি ক'রে ও মেজোকে পাওয়া গেল না, তখন বড়ে বললে— ‘তাহ’লে সৰ্ব্বনাশ হয়েছে, সে সীমা-সাক্ষী হ’তে সীমান্তে গেছে । বড় এক গু য়ে সে, কাল বলেছিল আমি কান দিই নি । ..বোধ হয় সৰ্ব্বনাশ হয়েছে।’ “তথনি সীমান্তের দিকে যাওয়া হ’ল । রোহিণী নদীর উৎসেব কাছে পৌছে দ্যখি গেল বড়ে যা বলেছিল ই ,—গল। পৰ্য্যন্ত মাটিতে পোতা আমাদের মেজে৷, থালি মাথ। বেরিয়ে আছে ; আর তার পিঠে পিঠ দিয়ে একট। পাহাড়ী,--তার ও গল। পয্যন্ত পোতা ! লোকট দিন দুষ্ট আগে আমাদের একজন সেপাইকে তীর ছুড়ে মেলে ফেলবাব চেষ্টা কবে, সেপাইবাই তাকে গ্রেপ্তার করে ; সেপাই বাষ্ট ও কে মেজোব কথায এনে, মেজের সঙ্গে জীঘক্ষ সমাধিস্থ কলে । আমরা যপন গেলুম, তখনে৷ মেঙ্গেব দেহে প্রাণ ছিল। বড়োকে দেপেই ক্ষীণ স্বরে । বললে—‘বড়ে, মগধেব সীমা এইবাব পাক হ’ল ? তার পবেই শিবনে স্ত্ৰ হ'য়ে গেল। ..বড়ে পাগলের মতন দু'হাতের দশটা আঙল বড়শীর মতন শক্ত করে মাটি আঁচড়ে তুলে ফেলছিল...হঠাৎ মেজোর মর মূপের পানে চেয়ে বিডবিড় ক’বে কি ব’লে, শেষে চেচিয়ে বলে উঠল—না, ভাই, তোর শেষ ইচ্ছে আমি প গু করব না । গ্রামে যখন ফিরিযে নিধে যেতে পারলাম না, তখন তুই যেখানে থাকুতে ইচ্ছে করেছিস্ সেইখনেই তোকে রেখে যেতে হবে । তোর মুমূর্য, মুথের সত্যপালনই তার সংকার ... অন্যরকম সৎকারের চেষ্টা ক'রে তেfর আত্মাকে আর কষ্ট দেব না। থাক, ভাই, এইখানেই থাকৃ, এই তোর কামনার স্বৰ্গ, এইখানেই তোর চৈত্য নিৰ্ম্মাণ ক’রে দেব ... সীমা-সাক্ষীর কথা শুনে পৰ্য্যন্ত তুই সাক্ষী-প্রতিষ্ঠার জন্তে ব্যস্ত হয়েছিলি । জানিনে সীমাসাক্ষী হবার লোভে এ তোর ইচ্ছামৃত্যু কি না । ” এই পয্যন্ত ব'লে গোপক ঝরঝর করে কেঁদে ফেললে। তরুণ চন্দ্রগুপ্ত শোকান্ত এই গোয়ালার ছেলের হাত দুটে৷ নিজের হাতের মধ্যে চেপে ধরে শূন্তদৃষ্টিতে চেয়ে @