পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্য। ] AM AAAAS AAASASAAAAASAAAAMAMSAMM AMM MAAA AAAA AAAAS AAAA S AAAAA AAAAAS SAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ۹ - ۶ تیر - بویه - تهیه - به معنی লোক না রাখিয়া ধৰ্ম্মের বিচার করিয়৷ লোক রাখিলে ঐ উদ্দেশু সিদ্ধ হইতে পারে বটে । আরও অনেক সরকারী কাৰ্য্যবিভাগ আছে, যাহাতে বিশেষ-রকম জ্ঞানের, উচ্চ বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের প্রয়োজন আছে । নানাবিধ বিজ্ঞানে এম্-এসসি, ডি-এসসি, পাস্, এমনকি বিএসসি পাসও, যথেষ্টসংখ্যক মুসলমান করেন না। বি-ই পাসও যথেষ্টসংখ্যক করেন না । ডাক্তারী এম্‌বি, এম্-ডিতেও তদ্রুপ । অতএব বৈজ্ঞানিক-জ্ঞানসাপেক্ষ নানা বিভাগে যথেষ্টসংখ্যক কৰ্ম্মী যোগাইতে মুসলমান সম্প্রদায় এখন অসমৰ্থ । চেষ্টা করিলে ভবিষ্যতে সমর্থ হইবেন । কিন্তু যোগ্য ন হইয়াও চাকরী পাইলে সে চেষ্টার কারণ প্রবল হইবে না । বঙ্গে বিধবাবিবাহ পুরুষ ও নারী উভয়ের প্রতি স্যায্য অপক্ষপাত ব্যবহারের অনুরোধে, নরনারীর স্বাভাবিক সমান অধিকার রক্ষার অনুবোধে, সামাজিক পতিব্ৰতা রক্ষার জন্য, বঙ্গের নানা শ্রেণীর হিন্দুর এবং সমগ্র হিন্দুসমাজের ংখ্য{হ্রাস নিবারণ করিবার জন্য, দয়tধৰ্ম্মের অনুরোধে, বাংলাদেশে বিধবাবিবাহ খুব প্রচলিত হওয়া উচিত। এইজন্য সামান্য যে দু একটি বিধবার বিবাহ হইতেছে, তাহাও আমরা সুলক্ষণ ও সুখের বিষয় মনে করি । মেদিনীপুরের বিধবা-বিবাহ সমিত্তিব সম্পাদক শ্রীযুক্ত ভাগবতচন্দ্র দাস বি-এল্‌ লিখিয়ছেন – "মেদিনীপুবে একটী বিধবা-বিবাহ সমিতি গত এপ্রিল মাসে স্থাপিত হইয়াছে । সমিতিব চেষ্টীয় ঠাদ্য পর্য্যস্ত ৫টী বিধবীব বিবাহ হইয়াছে । গত ২৩।১১২৩ তারিখে ভঞ্জভূম পরগণার আঙ্গুয়া গ্রামে একটা বাল্যবিধবার বিবাহ হইয়াছে। পাচর গ্রামের শ্ৰীমান হরিপদ মহাপাত্র ঐ বিধবীর পাণিগ্রহণ কপ্লিয়। সৎসাহসের পরিচয় দিয়াছেন। বব ও কস্তা পক্ষের বহু জ্ঞাতি কুটুম্ব বন্ধু বান্ধব উপস্থিত ছিলেন এবং হিন্দু শাস্ত্রমতে বিবাহ সম্পন্ন হইয়াছে । বর ও কন্যা উভয়ে সদগোপ জাতীয় । বিবাৎস্থলে উপস্থিত ভদ্র মহোদয়গণ সকলে বিধবা-বিবাহের অনুকূলে মত প্রকাশ করিয়াছেন। সত্বর আরও একটী বিধবার বিবাহ হইবার আশা আছে। অর্থাভাবে সমিতির কার্য্য দ্রুত অগ্রসর হইতেছে না । দেশের কুসংস্কার দূর