পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] এবং মণিপুরের রাজাদেরও বিশ্বাস যে তৃতীয় পাওব অর্জন ওহীদের পূর্বপুরুষ । অথচ মহাভারতের মণিপুর দক্ষিণাপথে। ভীষ্মক রাজা ছিলেন বিদভের রাজা এবং কৃষ্ণ র্তাহার কস্তা রুক্মিণীকে বিবাহ করেন ; কিন্তু আসামের জনশ্রুতিতে বলে ভীষ্মক ছিলেন সদীয়ার রাজ । বাণ রাজার বাড়ী ছিল পাতান নামক এক দেশের শোণিতপুর নামক নগরে এবং সেখানেই কৃষ্ণের পৌত্র অনিরুদ্ধ গিয়া বাণের কস্ত৷ উষাকে বিবাহ করেন। অথচ অtসামের জনশ্রুতি অনুসারে তেজপুরেরই পুর্ব নাম ছিল শোণিতপুর এবং বাণ সেখানেই রাজত্ব করিতেন । মহাভারতে দেখিতে পাই যে জতুগৃহ দাহের পর পাওবের বারণাবত হইতে পলায়ন করিয়া দুই দিন পদব্রজে গিয়া হিড়িম্ব নামক অল্পরকে বধ করেন । কিন্তু আসামের জনশ্রুতি বলে যে, হিড়িম্বের বাসস্থান ছিল ডিমাপুর । এইসকল জনশ্রুতির মূলে যেমন সত্যের লেশমাত্র নাই গৌহাটির প্রাগ জ্যোতিষপুর সম্বন্ধীয় জনশ্রুতিতেও কিছুমাত্র সত্য নাই। কোন হিন্দুই বোধ হয় মহাভারত, ভাগবত পুরাণ প্রভৃতির প্রমাণ ফুৎকারে উড়াইয়া দিয়া জনশ্রুতির প্রমাণ স্বীকার করিবেন না। শ্ৰী বীরেশ্বর সেন (82 ) রুদ্রাক্ষ ও তাম্রমুদ্র দুইটি তাম্রমুদ্রার মধ্যবৰ্ত্তী হইলে রুদ্রাক্ষ ঘুরিবার কারণ বাহ। দেখান হইয়াছে ভtহ বাস্তবিকই আশ্চৰ্য্যজনক। দুইটি রৌপ্য বা স্বর্ণমুদ্রার মধ্যে ধরিলেও রুদ্রাক্ষটি ঘুরিয়া থাকে। তদ্রুপ দুইটি মসৃণ প্রস্তরখণ্ড বা কাচের মধ্যেও ঘুরে । সকলেই ইহা প্রত্যক্ষ দেখিতে পাইবেন যে, যে-কোন মন্থণ সমতলবিশিষ্ট পদার্থদ্বয়ের মধ্যে ক্লদাক্ষ, বাণলিঙ্গ, পাক আমৃড়ার পুরষ্ট আঁটি, কুশমূল অথবা সাধারণ এক খও এবৃড়ো-খেলুড়ে পাথর রাখির একটু চাপ দিলেই কোন-মা-কোন দিকে ছুই চারি পাক ঘুরিয়া যাইবে ; রুদ্রাক্ষের উন্নত অংশগুলি উজ্জ্বলতায় সমান নহে এবং সেগুলি বাড়া কলমের স্থায় একটু করিয়া ট্যার্চ। মহ৭ পৃষ্ঠস্বয়ের মধ্যবৰ্ত্তী হইয়া একটু চাপ পাইলেই মস্বণ সমতল পৃষ্ঠ সৰ্ব্বোন্নত অগ্রদেশ হইতে গড়াইয় পড়িবার কালে ক্লাক্ষের একটি ঘুর্ণন-গতি হয় এবং তাহতেই ২১ পাক ঘুরিয়া যায়। ইহাতে বিদ্যুতের কোন সম্পৰ্কই নাই। অধিকন্তু রত্ৰীক্ষের উপর ও নীচেকার যে দুইটি দিক সমতল পৃষ্ঠে লগ্ন থাকে