পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] তন্ত্রশস্ত্রের উদ্ভব খুব সম্ভবতঃ বৌদ্ধ-যুগের অবনত্তির সময়ে । এই অনুমান যদি যথার্থ হয় তাহা হইলে উহা প্রায় ১৫• • শত বৎসরের পুরাতন । পূজ্যপাদ v ভূদেব মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের কোন পুস্তকে তন্ত্রের উৎপত্তি সম্বন্ধে নিম্নোদ্ধ ত শোকটি দেখিয়াছি মনে পড়ে :– ‘গৌড়েনোৎপাদিতঃ বিদ্যা: মৈথিলৈঃ প্রবলীকৃতঃ । কচিৎ কৃচিৎ মহারাষ্ট্রে

  • গুর্জরে প্রলয়ং গত: |’ v ভূদেব মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের ‘তন্ত্রেণ কথা’ শীর্ষক প্রবন্ধসমূহে এবং Arthur Avalon-এর তন্ত্রশস্ত্র সম্বন্ধীয় পুস্তকসমূহ হইতে অদ্যান্ত প্রশ্নের উত্তর পাওয়৷ যাইবে ।

ক্ৰী বীরেন্দ্রচন্দ্র সেন ংপুর-নিবাসী মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিতরাজ শ্ৰীযুক্ত যাদবেশ্বব তর্করত্ন মহাশয় “সাহিত্য-সংহিত|” নামক মাসিক পত্রিকায় সন ১৩১৭ সালের অtfশ্বন সংখ্যtয় যে হদীর্ঘ আলোচনা করিয়াছেন তাহাতেই সন্তোষজনক মীমাংস আছে। পুরাণে বর্ণিত আছে—স্বরতরাজ লক্ষ বলি দিয়া মহামায়ার অচ্চন করিয়াছিলেন—সে সত্যযুগের কথা । তার পর ত্রেতাযুগে ভগবান রামচন্দ্র যক্ষরাজ রাবণের নিধনBBBB BBBBB BB BBBS BBBBSB BBBBBBS DBB কংস মহারাজ মহামায়াব নিকট কৃষ্ণ বলবানকে বলি দিতে উদ্যত হইয়াছিলেন । অতএব নিঃসংশয়ে বলিতে পাব যায় যে, বৈদিক যুগে ভাঙ্গিক উপাসনার বাহুল্য ন থাকিলেও উই তৎকালিক ধৰ্ম্মজগতে প্রচলিত ছিল । श्मृिममांtछा ११ १iङ ८*ीन श्रृंt११उ) ७ नक्षत ७झे श्रृं* উপাসক শ্রেণী তন্ত্রেীক্ত বিধানেই উপাসনা কবিয থাকেন, কাবণ উপনিষদ যেমন অপৌরুষেয় বেদের শীর্থভাগ, তন্ত্রশাস্ত্রও তদ্রুপ র্তাহীর মন্ত্রাংশ । তন্ত্রে উপাসন ব্যতীত ক্রুর কৰ্ম্মাদির বিধান আছে, তাহও অথর্ব বেদের অন্তর্গত, হতরাং তস্থশাস্ত্রকে বেদেরই অংশবিশেষ বল যুtয়। একীবণে বেদ ও ঠস্থ উভযই আগম নামে অভিহিত । অধুন। অনেক তস্থ প্রকাশ অবস্থiয আছে । প্রকাশিত তথ্রমধ্যে কতকগুলি দুপ্রাপ্য হইয় পড়িয়ছে । বৈষ্ণবীয় স্ত্র, বৃহৎ গৌতমীয় তন্ত্র, সনৎকুমার তন্ত্র প্রভূতি কয়েকখানি তন্ত্র বৈষ্ণবগণ ও সাদরে গ্রহণ করিয়াছেন, কিন্তু প্রাচীনত্ব হেতু বৰ্ত্তমানকালে উহা দুষ্প্রাপ্য হইয়াছে । নী ভবকালী দত্ত ( २ ५२ ) ভারতের বাহিবে হিন্দু উপনিবেশ হিন্দুগণ যে জাপান, জাভা, বের্ণিও, সেলিবিম্ প্রভূতি স্থানে উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন, তৎসম্বন্ধে নিম্নলিখিত পুস্তকগুলি পাঠ করিলে সবিশেষ বিবরণ জানিতে পার। যাইবে । যুথী :– ১। বিজয়চন্দ্র মজুমদার প্রণীত “প্রাচীন সভ্যতা” । ২ । জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস রচিত “বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী” । ৩। ইন্দুভূষণ দে মজুমদার লিখিত “মার্কিন মুলুক” । ৪ । ৮ রাজকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত “নান। প্রবন্ধ” । শ্ৰী রমেশচন্দ্র চক্রবত্তী więto #i8to soliotikita oro Indian Shipping and Maritime Activities of the Ancient Hindus of onto বিস্তৃত সংবাদ অাছে। স্ত্রী প্রভাত সাঙ্কাল বেতালের বৈঠক—মীমাংসা HIV ( ১৬৩ ) অনুসন্ধান করিয়। জীন গেল—“মধ্যস্থের" প্ৰবৰ্ত্তক ও সম্পাদক ছিলেন বিক্রমপুরেব ত্ৰৈলোক্যনাথ বিদ্যানিধি। বার্ষিক মূল্য ছিল দুই টাকা ।

