পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] পাতাল ভ্রমণকারী এডোয়ার্ড এ্যালফুেড হর্টেল পন্তেয়াজ, সহরে ১৮৫৯ খৃঃ অব্দে মিঃ হাটেলের জন্ম হয় । তিনি পৃথিবীর নানা বিখ্যাত স্থানে অধ্যয়ন করেন। বাল্যকাল হইতেই, মানুষের অ-দৃষ্ট স্থানগুলিতে কি আছে তাহ দেখিবার ইহার প্রবল অনুরাগ । কোন গহ্বরে নামিবার পূৰ্ব্বে, গহ্বরের মুখের চারিদিকের অস্তুত ee • Të zta, ESV ARt gifte (Topographical and geolo, ical survey ) Gf" +fini Tsil estațgn | গুহার মধ্যে নানা স্থানে শবদ উৎপাদন করিয়া তাহার গভীরত। জানিতে পার! যায় । দড়িতে তাপজ্যাপক যন্ত্র বাধিয়া গুহার ভিতরের টেম্পরেচার লইতে হয়। যে-সমস্ত লোকের নীচে নামিবে তাহার নিম্নলিখিত দ্রব্যাঙ্গি সঙ্গে লইবে—অনেক পরিমাণে দড়ি, মই, বড় বড় মোমবাতি, দিয়াশীলাই হাতুড়ি, শিঙা, ছুরি থরুমোমিটার, ব্যারোমিটার, কম্পাস, গ্যাস্মাস্ক, first-aid packs, খাদ্য দ্রা। কিছু রাম (rum ) সঙ্গে রাখাও বিশেষ দরকার । যাহারা নীচে নামিবে তাহারা পরিবে—শক্ত-ফিত-বধা জুতা, গেটার, পশমের জামা ( তাহতে অনেক পকেট থাকা চাই ), ঢোল! প্যান্ট, একটা শক্ত কাপড়ের ব্লাউস্, যাহতে পাথরে ঘষিয় ছিড়িয়া না যায়, সিদ্ধ চামড়ার টুপি (ইহাতে পাথর পড়ার শব্দ কনে লাগে না ) এবং একটা পিঠে বঁধিবার ঝোলা। অসীম সাহস এবং ধৈর্য্য লইয়। বৈজ্ঞানিকগণ আমাদের গুস্থ্য পৃথিবীর জ্ঞানভাণ্ডার নুতন নুতন রত্বে পূর্ণ করিতেছেন । মিঃ হাটেলের জন্তই আমরা স্থানিতে পারিলাম যে মাটির তলায় এত সুন্দর সুন্দর স্বৰ্গীয় দৃশ্য আছে—যে তাহার বর্ণনা করা অসম্ভব! বায়স্কোপের ছবি তোলা— বয়স্কোপে আমরা নানারকম ছবি দেখি, তাহার মধ্যে কতকগুলি দেখিলে ভয়ে বিস্ময়ে অবাক্ হইয়া যাইতে হয়। এইসমস্ত ছবি যে সব সময়ে সত্যিকার ঘটনা হইতে তোলা হয়, তা নয় । তবে ইহাও সকলের জানা উচিত যে সবই একেবারে ফাকি নয়। কতকগুলি ছবি তোলাইবার সময় অভিনেতার এবং অভিনেত্রীরা যথেষ্ট সাহসের পরিচয় দেন । কয়েকবছর আগেও যত সব ডাংপিটে কাণ্ডের ছবি তোলা হইত, সবগুলির মধ্যেই কিছু-না-কিছু চালাকি থাকিত, যাহতে দর্শকের - خrr fچ= ۱ و ixxtfiliar rي পঞ্চশস্ত—বয়স্কোপের ছবি তোলা ჯ·პა বয়স্কোপেৎ অভিনেতার চমৎকার অবস্থ দেখুন-মুখের ভাব কৃত্রিম নয়, চিলের ঠোক্কর পাইয়া হইয়াছে \. ( ১ ) দোতলা হইতে লীচের ( ২ ) পাহাড় ডিঙ্গান মোটরে লাফ দুইও সেই বয়স্কোপের অভিনেতা হইতেছে, ততই, দর্শকের সত্যিকাব ঘটনার ছবি দেখতে চাহিতেছে। নকলে আর তাহদের মন ভরে লা । দর্শকদের চক্ষুর ক্ষুধ মিটাইবার জন্ত অভিনেতার তাছাদের সাহসের এবং অভিনয়ের অসীম শক্তির পরিচয় দিতেছে । আমাদের দেশে যে দু-একটি বয়স্কোপ কোম্পানী চলন্ত ছবি তুলিতেছে, তাহীর আমেরিক এবং ইউরোপেৰ বয়স্কোপওয়ালদের