তাহীর দুই পার্থের ভার অসমান হইলে ত নিশ্চয়ই শীঘ্র শীঘ্ৰ ছুই চারি পাক ঘুরিবেই ঘুরিবে। শ্ৰী মৃগাঙ্কনাথ রায় প্রশ্নকওঁ। বলিতেছেম যে একটি ক্লদাক্ষকে ছুইটি তাম্রমুদ্রার মধ্যে ধারণ করিলে সেটি যুরিতে থাকে। উত্তরস্থাত এই বিষয় সম্পূর্ণ পরীক্ষা করিয়া দেখিয়া উত্তর লিগিয়াছেন বলিয়। বোধ হয় না । তিনি ঘটনা প্রকৃত ধরিয়া কল্পনার সাহায্যে এক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার চেষ্ট৷ করিয়াছেন । অামি পরীক্ষা করিয়৷ দেখিলাম যে, ঐরাপে ধারণ করিলে রুদ্রাক্ষ সব সময়ে ঘোরে মা, কোন কোন সময়ে একটু ঘোরে। কেবল তামমুত্র কেম, দুই থও কাচের মধ্যে ধরিলেও ঐরূপ ঘুরে। রুদ্রাক্ষে অনেকগুলি উচু উচু বিন্দু আছে । যদি চাপিবার সময় তাম্রমুদ্রাদ্ধর ব। কাচখণ্ডস্বয় এমন দুইটি বিন্দুতে লাগে যে তাহাজের সবদিকে রুদ্রাক্ষের সমান অংশ নাই, তাহ হইলে ভারী দিকটা নীচের দিকে আসিতে যে-টুকু দোর দরকার কেবল সেইটুকুই ঘোরে, ক্রমাগত ঘুজিতে থাকে না। ж, বেতালের বৈঠক—মীমাংস৷ AMASASAMAMA AMAMA AMAMMAMAM AMM MM SMMMeAMAMSMMAMMA AM MAeMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA ৬৬১ (38s) গোয়ীচন্দ্র উত্থানসী গদাধর ভট্টের কুলঞ্জ ২২৬-২২৯,২২৩ – ২৩৫ ও ৩৫৪—৩৫৯ গ্লোকে "হিদাম্বর গোষ্ট্রীচন্দ্রের উল্লেখ দেখিতে পাই। ইনি স্বয়ং দ্রাবিড় দেশ হইতে আসিয়৷ 'কুতুবপুর প্রদেশান্তর্গত বৃন্দাবনপুর গ্রামে বাস করেন। মাহিষ্যবস্কৃগণের নিকট না জানিতে পারলেও ১৮৯১ খৃষ্টাব্দের মেদিনীপুরের সেন্সাস রিপোর্ট হইতে জানা যায় কুতুবপুর উক্ত জেলার অধুনা-বিলুগুী প্রাচীন মাহিষ্য (কৈবর্ষ ) রাজ্য। গোয়ীচত্র ना७िला-c१Iाणौघ्र नाभप्राप्नी ११९ वांग्निरैवशिक cथगौब्र मश्ठि cयौन मषएक श्रावक श्न। उंशिांब झेशरक ‘श्रशंभांश्चभsथूजा' ब्रान মৰ্য্যাদা দান করেন । বেদবেদাঙ্গপারদর্শিতার জঙ্ক ইনি ‘ব্যাস আখ্যা' প্রাপ্ত হন। মেদিনীপুরের এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণগণ ব্যাসাত্ত" নামে এইজদ্য অভিহিত । কাহারও কাহারও প্রাস্ত সিদ্ধাস্তু এই যে ইনি মধ্যশ্রেণীসত্ত্বত । ইনি এবং ইহার বংশোদ্ভূত ‘ভট্টাচাৰ্য্যাভিধে। মহাঁস্ বংশীৰদন ংক্ষিপ্তসার ব্যাকরণের ‘স্বনির্মলা’ টকা-টিপ্পনী