পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ඵb যে তা অবিলম্বে ভোগ্য হবে না, তা নয় । যেমন, একপান। নৌক । মাছ ধরার জন্য ব্যবঙ্গত হ’ল এট। মূলধন , আবার বেড়িয়ে বেড়ানোর জন্যে ব্যবঙ্গত হলে ত নয় । কেননা, ব্যবহারক তার সাহাম্যে কিছু উৎপাদন করছেন না, ভ! থেকে তৃপ্তিই অতিবণ করছেন । কাজেই দেখা যাচ্ছে, সে, ভোগাটি মূলধন কিন। তার বি৯iব হয়, সেটি কি ভাবে ব্যবঙ্গৎ হচ্ছে, তা দিয়ে । মূলপন র্কি এব” কি মত ধন নয়, এ নিয়ে অনেক কট ক্ট চলে । সে সব বাদ দিয়ে আমব শুধু ধবে’ নিষ্টি, মে, ধে পণ প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩০ [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড সাক্ষাংভাবে ভোগ্য উৎপাদনের সহায়ক রূপে ব্যবহৃত হয়, তাহাই মূলধন । ত হলে দেপা মাচ্ছে, সে, প্রধানতঃ প্ররতি ও মাতুস এই দুয়ের সাহায্যেই ভোগ্য উৎপাদন হয় । এবং কোন কোন ভোগ্য ভবিষ্যতে ভোগ্য উংপূদনে সহায়তা করবে, এই উদ্দেশ্যে উৎপাদিত, রক্ষিত এবং ব্যবহৃত হয় ( স্থl, মথ ঠত ্যাদি ) । সুতরাং মূলধনকে আগাদ কলে ধরলে ভোগ্য উৎপাদনের উপকরণ তিনটি —প্রকৃতি, মাতৃযের শ্রম, ও মুলপন । শ্ৰী অশোক চট্টোপাধ্যায় এদের সীম মূলধন । বিদ্রোহী সেদিন কি তিথি ছিল মনে নেই । কিন্তু বেশ মনে আছে, টিয়ে-পাপীর পলিকের মত গাছের পাতা গুলির উপর জ্যোংস্নfব পার সেদিন একেবারে 6লের মত ক’রে নেমে এসেছিল । আর সেই জ্যেংলায় বাগানেল শ্বেত-পাথরেব মৰ্বি গুলোকে দেখে মনে হচ্ছিল, সুমেব দেশের রাজকথ্যের জো হল fর এসে কোন রূপকথাব রাজপুত্রেব জীয়নকাঠির স্পশেব অপেক্ষ ক'বে দাড়িসে অাছে । কাচি দিয়ে সমান ক'বে ছাট মেহেদি-গাছের বেড়াটাকেউ সেদিন অব বেড়াব দেখাচ্ছিল না-দেখাচ্ছিল একট। মায়াপুরীর ঢোকৃব:ব পথেব সন্ধান প{ ব| ব'থে নেমে মত দেয়ালের মত যার ভিতরে কেউ কখনে পায়নি । সেই নিস্তব্ধতা ও রই স্তোব বাণীতে ভবা .েজ্যাংশ।ব মাঝখানে একটা বেঞ্চে পাশাপাশি এসে বসূলুম-আমি অীর নীল । আমার পকের ভিতর তপন সে হাতুড়ীর আঘাত দুপদীপ ক’রে পড়ছিল তার বাৰ্ত্তা, প্রাণপণ চেষ্টাতেও নীলাব কাছ থেকে গোপন করতে পেরেছিলুম কি না সে কথা আজ হলপ ক'বে বলতে পারি নে । বেঞ্চেৰ উপণ ব'সেক নীল আমার তার পদ্মফুলের দলের মত হাত দুটোর ভিতর তুলে নিয়ে বলল—তোমাকে যে ফিরতে হবে শরৎ-দ। ং, কsি1 2 { ও শরং-বাবু হঠাৎ যে কেন শরং-দার পদবীট লাভ করল তাব কারণ ঠিক ধরতে না পেরে তার দিকে বিস্মিত বিসবল চোখ তুলে চাইতেই সে আবাণ বলল—অঙ্গীকার কবে। ন। শবং দা, তোমার সমস্ত দেইট। আমাকে ল'লে দিচ্ছে এই হাত ভাগ দেহটার প্রলোভন কিন্তু জয় যে তোমাকে কবুতেই হবে । যে রূপটার দিকে তাকিযে তুমি আমাকে লাভ করবার জন্য ব্যগ্ৰ হ’য়ে উঠেছ, সেটা সে আজে। এমন অটুট আছে তাব কারণ, ৪-জিনিষটা আমার যে জিনিষ পাথর হয়ে যায়, চোথের মাপ-কাঠিতে তার পরিবষ্টন পরা পড়ে ন । কুংসিত কদাকার ছাইগুলো ও ধে পাথরের চাইতে কত ভালে তা তুমি বুঝবে না—কিন্তু আমি তা বুঝি। ঋষির অভিশাপ এইজন্যই অহল্যাকে পুড়িযে ভস্ম করেনি – তাকে পাথর ক’রে রেখেছিল । আমার হাতটা হাতের ভিতর চেপে ধ’রেই নীলার কণ্ঠস্বর বেদনায় ভাবী হ’য়ে থেমে গেল । তার স্পশ আমার পক্তেব ংি তর দিয়ে মদের নেশার মত সঞ্চালিত হ’য়ে ফিরতে লাগ ল । আমি বললুম-নীল, মনের হুকুম মেনেই আমি তুমি জয় করতে পারছ না । প{থৰ হ’য়ে গেছে । দবিঘাস তরী ভাসিযেছি । জানি নে কুল কখনো মিলবে