করিবার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করিতেছি । কুসংস্কারান্ধ ব্যক্তিগণ পদে পদে বাধা দিতেছে। ৫টা বিবাহ মধ্যে সদগোপ ২ট, গোপ ১টা, নাপিত ১টা, মাহিষ্য ১টা।” আনন্দবাজার-পত্রিকায় নীচেব সংবাদটি বাহির হইয়াছে। বিবিধ প্রসঙ্গ—বাংলার মন্ত্রী ۶ مه ۹ ATX A به حمیر ه ৫৩৯ "ত্রিপুর রাজ্যের আগড়তলীয় ঐীযুত সতীশচন্দ্র লস্কর মহাশয়ের ভগ্নী ৭ বৎসব বয়সেই স্বামীহালা হয়। সম্প্রতি উক্ত রাজ্যের জনৈক কৰ্ম্মচারীর সহিত এই বালবিধবাব বিবাহ সম্পন্ন হইয়াছে। মহারাজার আনুকূল্য ও অর্থ-সাহায্যেই এই ব্যাপাব নিম্পন্ন হইয়াছে। মহারাজা স্বয়ং সমস্ত ব্যয়ভার বহন করিয়াছেন।" শিশুমঙ্গল সপ্তাহ কেমন করিয়া শিশুদের মঙ্গল সাধন করা যায়, কিরূপে তাহাদিগকে মুস্থ সবল রাখিয়া তাহাদের অকালমৃত্যু নিবারণ করা যায়, সে বিষয়ে উপদেশ দিবার জন্য কলিকাতায় ১৪ই মাঘ হইতে ১৯শে মধ পর্য্যস্ত একটি প্রদর্শনী হুইবে । ইহাতে শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সম্বন্ধে যাহা কিছু আবশ্বক, তাহ। যথাসম্ভব দেখাইবার চেষ্টা হইতেছে। রোগের প্রথম অবস্থায় কি করা কৰ্ত্তব্য, পীড়িত অবস্থায় কেমন করিয়া শুশষ করিতে হয়, শিশুদের খাদ্য কেমন করিয়া তৈরী কবিতে হয়, ইত্যাদি প্রতিদিন দেখান হইবে । মিস্ বেণ্ট লী শিশুহিতসাধন বিষয়ে একটি নাটক রচনা করিয়াছেন । প্রদর্শনীতে তাহ বায়োস্কোপের সাহায্যে দেখান হইবে । অস্ত:পুরিকদের জন্য স্বতন্ত্র একটি দিন রাখা হইবে । সুস্থ সবল শিশুদের মেলা প্রদর্শণীর শেষ দিন হইবে । বাংলার মন্ত্রী এবfর বাংলার তিন মন্ত্রী হইয়াছেন, মৌলবী এ কে ফজলল হক, বাবু স্বরেন্দ্রনাথ মল্লিক, এবং মিঃ এ কে আবু আমেদ গজনবী । ফজলল হক্‌ সাহেব শিক্ষামন্ত্রী, গজনবী সাহেব কুষি ও শিল্পের মন্ত্রী এবং মল্লিক সাহেব স্বায়ত্তশাসন ও স্বাস্থ্যের মন্ত্রী হইলেন । মিঃ প্রভাসচন্দ্র মিত্র এবং নবাব নবাব আলী চৌধুরী মন্ত্রী হুইবার আগে যতট। দেশহিতৈষণ ও কার্য্যদক্ষতা দেখাইয়াছিলেন, ফজলল হস্থ সাহেব ও গজনবী সাহেব তাহা অপেক্ষ কম দেখান নাই । সুতরাং তাহীদের মন্ত্ৰীত্ব লাভে মন্ত্রী-পদের অসম্মান হইল না । তবে মন্ত্রীরূপে তাহদের কৃতিত্ব কিরূপ হইবে, এখন বুঝিবার ও বলিবার সম্ভাবনা নাই। অবশ্ব র্তাহীদের চেয়ে যোগ্য লোক দেশে অনেক আছেন । কিন্তু হয় তাহার ব্যবস্থাপক সভার সভ্য নিৰ্ব্বাচিত হন