  • ी औनतकू यां5ांशी ॐी cशोब्रहद्रि बां5ांई (see ) সংস্কৃতে রামায়ণ ও মহাভারত

প্রক্ষিপ্ত-অংশবর্জিত সংস্কৃত রামায়ণের মধ্যে “বঙ্গবাসী সংস্করণ রামায়ণ” আছে। উহাতে মূল সংস্কৃতের যথাযথ বঙ্গানুবাদও দেওয়া আছে। "হিতবাদী কাৰ্য্যালয়” হইতে মূল রামায়ণের একখানি বঙ্গানুবাদ প্রকাশিত হইয়াছে । - মহাভাবতের মধ্যে “নীলকণ্ঠ কৃত” টীক। সমেত মহাভারত আছে। উক্ত মহাভারতও অনেকাংশে পাট । এপর্য্যস্ত মহাভারতের যতগুলি বঙ্গানুবাদ প্রকাশিত হইরছে, তন্মধ্যে ৮ কালীপ্রসন্ন সিংহের মহাভারতই মূল সংস্কৃত মহাভারতের যথাযথ অনুবাদ । ইহা অপেক্ষ সৰ্ব্বাঙ্গস্বন্দর অনুবাদ বtঙ্গালtয় আtর নাই । শ্ৰী রমেশচন্দ্র চক্ৰৱৰ্ত্তী ( x७१) এই প্রশ্নের উত্তরে ঐ মণিভূষণ মজুমদার মহাশয় ইলেকটি ক্যাল ইঞ্জিনিযাবিং শিক্ষণব জন্য বেঙ্গল টেক্‌নিকাল ইন্সটিটিউটের বিবরণ দিয়াছেন । হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ইলেক্‌টিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা দেওয়া হয় । এখানে তথ্যাংশ (theory ) এবং ব্যবহারিক (practical) অংশ উভয়ই ভtলভাবে শিখান হয়। এখানে ইলেকৃষ্ট ক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শিখাইবার জন্য উপযুক্ত অধ্যাপক আছেন এবং উহার যথেষ্ট যত্ন লইয়। শিক্ষা দেন। এখানে অনেক বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিও আছে। এখানে দুইরকমের পাঠ্যক্রম আছে ; উপাধি ( B. Sc) ও ডিপ্লোম । উপাধির জন্ত I. Sc. ও ডিপ্লোমীর জন্ত প্রবেশিকা পাশ হইলে চলে, তবে তাহ অপেক্ষা বেশী পড়িয়া আসিলে সুবিধা হয় । প্রফুল্লকুমার মিত্ৰ ( > 48 ) সংস্কৃত ভাষায় “উদ্ভিদবিদ্যা” ( Botany) এই নামে কোনও গ্রন্থ ছিল কি না এপর্য্যন্ত আবিষ্কৃত ন হইলেও চরক প্রভৃতি আযুৰ্ব্বেদজ্ঞদের প্রণীত গ্রস্থে ও তন্ত্রশস্ত্রের কতকগুলি গ্রন্থে উদ্ভিদবিদ্যার বিষযে যথেষ্ট আলোচন পাওয়া যায় । স্ত্রী দীনবন্ধু আচাৰ্য্য শ্ৰী গৌরহরি আচাৰ্য্য ( x ча) বোতাম তৈয়ারী নারিকেলের মালার ও ঝিনুকের বোতাম পালিশ করিতে হইলে প্রথমতঃ উহাদিগকে জলে ভিজাইয়া লইতে হইবে । তাহার পর মাছের বড় অণশ সংগ্ৰহ করিয়া তাহ শুকাইয়৷ সেই শুক্ন। জtশ স্বার। নারিকেলের মালা ও ঝিনুক শিরিষ-কাগজের স্যায় ঘষিয়া লইলে সুন্দর রূপে পালিশ হইয়া যায়। ঝিনুকের বোতাম তৈয়ারী করিবার কল কিনিতে পাওয়া যায়ু । ঐ কলের সাহায্যে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই বহু বোতাম প্রস্তুক