প্রস্তুত করেন। এই বংশ নান! দিকে ছড়াইয় পড়িয়াছে। भश्रमiब्र ब्रiख्।। ८श्द्रप्रiन्द्रश्नः বাহুবলীগ্রের নেতৃত্বে তত্রত্য সেবকসন্মিলনীর যত্নে যে ইতিহাস সংগৃহীত হইতেছে তাহার এক সংক্ষিপ্ত বিবরণী আমার নিকট আসিয়াছে । উহাতে দেখা যায় দ্রাবিড় হইতে পঞ্চ সাগ্রিক বিপ্ৰ আনয়নকারী রাজা গেৰশ্বনানন্দ ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যভাগে বিদ্যমান ছিলেন । এই আনীত বিপ্ৰগণের পুলাদি উল্লেখকলে কুলপ্লীতে গোরীচন্দ্রের উল্লেখ দেখিয় মনে হয় ইনি ষোড়শ শতাব্দীর শেষ ভাগে বিদ্যমান ছিলেন। শ্ৰী অযোধ্যানাথ বিদ্যাবিনোদ (> ey ) বুদ্ধদেব যে রাজার পুণ ছিলেন তাহাতে সন্দেহ নাই। তৰে সে রাজা কোনও বিশাল রাজ্যের অধীশ্বর ছিলেন না। তিনি কেবলমাত্র শাক্য-বংশীয়দের রাজা ছিলেন । শাক্য-বংশীয়দের রাজ্যে কেবলমাত্র একটি নগর-কপিলবত্ত—ছিল । নগরটি প্রাচীরবেষ্টিত ও স্বরক্ষিত ছিল । নগরের চারিদিকে শাক্যদের চাষের বিস্তৃত ক্ষেত্র ছিল। দিনমানে তাহারা আপন আপন ক্ষেত্রে চাষ করিত ও রাত্রে নগরে প্রবেশ করিত । যাহাঁদের ক্ষেত্র নগর হইতে দুরে, অতএব যাহার প্রত্যহ যt৩tয়াত করিতে পারিত না, তাহার চাষের সমরে ক্ষেত্রেই কিছুদিন বাস করিত, কিন্তু তাহদের স্ত্রীপুত্রাদি ও মূল্যবান বস্তু নগরের মধ্যে গৃহেই থাকিত। লগরে শাক্যবংশীয় ছাড়া অস্ত বংশীয় অধিবাসী ছিল না । গ্রামবাসী জ্ঞাতিপ্রজার মত গ্ৰহণ না করিয়ী রাজা কিছুই করিতে পারিতে ন ন । কপিলবস্তুর পশ্চমে কৌশলের রাজধানী শাবন্তীনগর। বুৰদেবের গৃহভাগের অঙ্গ কিছুকাল পরে শ্রাবস্তীরাজ প্রসেনজিৎ একটি শাক্যদুহিত বিবাহ করিয়া শাক্যদের সহিত কুটুম্বিত করিতে ইচ্ছক হইয়াছিলেম । শাক্যর প্রসেনজিতের বংশকে হীন ও আপনাদের ব**কে কুলীন বলিত ; সেইজন্য শাক্যর প্রসেনজিৎকে কস্তাদান করিতে স্বীকৃত হইল না। কিন্তু প্রসেনজিৎ প্রথমাবধি বড় রাজা ছিলেন ও দিন দিন উtহার রাজ্য ও ক্ষমতা বৃদ্ধি হইতেছিল দেখিয় শাক্যর প্রকাস্তে অমত করিতে সাহস কfরল না। তাহার। মহানমন নামক এক শক্যের একটি দাসীর গর্ভজাত কস্তাকে কুলীন শাক্য কল্প বলির প্রসেনজিৎকে দান করিল। এই কুঙ্কার গর্ভে বিরুদ্ধক জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন । একবার কোন শাক্য