পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৪

১ম সংখ্যা } AAAA SAAAA SAS A SAS SSAS S S S S S موت - جمی + مے .یہ مہ سه ماه ۳۰ ه- ه هم خ به عه یریهی معیری میی সভ্যfগ্রহের পাঞ্চজন্য বাজিয়ে অন্ধপ্রথা- ও প্রভুত্বপীড়িত ভারতের ধূলিলুষ্ঠিত আত্মাকে মুক্তির দুর্গম পথে আহবান করলেন, এ নব ভগীবথ স্বাধীনতার শখ বাজিয়ে চিরঅপরাজিত মৃত্যুজয়ী অমর আত্মার অমৃতলোক হ’তে নবশক্তিগঙ্গার আবাহন করলেন - মৃত মৃক জনসংঘ এ সঞ্জীবনী ধারার স্পশে জেগে উঠল । বেণুব জন্মদিন । ধবে চবুকার কাটাতে বসেছি । সহস। পেছনে পাযের শব্দে চমকে চেয়ে অবাক হ’য়ে দাড়ালুম, অশোক আমাৰ সামনে দাড়িযে, হাতে একট। চরক কি সেীমা স্নিগ্ধ মন্তি, ই চাপ পি - দাড়িভরা মুখখানি ধেন মিশুপুষ্টের মত ! আমার হাত জড়িয়ে ধবে সে বললে,—ফিবে’ এলুম, আবার নুতন খেলায় মাংতে । বল্লুম,—কি আশ্চৰ্য্য ! তোমার কথাই ভাব ছিলুম, আজ বেণুব জন্মদিন, এখনও তোমাব উপহার で方fびー স্বতে। 5 이 এই মে, বলে’ সে চবু কাট। বেণুকে দিলে । রেণু অনি সলজ ভাবে তাকে প্রণাম করে' উঠে দড়িল । আবার ময়ের ড(, ; ফিবে' এলুম,—বলে’ সে বেণুকে আদব করলে । বলে গিয়েছিলুম, ভারতেব দুদিন দ ব করুবfব জন্যে পীব সাধক আসবেন, তিনি এসেছেন । কিন্তু মা কৈ ? চোপে অশ্রুব বন ডেকে এল, কোনমতে বললুম,— গেল বছর তিনি স্বগে গেছেন । বন্ধু সামনের চেয়াবে বসে পড ল, ভাঙা গলায় বললে,—আমায় কিছু বলে’ গেছেন। আমার সমস্ত মুখ বাঙ। ই যে উঠল, তাৰ মৃত্যুদিনের কথাগুলো কানে বাজ তে লগল , তিনি বলেছিলেন, সেই লক্ষ্মীছাড় ছেলেট। যদি আবার ফিবে আসে ম', বলিস, আমি তাকে প্রতিদিন আশীৰ্ব্বাদ করেছি, তার হাতে তোকে দিয়ে যেতে পারলে আমি খুব আননে মর্তুম। বন্ধুর করুণ মুখের দিকে চেয়ে ধীরে বল্লুম,— তোমাকে তিনি প্রতিদিন আশীৰ্ব্বাদ করে' গেছেন । অক্ষুটস্বরে মাথা নত করে সে বললে,—বুঝেচি । দাদা এলে অশোক বললে,-ওহে, মনে আছে বলে অশোক Qな SAAA AAAA S AAAAA AAAA AAAA AAAA AAASA SAAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA SAA AAAAS MAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAAA ছিলে, যদি কাগজ বেব করতে চা ও ত টাকা দেব, এখন সে কথাটা রাখ দেখি । দাদ। রাজী হলেন । তার পরের দিনগুলো লেখায় পড়ায় কাজে কি উৎসাহ-আবেগের সঙ্গে কেটে যেতে লাগ,ল । সভা করে সমিতি গড়ে প্রবন্ধ লিখে থামে গ্রামে ঘুরে দিনরাত গান্ধীর বাণী প্রচারে অশোক উদাম হ’য়ে উঠ ল । একদিন বিকেলে দাদ। শুকুনে মুখে এসে বললেন,— গুণে, অশে কৰ্ণে পুলিসে ধধে নিধে গেছে, কোথায় বিদ্রোহক্‌চক বস্তু তা দিযেছিল । স্বাধীনতার সংগ্রামে প্রাণ দিতে হবে জানি, তবু চোখে জল এল । দাদ। মাথায় হাত বুলিযে বললেন,—এই বুঝি বাঙালীব বীর মেঘে । শুধু বললুম, ওর কি ভাঙা শরীর জান ত । দাদ। ধীরে বললেন,--দেখ, কাল থেকে আমি আর কোটে যাব ন । উৎসাহেব সঙ্গে বললুম,—সত্যি, যাবে না ! দাদ। হেসে বললেন,—ষ্ট্যারে, আর ভাল লাগে না । দাদার পায়েব ধুলো নিয়ে উঠে দাড়ালুম। জেল থেটে বন্ধু যখন ফিরে এল তাব শরীর একেবারে ভেঙে গেছে । কিন্তু পদ রপর সেই বেগ। লম্বা শরীবে কি তেজ ! সোনfব আ ভবে মত দেহের রং এ অন্তরাত্মার দীপ্যমান সভ্য পুরুষটিব রূপ দেখা যাচ্ছে, জেলবাসশীর্ণ তপঃক্লিষ্ট মুখে কি অপরূপ মহিমা জড়ান, অন্তনিশি দেখে' ও চোখ তুপ হয় ন । অশোকের সঙ্গে জেল পকে একটি তরুণ মুন্দর যুবক এল । তাব স্নিগ্ধ তেজে মণ্ডিত মুখখানির দিকে চেযে বললুম,—এ কে ? অশোক তার পিঠ চাপ ড়ে বললে,—দেখ, জেলে গিয়েছিলুম তবেই ত এটিকে পেলুম, এ হচ্ছে জ্যোৎস্নার ছেলে, আমরা এক জেলেই ছিলুম। বললুম,—আহা গেল বছর ত ও মা হারিয়েছে। কি করুণ হেসে বন্ধু বললে,—ই, তাই ত মার কাজে এমন করে’ লেগেছে । ওরে রেণু, স্বতে-কাটা বন্ধ