পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯৬

βιν 8 তেীর সঙ্গে আইছে । আমীর বীপে রে কুমার, দেশের বেবীর লইছে ৷” ময়মনসিংহের ছোট ছোট বালিকারাও পুতুল-বিবাহেব সঙ্গে সঙ্গে বিবাহের অনেক গীত শিথিয় ফেলে। এবং মধুর কণ্ঠে অৰ্দ্ধস্কুট ভাষায় গাইর প্রাণ আকুল করিয়া তুলে। বধু পুতুলটিকে পান্ধীতে তুলিয়া উলুধ্বনি পুৰ্ব্বক বালিকার গলাগলি দাড়াইয় গাহিতেছে,— “পুংল। যাও গে জামাইর ঘরে। তিন দিন ধইরা আইছুন জামাই, রইছুইন ফুলের তলে । ফুলের তলে ঝামুর ঝুমুর, কলার জলে বিয়l, কইত্য আইছুইন ছাওয়াল জামাই, মডুক মাখাত দিয়া । অদরে অtদরে বাব,--ত{tগে দিছু বিয়া । এখন কেনে কান্দ বাবা, গাম্‌ছ মুখ দিয়া ॥” বসন্তকালে স্ত্রীলোকের বসন্ত রায়ের ব্রতের পূৰ্ব্বে, সপ্তাহ কাল "উত্তম” পূজা করিয়া থাকেন ; আমাদের নন্দদুলাল শ্ৰীকৃষ্ণই "উত্তম” ৷ তাহারই আর-এক নাম "বসন্তরায়” । ব্যস্তকালের অপরাহ্ল বেলায় কুমারী কস্তাগণ দ্ৰোণ ধূস্তুর পলাশ মন্দার ভাণ্ডীর প্রভৃতি নানা জাতীয় বাসস্তী কুসুমে ডাল সাজাইয় লইয়া বিশ্ব কদম্ব নিম্ব অভাবে অন্ত কোন বৃক্ষমূলে সন্ধ্যাকালে উত্তমের পূজা করেন। ফুলের ডালায় ছোট ছোট মাটির ঢেল এবং ধান্ত দুৰ্ব্বাও থাকে। কুমাবীর মন্ত্ৰপাঠপূৰ্ব্বক ফুল ঢেল এবং ধান্ত দূৰ্ব্ব উত্তমোদেখে বৃক্ষমূলে দিয়া প্রণাম করেন। উত্তম পূজার মন্ত্র যথা— “উত্তম ঠাকুর ভাল । আমি কাল । উত্তম ঠাকুর ভাল । ঠাকুর-দীদ কাল ॥ উত্তম ঠাকুর ভাল । আমার বাবা কাল ॥" ইত্যাদি। বাটীস্থ ভাই ভগিনী পিতা মাতা সকলকেই ‘কাল’ বলিতে হয়। কেবল উত্তম ঠাকুর কাল হইয়াও ভাল । পুজা সমাপন করিয়া মেয়ের সেই পূজিত বৃক্ষমূলে দাড়াইয় গীত ধরেন,— ১। "কে ভুল রে ফুল aজৰাড়ীর মাঝে। ঠাকুর-বাড়ীর কী গে। আমি ফুলের অধিকারী। ( কে তুল রে ফুল, ) আগ ধইরা তুল ফুল, মাঝে ভ্যাঙ্গ পড়ে। ( কে তুল রে ফুল, ) সাজি ভইরা তুলে ফুল, পোপ ভই৭ পরে । (কে তুল রে ফুল ) সাত ভাইয়ের বইন গো আমি, ফুলের অধিকারী । ( কে তুল রে ফুল ) ।” “কুঞ্জের মাঝে কে রে, কুঞ্জের মাঝে কে ? নন্দের ছাইল কালচান্দ কৃষ্ণ এসেছে ॥ এক দেউরী দুই দেউরী তিন দেউরীর পরে। তিন দেউরীর পরে গিয়া পাইলাম ঠাকুরের লগ রে ॥ ( কুঞ্জের মাঝে কে ? ) কুঞ্জে গিয়া ঠাকুর কৃষ্ণ থাইলাইন একটুক্‌ পান । রাধিকারে দেখইন ঠাউকরে পুন্নমালীর চান। ( কুঞ্জের মাঝে কে ? ) কুঞ্জে গিয়া ঠাকুর কৃষ্ণ খাইল একটুক্‌ গুয়া । রাধিকারে দেখইল ঠাউক রে পিঞ্জরের স্বয় ॥ 【夺乙颂否 匈怀夺 〔等?)1” २ ॥ প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩০ [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড বসন্তরায়ের ব্রতের গীত আর অতিসার ব্রতের গীত প্রায়ই একই রকম । ঠাকুরের নিকট দৈস্তোক্তিই অধিক । “থোপের কৈতর,—উয়াপে খাইল,— ঠাকুর অতিসার,-কি দিয়া পুজিব ? গাছের কলা,--বাছুড়ে থাইল,— ও ঠাকুর অতিসার, কি দিয়া পুজিব ? অtউটার দুধ,—বিলাইয়ে খাইল,— ঠাকুর অতিসার, কি দিয়া পুজিব ? ” ইত্যাদি। ( সহেল বা সই পাতার গীত । ) ১ । চলিল। কমল গো—সহেলা পাতিবারে । চিড়া-গুড়া লৈল কমল,—ডাইলারে ভরিয়া ॥ কলা চিনি লৈল কমলা, পাইলারে ভরিয়া । পান শুবরৈী লৈল কমলা – বাটীরে ভরিয়া ॥ পুপ দুৰ্ব্ব লৈল কমলা,-সাজিরে ভরিয়৷ ” “লঙ্গ -ফুলের মাল রে বেদনী সইয়ের গলে । সীথীর সিস্থর বদল করে,—তীন দুইয়ে সইয়ে । হাতের শঙ্খ বদল কবে, তান দুষ্টয়ে সইয়ে । অtয়ন কাকই বদল করে, তান দুইয়ে সইয়ে ॥” ( বন-দুর্গাপুজার গী হ । ) "ভক্তিভাবে পূজিবাম তোমারে গে।— বন-দুর্গ-( ভক্তিভাবে,–) হংস কৈতর দিবাম, জুলুঙ্গ ভরিয়া গে৷. বন-দুর্গ,—( ভক্তিভাবে,—) ইত্যাদি।” ( পূজার মল্পী । ) “কহে শস্তু সেনাপতি, বণে ভঙ্গ দিও ন— বধিলে ত ব্ৰহ্মময়ী,--- ७ठtसू खींमूा उंtध्न श्t:{ नl । ( দেবীর প্রতি । ) দুৰ্গে দুর্গে, ওম! দুর্গে, তারিণী দুঃখহtfরণি বনের মধ্যে কর যুদ্ধ, আউলাইয়া মাথার ( কৈ যাও গো ম{ কৈলাসেশ্বরী— ত্যাজ্য কইরে কৈলাসপুী কি ভাইবে মা ভববাণী, চলেছ গে৷ একাকিনী । জানি জানি ওমা তারা, তুমি শিবের নয়নতারা,— তোমাকে হইয়ে হীরা বঁচে বে না গো শূলপাণি ।” এই গীতটি অতি সুন্দর। নাগ মুক্তরামের দুর্গ-পুরাণ হইতে পদভঙ্গাবস্থায় আসিয়া মেয়েলী সঙ্গীতে মিশিয়ছে বলিয় বোধ হয়। তবে “९छ" श्रुटल “*ष्ट्र” श्इंग्रांप्छ । ২ । ওমা বসন পৈর ॥ ধ্রু বসন পৈর বসন পৈর মাগো, বসন পৈর তুমি । চন্দনে চর্চিত জব পদে দিব আমি ॥ পাতালে আছিল। মা গো, হয়ে ভদ্রকালী। মহীরাবণ কৰ্বে পুজা, দিয়ে নরবলি । মাথায় সোনার মুকুট ঠেকাছে গগনে । א iraע החלrזאaf– באל" שaהלה ואלא יזד २ ॥ >