পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و&& প্রবাসী কাৰ্ত্তিক, ১৩৪৯ [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS SSAeM ASASAS A SAS SSAS SSAM AM MSMSMS SMSMSMAeMAS SM MeAeM SAAA MMMAMAS AASAASAASAASAASAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS AA SAASAASAASAASAA AAAS সমান হওয়া সম্ভব না হলে যত বেশী সমতার দিকে যাবে ততই প্রয়োজনীয়ত। বেশী পাওয়া যাবে। প্রয়োজনীয়তার পরিমাণ মাত্র প্রথম ব্যবহারে দ্বিতীয় ব্যবহারে তৃতীয় ব্যবহাবে চতুর্থ ব্যবহারে ১ম ১০ ক পরিমাপ ৯ ক পরিমাণ ৮ ক পরিমাণ ৭ ক পরিমাণ ২য় ৯ ক " br 尋 * ৭ ক o ية وان -- ৩য় ৮ ক " - ৭ ক " ৬ ক ” এ ক ” ৪র্থ ৭ ক ” كية وان * ৫ ক ” ৪ ক ” s: o of * ৫ ক ” ৪ ক ” ৩ ক ” હ છે ? ઝ ” 8邓 * ৩ ক ১ ২ ক ? ৭ম ৪ ক ** ৩ ক * ২ ক ** ১ ক ” ৮ম ৩ ক * 之不 * ১ ক ” ই ক ** ৯ম ১ ক ** X 卒 " } ক ” : ক ” ১০ম ১ ক " 3 * " ; ক " : ক ” উপরের তালিক মত যদি কোন ভোগ্য থেকে প্রয়োজনীয়তা পাওয়া যায়, তা হলে প্রথম ব্যবহাবে দ্বিতীয় মাত্রা ভোগ্য লাগানর পূৰ্ব্বে দ্বিতীয় ব্যবহারে প্রথম মাত্র লাগান স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করবে না । প্রথম ব্যবহারে দ্বিতীয় মাত্রা লাগান ও অপচয় হবে । দ্বিতীয় ব্যবহারে দ্বিতীয় মাত্র লাগানব পূৰ্ব্বে চতুর্থ ব্যবহারে প্রথম মায়া লাগানও অপচয় হবে। যদি ভোগ্য শুধু বার মাত্র পরিমাণ থাকে, তা হলে চারটি ব্যবহাবে তিন তিন মাত্রা লাগালে সবশুদ্ধ প্রয়োজনীয়তা পাওয়া যাবে ( ১০ + ৯ +৮ ) + ( २ ! v - १ ) | { ty । १ । ५ ) + ( १ । ५ + ¢ ) २१ ।। ২৪ ৷ ২ ১ । ১৮ - ৯০ ক পবিমাণ । এইরূপ করিলে সীমাস্থিত প্রয়োজনীয়ত। প্রথম ক্ষেত্রে হচ্ছে ৮ক, দ্বিতীয় ক্ষেত্রে ৭ক, তৃতীয় ক্ষেত্রে ৬ক ও চতুর্থ ক্ষেত্রে ৫ক, অর্থাৎ কি না অসমান । আগেই বলা হয়েছে, যে, সীমাস্থিত প্রংেlজনীয়তার সকল ক্ষেত্রে সমতা যত বাড়বে ততই প্রয়োজনীয়ত। বেশী পাওয়া যাবে। এখন উপবের, তালিকা মভ অবস্থাতে ( মাত্রাব ভগ্নাংশ ছেড়ে দিলে ) সৰ্ব্বাপেক্ষ সমতা বক্ষণ হয় প্রথম ব্যবহাবে পাচ মাত্র, দ্বিতীয়" ব্যবহারে চার মাত্র, তৃতীয় ব্যবহাবে দুই মাত্রা ও চতুর্থ સાનફાલ’ এক মাত্রা লাগালে ; তাতে *it७ग्रl ५I८१- (२० । २ ! u ! १ । ७) + (8 + u + १ +७) + ( ৮ + ৭ ) + ( ৭ ) - ৬০ +৩০ - ১৫ + ৭ = ৯২ক পরিমাণ প্রয়োজনীয়ত, অর্থাৎ পূৰ্ব্বাপেক্ষ। ২ক বেশী । এর থেকে আমরা একটি সাধারণ নিয়ম পাচ্ছি। সেটিকে সীমাস্থিত প্রয়োজনীয়তার সামা বা অধিকতম প্রয়োজনীয়তা লাভের উপায় বলা যেতে পারে । ব্যবহারকে ব্যক্তির স্থান দিলে এর সঙ্গে বিলীয়মান প্রয়োজনীয়তার নিয়মের সাদৃশ্ব রয়েছে। ব্যবহারের বাছে ভোগ্যের প্রয়োজনীয়তা ক্রমশঃ বিলীয়মান । এবং বিভিন্ন ব্যবহারের মধ্যে ভোগ্যবণ্টনপ্রণালীর উপর তার প্রয়োজনীতা-দানক্ষমতা নির্ভর করছে। ( > ) ভোগ্য উৎপাদন কি ভাবে হয়, এখন তা দেখতে ভোগ্য উৎপাদনের প্রধান উপকরণ তিনটি প্রকৃতি (nature), alon (labour) g \sion (capital ) প্রকৃতি আমাদের যা কিছু ভোগ্য বা তার উপকরণ দেয়, তাকে প্রকৃতি বলা হচ্ছে। যথা জমি, জঙ্গল, জল, বায়ু, নদী, সমুদ্র ইত্যাদি । মাহুষকে প্রকৃতির থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে । তার কারণ মানুষের বিশিষ্টত এই যে, সে শুধু ভোগ্য উৎপাদনের একটা উপায় মাত্র নয় ; সে ভোগ্য উৎপাদনে ব উদ্দেশ্যও বটে। ম}তুষের দ্বার এবং মহিষের জন্য ভোগ্য উৎপাদিত হয। প্রক্লভিদত্ত উপকরণগুলির জন্য মাহুষকে কোনে শ্রম করতে হয় না । অবশ্য এদের ভোগযোগ্য কবে তুলবার জন্য শ্রম অনেক ক্ষেত্রেই করতে হয় ; কিন্তু সে অন্য কথা । এরা যে আছে, সে মাহুষ থাকলেও আছে, না থাকুলেও আছে। যে-ক্ষেত্রে মাস্তষের শ্রমের সাহায্য ছাড়া প্রকৃতি উপভোগ্য হয় না, সে-ক্ষেত্রে প্রকৃতি শুধু উপকরণ রূপেই ব্যবহৃত হচ্ছে । মহিষ বলতে মাহুষের শ্রমই বুঝায়। প্রকৃতির কাছ থেকে ভোগ্য আদায় করে নিতে শ্রমের প্রয়োজন রয়েছে। ধরা যাক, সমুদ্রে অনেক মাছ আছে । মানুষ যদি নিজের শ্রমে সেই মাছ ধরে’ আনে, তা হলে তাকে কি শুধু প্রকৃতির দান বলা চলে? মাছের যে তৃপ্তিদানের ক্ষমতা, সে শুধু মাছের অস্তিত্বের উপর নির্ভর করে না। অতল জলের তলায় যে মাছ রয়েছে, তাকে কি সামাজিক স্বাচ্ছন্দ্যের দিক থেকে ভোগ্য বলা ধায় ? সুবিধা মত স্থানে মাছের স্থিতি না হলে তার তৃপ্তিদানক্ষমতা থাকে না। এবং ভোগ্যের স্থিতি মাহুষের দিক থেকে যত বেশী স্থবিধামত স্থানে হবে, ততই তার তৃপ্তিদানক্ষমঙ্গা বেশী । যেমন, 葛びマ ]