পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৬৪ * প্রবাসী=ফtঙ্কন, ১৩ee MMAe MAM MAeAMAeAM AMAeS eeeMeeMAeMAeAe eMSMMM MeeAeeAeMAeMAMMAeMAeMAMMMMMAMAMAAASAASAASAA AAAAMMSAeMAMAMASAAAA [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড പ്പബ്ബ് করা যায়। নিম্নলিখিত স্থানে অনুসন্ধান করিলে বিস্তারিত বিবরণ পড়িবে এবং কোন্‌-কোন নদীতে পুল আছে বা নাই, সেই সমুদয় এবং তৎসঙ্গে কলও কিনিতে পাওয়া যাইবে । যথা— ১। বাসষ্ঠী বটুন এও কোং, সাহজিয়াল নগর, ঢাকা । ২। ঢাকা বটুন ম্যামুফ্যাক্‌চারী কোং ৭৫ লয়াল ষ্ট্রীট, ঢাকা । ৩। জলি ৰাষ্ট্রন এও কোং, দয়াগঞ্জ, ঢাকা । , ৪ । গুপ্ত এও কোং, a ৫১ হ্যারিসন রোড, কলিকাত । শ্ৰী রমেশচন্দ্র চক্রবক্ত ( داد ) গ্ৰাও,-টাঙ্ক রোডে নদী কলিকাতা হইতে পেশোয়ার যাইতে হইলে, পথে যে-যে নদী नौब्र भt१] tष७णि चांभांग्न छांना पञांtझ, cमहेखणि निरन्न थप्रख হইল। যথা— २ । यरू-नौ-शूल नांश् । ২ । শোন-নদ—পুল আছে ( বেলওয়ে )। ७ । शृंत्रl-नौ-नांई । ৪ । যমুনা-নদী—পুল অাছে। ৫ । ইরাবতী-নদী-নাই । ७ । निशू-नल-नांई । ৭। কাবুল-নদী-নাই । ॐौ ब्रtभशंकला छज्जरुर्खे । বিদ্রোহী কবি মধুসূদন কবি মধুসুদন দত্তের শতবার্ষিক জন্মোৎসবে—১২ই মাঘ ১৩৩• ] হে বিদ্রোহী উচ্ছ স্থল, হে বাংলার দুরন্ত সস্তান ! মাননি শাসন কোনো, চূর্ণ করি নিষেধ-পাষাণ— সমাজ-বাধন ভাঙি’, করি ভেদ ধৰ্ম্মের নিগড় উন্মত্ত-চরণ-ভরে চলেছিলে চির-অগ্রসর । ছুটেছ আশার পিছে,—সে আশা কভু বা মরীচিকা— ক্ষণেকে মোহিয়৷ আঁখি ক্ষণ পরে যাহা বিভীষিক। — তারি পিছে ছুটে গেছ উদ্ধাম অবোধ বাধাহীন ; ভেঙে গেছে মোহ কত, তবু মোহ হয়নিক ক্ষীণ । যে আশা ছুটেছ ধরি মেটেনিক সে তোমার আশ, তবু চির-অভিলাষী, তবু ছিল উল্লাস-উচ্ছ্বাস ! শান্ত বঙ্গ-গৃহে স্নিগ্ধ জল নাই প্রদীপের শিখ, বৈশাখের মেঘে তার দীপ্ত তুমি বিদ্যুতের লিখা ! হে দুরন্ত দৃপ্ত কবি ! বিদ্রোহ-পাগল সেই প্রাণ নৃত্যতালে প্রসারিয়া করি দিলে নব-গতি-মান ক্ষীণ। সে কাব্যের নদী—শৈবালে জঞ্জালে হত-বল সনাতন অবসাদে, পুরাতন-উপলে বিহবল ৷ বিশ্ব-সাগরের বাৰ্ত্ত তারি গতি করি আহরণ শীর্ণ ভাষা-তটিনীতে জাগাইলে প্রাণের নৰ্ত্তন ! বাল্মীকি ব্যাসের সাথে মিলাইলে ভাৰ্জ্জিলে হোমারে, কৃত্তিবাস কাশীদাস জেগে উঠে প্রতীচ্যু-হুঙ্কারে । বঙ্গের শখের সাথে বেজে উঠে পশ্চিমের ভেরী, কাব্যের চরণ হ'তে থসে পড়ে জড়তার বেড়ী ! নিত্য নব আশা পানে ছুটেছিলে উন্মাদ সমান ; এক আশা বঙ্গ-ভাষ৷ তাতে তব একান্ত ধেয়ান ! আজ ভাবি—সেই ভালো, নৈরাশ্যে নৈরাশ্যে বল লভি’ ব্যগ্র আশে পূরিয়াছ আমাদের আশা তুমি, কবি ! যে তৃপ্তি খুঁজেছ নিতি পেলে তাহা হ’য়ে যেত শেষ, অতৃপ্ত আবেগে তবে কে দেখাত সুখের উদ্দেশ ? তুমি রচি গেছ পথ বনদল উপাড়িয়া বলে, আজি সে পথের পরে রবির অমল জ্যোতি জলে । দেব-ত্রাস মধু দৈত্য নাশে যেই সে মধুসূদন,— বাংলার কাব্যের কক্ষে তুমি কবি জড়তা-দলন! সমাজে দলেছ পায়ে, স্বধৰ্ম্মে ভেঙেছ দৃঢ় হাতে ; দরদ দিয়েছ তবু জাতির অভাব-বেদনাতে ;– মাতৃ-ভাষী-জননীরে, হে দরদী, রাখনিক দূরে— প্রাণরসে পুষ্ট তারে করিয়াছ নিত্য চিত্ত-পুরে। মুক্তি পেল বদ্ধ যাহা স্বপ্তি-মাঝে শুনি’ মেঘনাদ ; নবচ্ছন্দে নেচে এল নবীনের বিচিত্র সংবাদ ! আজি তব জন্ম-দিনে নমস্কার, বিদ্রোহী মহান ! নমস্কার সে বিদ্রোহে যে বিদ্রোহ আনিল কল্যাণ । শ্ৰী প্যারামোহন সেনগুপ্ত