৫ম সংখ্যা ]
- جام.یہ۔--م یہ- بے ہ--بی..۔--
ৰ প্ৰৰণ করিলেই যে আমরা কৃতকৃত্যiহইতে পারিব তাহা নহে, নুতন कब्रिब्रां मांश्लिा श्रृंहेि कब्रिग्नां खांठौग्न छौरान श¢न कब्रेितांब्र थ५ीन উপকরণ হইতেছে জাতীয় শিক্ষার প্রসার ও উন্নতি । সেই শিক্ষার প্রসার স্ত্রীজাতির মধ্যে যত অধিক পরিমাণে হইবে তত শীঘ্র আমরা भर्विदिक्ष छेब्रठिब्र लिएक श्रशिक cवtर्ण पत्रशंमद श्tऊ *ांब्रिव,-इंश३ হইল ভারতের সাধনার মূল মন্ত্র, ইহা ভুলিয়াছি বলিয়াই আজ আমরা এই হীন দশল্পি" iপনীত হইয়াছি। সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ স্মৃতিকার মহৰি মমু বলিয়াছেন- دی۔ w “কস্তাপ্যেবং পালনীয়া শিক্ষণীয়াতিযত্নতঃ" । —এই মনুবচনে অতিযত্নতঃ এই পদটির প্রতি নিপুণভাবে লক্ষ্য করা উচিত।” শিক্ষার বিষয় ও পদ্ধতির অসম্পূর্ণতা দূরীকরণ এবং সংস্কার ও উৎকর্ষ সাধন অবশুই করিতে হইবে ; কিন্তু শিক্ষা বর্জন করিলে বা বন্ধ রাখিলে চলিবে না। তর্কভূষণ মহাশয় প্রয়াগে বাঙালী মহিলাদিগের জন্য যে উচ্চ বিদ্যালয় বা কালেজ স্থাপন করিতে বলিয়াছেন, জগত্তারণ বালিকা বিদ্যালয়ের সমৃক উন্নতিসাধন করিলে তাহাই ঐক্কপ শিক্ষালয়ে পরিণত হইবে । উত্তর ভারতীয় বাঙালীগণ ইহার প্রতি মনোযোগী হউন । অন্ধু জাতীয় কলাশাল অন্ধ জাতীয় কলাশালীর চিত্রশিল্পবিভাগ দেড় বৎসর হইল খোলা হইয়াছে। শ্ৰীযুক্ত প্রমোদকুমার চট্টোপাধ্যায় ইহার অধ্যক্ষ নিযুক্ত হইয়াছেন। স্বথের বিষয়, এই অল্প সময়ের মধ্যে ইহার উন্নতি আশাপ্রদ হইয়াছে। প্রথম বৎসরে কলিকাতার প্রাচ্যচিত্রপ্রদর্শনীতে সেখান হইতে ১৯থানি ছবি প্রেরিত হয়- সাতখানি ছাত্রদের, বারোখানি অধ্যক্ষের আঁকা। দ্বিতীয় বৎসরে তাহীদের ৩৬খানি ছবি প্রদর্শিত হয়—ছাত্রদের ১৯থানি, অধ্যক্ষের ১৭ থানি । দ্বিতীয় বৎসরের ছবিগুলির সম্বন্ধে শ্ৰীযুক্ত অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শ্ৰীযুক্ত গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রভৃতি শিল্পীমণ্ডলী নিম্নলিখিত মত প্রকাশ করিয়াছেন :– “তোমার এবং তোমার ছাত্রবর্গের লিখিত চিত্রাবলী দেখিয়া আমরা পরম পরিতৃপ্ত হইলাম। আমরা সকলে দিন দিন তোমার ও তোমার শিষ্যগণের উন্নতি ও কল্যাণ কামনা করি । “তোমার রচিত ‘মনসা, ষষ্ঠীমাতা,’ ‘বিশ্বকৰ্ম্ম, ও ‘শ্রীচৈতন্ত’ এবারে প্রদর্শনীতে আমাদের ও সাধারণের AASAASAASAASAASAAAS A SAAAAA SAAAAASA SAASAASAASAAAS বিবিধ প্রসঙ্গ-বাঙালীর সংখ্যা «η ο Φ. AAMAMAMAMAAASAASAASAASAAAS নিকট সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ স্থান পাইল ; ইহাতে আমরা নিজেদেরও গৌরবান্বিত বোধ করিতেছি । “তোমার কল্যাণ হোকৃ। বৃদ্ধি লাভ কর। সিদ্ধিরস্তু শিবংচাস্তু—মহালক্ষ্মীঃ প্ৰসীদতু।” বাঙালীসংখ্যা বাঙালীর সংজ্ঞা দুইরকম হইতে পারে। বাংলাদেশে যাহারা বাস করে, তাহাদিগকে বাঙালী বল। ষায় ; আবার, যাহারা বাংলা ভাষায় কথা বলে, বাংলা যাহাঁদের মাতৃভাষা তাহাদের নিবাস যেখানেই হউক, তাহাদের নাম বাঙালী । কিন্তু বাংলাদেশে এমন অনেক লোক স্থায়ী-বা অস্থায়ী-ভাবে বাস করে, যাহারা জাতিতে বা ভাষায় বাঙালী নহে। অন্যদিকে, ইংরেজের শাসনকার্ঘ্যের স্ববিধার জন্য যে ভূখণ্ডকে বাংলা বলিয়া চিহ্নিত ও সীমাবদ্ধ করা হইয়াছে, প্রাকৃতিক বাংলাদেশ তাহা অপেক্ষা বড়, ও তাহার বাহিরেও বিস্তৃত ; এবং বঙ্গের বাহিরেও জাতিতে ও ভাষায় বাঙালী অনেক লোক বাস করে । এইজন্য বাংলা যাহাঁদের ভাষা, তাহাদিগকেই বাঙালী নামে অভিহিত করা ভাল । সালের গণনা অনুসারে ভারতসাম্রাজ্যে ৪৯২৯৪০৯৯ অর্থাৎ প্রায় পাচকোটি লোক বাংলা ভাষায় কথা বলিত । সালের গণনায় ইহাদের সংখ্যা ৪৮৩৬৭৯১৫ ছিল । অতএব দশ বৎসরে বাঙালীর সংখ্যা ৯২৬১৮৪ বাড়িয়াছে। ইহাতে দেখা যাইতেছে, যে, বাঙালীর সংখ্যা শতকরা দুইজনও বাড়ে নাই। ইংরেজের শাসনসৌকর্য্যাৰ্থ ভারতবর্ষ যে-সকল প্রদেশে বিভক্ত হইয়াছে, তাহীদের কোনটিতে কত বাঙালী ১৯১১ ও ১৯২১ সালের গণনা অনুসারে ছিল, তাহা নীচের তালিকায় দেখাইতেছি। বাঙালীর সংখ্যা Σ δ8 Σ ) S ) ) প্রদেশ S3 ) ) ఇఇసి o o آقای گی আজমের মেড়োজার। ২৯১ 8 oz.) আণ্ডামান নিকোবর ×ატ8ყr כאצא צ আসাম wఇఇ8్ఫలిe ७८२८२२*
