পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SMMAeS eA MAeS A S A S A S A S A S A S A S A - 8\) বিদ্যুৎ-চমকে কেঁপে মায়ের কোলে লুকিয়ে তেপাস্তরের মাঠ পার হত –সেই পুঞ্জের সময় একবার বলির ছাগল লুকিযে ছেড়ে দিয়েছিলুম, সেই যে বল লেগে কপালট। কেটে গিয়েছিল, রক্ত দেখে আমার হরিণট কি সজল চোখে চেয়েছিল, হেমস্তেব দুপুবে অঙ্কের পরীক্ষার দিনে স্কুলের পর থেকে জ্যোৎস্নার প্রথম-দেখ। মুখপানি,—শিরীযস্কুলের মত সে সামনের পপ দিয়ে চলে গেল, আমার চোখে সোনার কাঠি বুলিযে, সার দুপুর গাছপালার ঝরঝরানিতে আকাশ-আলোর কঁপিনে কিশোর মন বাণীর মত বাজ তে লাগল, সে পরীক্ষায় ফেল হয়েছিলুম-ব্যর্থ হু ওয়ার পরম আনন্দ এমন কলে’ কোনদিন অল্প ভব করিনি । ঠিক ভাবতে পারছি না, টুরে ঘটনাগুলো এলেমেলে। আসছে, মাথtট হয়ত একটু বিকল হয়েছে । বেশ বুঝতে পারছি, আমার মধ্যেব instinct of self preservation Ho (3 #f4 zif:{z = błgu, -il, srst = জীবনের রঙীন মধুর স্মৃতি দিযে চুলিয়ে পাপূতে চাচ্ছে । আচ্ছ, বেশ । E 775 F{| সুন্দরী পৃথিবী তাব ছয় ঋতুর মৃধাপাত্র দিয়ে একদিন আমায় লিখেছিল । হৃদয়ের পেয়াল। যখন প্রেমে সৌন্দয্যে কানায়-কানাধ ভরে উঠেছে, তুযিত তপ্ত ওষ্ঠ দিয়ে পান করতে গেলুম, નિમિળ નિયાના વાન વાન ક'પૂ ૩૮ક બિન, વન્ન মিলিয়ে গেল। তার পর স্বাধীনতা ! অগ্নিণয়ে দীক্ষ। নিয়ে দিকে দিকে বিদ্রোহেব আগুন জালিয়ে ধ্বংসেব লীলায় মাংসুখ, হৃদয় পুড়ে গেল, জাগুণ না-কেউ জাগ্‌ল ন। মৃত্যুর বঁশি, শুনে আমরা রুদ্রেব যে ক্ষ্যাপদল ধর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছিলুম, সেই সঙ্গীদের কেউ মরেছে, কেউ জেলে, কাবে বিচার হচ্ছে, কেউ বনজঙ্গলে লুকিধে । વૃક્ષ સુમ ના, cત્ર ન જૌન’ના ‘ યાજ્ઞિાના, ‘‘ત્રફળના মায়াচক্র, স্থষ্টির ভাঙাগড় থেল। বড় শ্রাপ্ত হ’যে পড়েছি । নৃত্যময়ী মোহিনীর মত পূৰ্ণচন্দ্র মৃধা ভাও বুকে করে’ দিকে দিকে মদিরা ধারা প্রবাহিত কৰে’ চলেছে । প্রথম ভাবতে । প্রবাসী-কার্ভিক, ృ రిలిరి [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড S S A S A S A S A SAS SSAS SS SAAAAAA S AAAA S .s^ہے۔ ۔یہ-- .~ جملے مم যৌবনের বসন্তের জে ংিস্কাধাবাতপ্ত কত রাত্রি গানের স্বরে ফেনিয়ে উপ্‌চে উঠেছে। এই চাদের আলো আমার রক্তের সঙ্গে মিশে আমায়ু মাতাল করে তুলত । আজ এ জ্যোংশ। চোখে একটু মায়া লাগায় না, মনে হয় এ যেন বিশ্বমাতার অশ্র জল গলে ঝরে পড়ছে। কাল সারারাত ওই বস্তি হ'তে যে পুএঠান। কুলীনারীর গুম্‌বে গুম্রে কান্না শুনেছি, তাই এ আলোয় মিশে গেছে । জ্যোৎস্ন! ! এই কথাটি আমার বুকের সমস্ত রক্ত দুলিয়ে দিলে। আমার শৈশবের রূপকথার রাজকন্য। আজ কোথায় আছে জানি না। শুধু যদি তাব মন-জাগানে মুখের মিষ্টি হাসিটি, মন-মা তানে চোখের স্বপ্নের চাউনি একবাব দেখতে পেতুম তবে যাবার এ ক্লান্তক্ষণ পূর্ণিমাবাত্রির মত মধুর স্ত’ত । তার কতদিনের কত রূপে দেখা কত মূৰ্ত্তি ১োপের সামনে এলেমেলো ভেসে নিমেযে মিলিয়ে যাচ্ছে । বকুলগাছের দোল্নায় তুলতে দুলতে কি ধাকুটি ૧ મ છિન তাপ জন্মদিনে আমার জলখাবারের পর্যস! জমিয়ে যে সেফটিপিন দিয়েছিলুম কি মিষ্টি হেসে লিখেছিল । সতেরে আঠারো বছরের আমি এই উ• ত্রিশ বছরের আমিকে হাতছানি দিযে ডাকছে,—আনন্দ কি পাওনি ? জীবনের সে ছুটি বছব প্রেমস্বপ্নে ঘেীবনেব উদামতায় ૭૪ સૂર્વ બ્રિન ા વામિના૮લ ૮ષ્ટ્રન, ૮છfમ છમાં ઇનડિ পড়ি, আমার মত সেীখান মুন্দর ছেলে ক্লাসে কেউ ছিল ন। জ্যোৎস্নার। তখন কলকাতায় এসেছে,—সে চঞ্চল। বালিক। নয়, সলঙ্গ। কিশোরী। ভাব একটি মিষ্টি কথা মনের মধ্যে সারাক্ষণ ঝুমঝুমির মত বাজত, তার একটুক্ষণ গল্প করাধ আমি সতরাজাব ধন মাণিক কুড়িয়ে পেতুম, আমার মত ভাগ্যবান কে ? তখন আমার জীবনে শেলীর যুগ, অ্যালাষ্টারের কবির মত কোন বিশ্বউৰ্ব্বশীর সন্ধানে মন উদাস , জ্যোংস্ক, সে ত বিশ্বসৌন্দৰ্য্যলক্ষ্মীর প্রতীক মাত্ৰ, গন রূপ ও রূপকে ভেদাভেদ নেই, তারি চোখের ৮। শুধুiয় ভুবনউৰ্ব্বশী জেগে উঠেছে। অন্ধকার রাতে যখন ডিনেমাইট দিয়ে ট্রেন উড়োতে গেছি, ভিড়ের মধ্যে যখন কাউকে মাৰ্বতে বোম হাতে চুপ করে দাড়িয়ে আছি, পুলিসের হাত থেকে পালিয়ে