১ম সংখ্যা ] & بسیار به همراه مییص مییایه میس - স্বরেশ বললে,--ই ভাই, রেণুর মা, বুঝতেই পারছ, কি রকম ছট্ফট করছে। এখন যাই, কাল সকালে আস্ব খন। অতসী, বই ঘাটতে আরম্ভ করেছ ত! শ্যালিকার বই কিনে কিনে আমি গেলুম। এস এখন, কলি আলাপ হবে খন। * দরজ পর্য্যন্ত তাদের এগিয়ে দিয়ে এলুম। যাবার সময় অতসী বিছু বললে না, শুধু রঙীন চোখে চেয়ে ধীরে একটা নমস্কার করলে । কুকু বটা ও আমার দিকে চেয়ে একবার ল্যাজ নাড়লে । চুপ করে' এক ঘরে বসে আছি । চাদ পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়েছে, পূৰ্ব্বকাশের তীব গুলো দপ্দপ, করছে । বিভল্ভারটা কোথায় রাগ লুম, মনে পড়ছে না । ইজিচেয়ারে বসে’ নীলাকাশের দিকে চেযে ভাঙা বেহালার মান ভঞ্জন করতে বসলুম। পৃথিবী-ম। গে। এই দুরন্ত ক্ষাপ ছেলেটকে তুমি বুঝি বড় ভালবাস, তাই দুটে। সুকোমল সুন্দর বাহু দিযে বেঁধে রাখবার জন্যে এ ঝড়ের রাতে এমনি ছোট-মা হ'য়ে ‹ሳù፣ ! এই ছোট খুকীটি তার দুধানি কচি হাত দিয়ে আমায় বাধলে দেখছি । তাই সকাল-বেলা স্বরেশ ধখন এসে বললে—চল, শুধু তখন ভার ফুলের মত মুখপানি দেখবার জন্যে ছুটে চললুম। সুরেশ এখন হাইকোর্টের উকীল । মৃন্দব বাড়ীখানি । আমাকে বাড়ীর ভিতর একেবারে ভাব ঘবে নিয়ে গেল । অতসী অভ্যর্থনা করে বসালে, কুকুরটাও একবাব ল্যাজ নেড়ে সম্ভাষণ জানিয়ে গেল । স্বঘ্নেশ বাইরে মক্কেলদের কাছে চলে গেলে অতসী মুচ কে হেসে বললে,—কাল আপনার রিভলভারটা নিয়ে এসেছি। আশ্চৰ্য্য হয়ে বল্লুম,—খুঁজে পাচ্ছিলুম না বটে। আর চিঠিটা ? চোখে বিদ্যুৎ ঠিকরে সে বললে,—সেটাও । ভয় সেই, সেটা পুড়িয়ে ফেলেছি। বিস্মিত-মুগ্ধ-নেত্রে তার দিকে চাইলুম। মৃদু হেসে সে বললে,—রিভলভারটা আর পাচ্ছেন না, আর আমন করতে যাবেন না-কিন্তু— O ماه میسیست কfচ অশোক 8న حمیریه مجمینحصحسیه*** এ সেন তার হুকুম । স্বরেশের মা রেণুর হাত ধরে ঘরে এলেন । ছোটবেলায় তাকে যেমন দেখেছিলুম, সেই দিব্যস্কিন্ধ স্নেহকল্যাণমণ্ডিত মূর্তি, কাচা সোনার মত দেহের আভা সাদা থান ফুটে' বেরুচ্ছে, তাকে দেখলেই পায়ের ধূলো নিতে ইচ্ছে করে। প্রণাম কবে উঠে দাড়াতে মাথায় হাত বুলিযে বললেন,—কি বে তুই এত কাছে আছিস, এতদিন দেখা হয়নি । হেসে বললুম,--মাব দেপ। পেতে অনেক পুণ্যির দরকার সে ম । স্নেহনযনে চেণে বললেন,-কি রোগ হ'যে গেছিস্ ! মেসে আছিস বুঝি ! অতসী ফেড়িং দিলে,--ই ম', যেমন নোংব। তেমনি অন্ধকার । ম। বললেন,—। চেষ্টা বা গুয়েছে । শেস ছেড়ে আয়, શ્રમિft૧૬ ડીવાદન બાનિ | বল্লুম—যে ভাগ্যি কি আছে । সে তোমার প্রসাদ পাব । এ লক্ষ্মীছাড়াদে । ও-স্ব ভাবটা খুব আছে, পেঁপানেই বলো ন নিজের ধর করে জমিয়ে বস্তে পারি। রেণু, মীর পাশে সলঙ্গ ওবে দাড়িয়ে আমাকে বার বাব দেখছিল। তাব দিকে অগ্রসব হ'খে বললুম,—এ মা-টি যে কিছু বলে না । ম। হেসে বললেন,-৪বে রেণু, চনতে পারছিস্ ন', ও সে তোকে কাল চুরি কবে নিসে গেছল। রেণু একটু ভীত হ'ধে মাকে জড়িয়ে পরলে। মা হেসে উঠে’ বললেন,—ন বে না, ও .ে হার কাক, প্রণাম কর। আজ রেণুর জন্মদিন । , রেণু তা ড্র ও ডি প্রণামট। সেরে অতীব পাশে গিয়ে দ{ড়াল। আমি তাকে টেনে নিয়ে বল্লুম,--নাম, কাক। নয়, আমার এপল মায়ের দরকার, সামাল নাম অশোক, একট। লক্ষ্মীছাড়া ছেলে, বুঝলে মা ? ম। চলে গেলেন। রেণু অ তদীর কানের কাছে গিয়ে কি বলছে। আমি বললুম,– কি বলছে ? অতসী হেসে বললে,—বলছে, চুলগুলো কি বিচ্ছিরি হ’য়ে রয়েছে ! ওর কি কেউ নেই যে চুল আঁচড়ে দেবে ?
পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।