পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

را دارا দেখেছি, তাতে আমব কেবলই এই মনে হয়েছে,—এদের জীবনেও খেলাধূলা স্কৃপ্তি নিৰ্দ্দোষ আমোদের কত আবশ্বক আছে, কত অল্প এদেব প্রাণের সবসত। সঞ্জীবিত রাখ। যায়, কিন্তু ১ায় আমাদেব দেশ, ততটুকু আনন্দ ও এদের ভাগ্যে বেশী দিন জুটে উঠে - । ইস্কুলগুলিকে বড় মেহের চক্ষে দেখতাম না এজন্য যে, এখানে পড়াশুনা খুব কমই হ’ত । উচ্চ শ্রেণীতে সব সময় ছাত্রী থাকত ন!, সূচীকার্য্য ও সামান্যই শিক্ষ' হ’ত । রাশক্রক উইলিয়ম্স্ সাহেবের বাধিক বিবরণীতে দেখতে পাই, স্ত্রীশিক্ষা সম্বন্ধে আমাদের দেশে সম্প্রদায়েব মধ্যে কত অনাদব পুরুষদের বিদ্যাশিক্ষা করা অত্যাবশ্বক, মেয়েদেব বোজগার করতে হয় ন। সুতরাং তাদেব লেখাপড় শেখ অনাবশ্যক,—এই ভাবটি আমাদের মধ্যে খুবই প্রবল । ভদ্রশি ক্ষত অর্থে পা জনের জন্য ভদ্রঘরে অধুনা মেয়েদেব চিঠিপত্র লিখতে হয় বলে’ বোধোদয় পর্য্যন্ত পড়া দরকার, ব। মীর-হিসাবট। র খ তে হয় বলে যোগ-বিযোগ অঙ্কট। শেখ দৰ্বকবি । বাংলাদেশে হাজার-করা মাত্র একুশটি মেয়েব বিদ্যু:শিক্ষা বড় জোর এতদূর অগ্রসব হয়েছে এই বিদ্যাটুকু আয়ও করবার জন্য বালিক-বিদ্যালয়ের বিশেষ অবিশ্বকত। আমি দেখতে পাই ন;–ধরে বসে’ই একরকম করে’ একাজটা চলতে পারে । যদি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলি, মধ্য ও উচ্চবিদ্যালয়েব সঙ্গে যোগস্থাপনের সেতু বলে’ বিবেচিত না হয়, তবে তার বিশেষ কি প্রয়োজন ? আমি দেখেছি, বালিক-বিদ্যালয়ের পুগে বি-বিতৰণসভায় কোনো বিবাহিত কিম্বা ১৪।১৫ বৎসর-বয়সের ভূতপূৰ্ব্ব ছাত্ৰী—ঐ বয়সে কোনো মেয়ে ইস্কুলে পড়ছে, এটা ত প্রায় চিন্তার অগোচর উপস্থিত থেকে সঙ্গীত কি কোন উচ্চবিষয়ে <চন পাঠ ব। আবৃত্তি করলে ত সভাস্থ সভ্যগণ তা নিয়ে বাড়ী গিয়ে অশোভন ও বিপরীত সমালোচনা করতে কুষ্ঠিত হন না । বালিকাবিদ্যালয়ের শিক্ষয়িত্রী একেই পাওয়া যায় না, তার পর যদি দৈবাৎ জুটে যায়, তবে তাদেব রীতিনীতি চরিত্র সম্বন্ধে উচ্চপদস্থ ও তথাকথিত উচ্চশিক্ষিত ব্যক্তিদের মুখে একান্তই কল্পনাপ্রস্থত এমন সব কথা <धवांनौ-कोहन, ०००० AAA AASAAA AAAA AAAA AMAMAJJJJJAAJJAAAAJASJJMAJiAJAMAMMSAJJS [ २७° डा१, २ग्न थe A S A S AMS MSMSAS SSAS SSAS SSASAS SAAA AAAAMS MS AAAASS S S S AAAAA S AAA S AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeMeMMS শুনেছি যে, সেগুলি উক্ত মহিলাদের কানে পৌছলে তদণ্ডেই তার চাকরি ছেড়ে পলায়ন করতে বাধ্য হতেন । মনে মনে আমর। আমাদের সীতা সাবিত্ৰী দয়মন্তীদের বিশ্ব স করি না—তাহ অ ত শীঘ্র বিয়ে দিয়ে ফেলতে চাঙ্গ, এবং বয়স্ক স্বাধীন জীবনী মহিল। দেখলে তার নীতি সম্বন্ধে সন্দিগ্ধ হই । এবিষয়ে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন ইঙ্গিতে যা বলেছেন, তাতে লজ্জায় আমাদের মাথা হেঁট করতে হয় । কমিশন বলেছেন— “Until men learn the rudiments of respect and chivalry towards women who are not living in zenanas, anything like a service of women teachers will be impossible.” স্ত্রী জাতির সম্বন্ধে আমাদের পুরুষগণ মনে মনে এই যে গভীর সন্দেহ পেযেণ করেন, এটা যতদিন না দুব হবে, ততদিন স্ত্রীজাতির উচ্চশিক্ষা মৃদুরপরাহত থাকবে যৌন প্রবৃত্তিকে সংযম দ্বারা লোকহিত-ব্রতে নিয়োগ করে', প্রকৃতির নিয়ম যে হষ্টিরক্ষা, তা পালন করবার জন্য অধিকাংশ পুরুষ ও স্ত্রীর পক্ষে বিবাহ আবখ্যক । বিবাহিত না হ’লে কি পুরুষ কি স্ত্রী কারু চরিত্র পূর্ণত লাভ করে স্বগঠিত হ'য়ে উঠতে পারে না, সাধারণতঃ এ fথা মানি । উচ্চশিক্ষিতা অবিবাহিতা কোনো কোনে স্ত্রীলোকের সঙ্গে তুলনায়, অল্পশিক্ষিতা বিবাহিত। স্ত্রীলোকের কোনো কোনো বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব সম্বন্ধে আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকে আমি সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত আছি । তা’ বলে’ সকলকেই যে বিয়ে করতে হবে তার কোনো মানে নেই, এবং উচ্চ শিক্ষা দ্বার। চিত্তবৃত্তিগুলি মার্জিত করার সুফল বিবাহক্ষেত্রে ফুটিয়ে তুলতে পারলে সোনায় সোহাগা হয়, এটা অর্থীকার বাবুবা জে নেই। আমাদের পুরুষদেরই কৰ্ম্মক্ষেত্র সীমাবদ্ধ, মেয়েদের ত কথাই নেই । কিন্তু যে-সব ক্ষেত্রে সুবিধা ও সুযোগ আছে, বা তা শীঘ্র হওয়ার সম্ভব, সেইসব ক্ষেত্রে মেয়েদের শিক্ষালাভের প্রচুর অবসর দেওয়া উচিত নয়, একথা আমি মানতে প্রস্তুত নই। আমি মেয়েদের জীবিকা-অৰ্জনের প্রসঙ্গ তুলব না, তাদের মানসিক অবস্থ। সম্বন্ধে দু’একটি