ইটুে-জলে ও মা কাপড় ক্লিজ ইয়া ক্যামেরাম্যান বয়স্কোপের ছবি তুলিতেছে ফটোগ্রাফারকে কিন্তু ত হ র ছবি তুললার সমস্ত সরঞ্জাম ঘাড়ে করিয়৷ দৌড়াইতে হয়। এশিয়ার পথে বিপথে— [ ডঃ সূভেন স্টেডিন সুইডেন দেশেব একজন বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক । তিনি এসিয়ার লোকের ৫ lন এ 1ং অজানা প্রায় সমস্ত জায়গায় ভ্রমণ কবিয়াছেন। তিব্বত, তুর্কীস্থান, মঙ্গোলিয় এবং মধ্য-এfসয়াব সমস্ত অজানা স্থানে বেশী ভ্রমণ করিয়াছে বা স্থান সম্বন্ধে পঞ্চশস্ত্য-এশিয়ার পথে বিপথে ዓ » র্তাহীর অপেক্ষ। বেশী জানে এমন কেহ বোধ হয় এখন পৃথিবীতে নাই । তিনি বৈজ্ঞানিক, অসম-সাহসী, সুইডেনের সম্রাপ্ত বংশের লোক এবং প্রচুর অমূল্য গ্রন্থের লেখক । তিনি পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের সকল বৈজ্ঞানিক সভার কোন-না-কোন-প্রকারের সভ্য। ওঁহার লুমণগুলি কোন সময়েই বিশেষ নিরাপদ হয় ন!— মাঝে মাঝে উtহাকে অনাহারে ঝড়বৃষ্টির মধ্য দিয়া, কখনো ব৷ মরভূমির মাঝখান দিয়া এবল ভ্রমণ করিতে হইয়ছে। পথে চোর-ডাকাতের ভয়ও বড় কম ছিল না । আমরা তাহার নিজের কথায় তাহীর ভ্রমণ সম্বন্ধে কিছু বলিব । ] আমি এসিয়ীর পথে বিপথে ২৪ • • • মাইলেরও বেণী ভ্রমণ করিয়াছি । ভ্রমণ-কালে আমার মাথার উপর দিয়া কত বিপদ চলিয়া গিয়াছে এবং কতবার আমি মৃত্যুর অতি নিকট হইতে ফিরিয়া আসিয়াছি তাহার ঠিকান নাই। আমি একেবারে গোড়া হইতে আরম্ভ করিব। অনেক বৎসর পূৰ্ব্বে আমি প্রথম এসিয়ায় প্রবেশ করি। তখন গরম কাল । ভূtiডকাভকারী হইতে টিক লিঙ্গ যাইবার জন্ত আমি একটা গাড়ী ভাড়া করিলাম। এই গাড়ী 'টয়কা" (তিন ঘোড়ায় ) টানে। প্রথম দিকে রাস্তা খুবই চমৎকার। ঘোড়ার তালে তালে পা ফেলিয়া চলিতে লাগিল । র.স্তীর দুধারে গাছের সারি—রাস্তার চারিদিকে অনন্ত সবুজ মাঠ। এই সময় ঘোড়ার গলায় ঘণ্টার শব্দ বেশ মধুর লাগিতেছিল । কিন্তু ক্রমশ রাস্তা খারাপ হইতে লাগিল এবং চড়াই হইতে লাগিল। ক্রমশ পাহাড়ে চড়িতে লাগিলাম। রাস্তার দুইপাশের ঘন কৃষ্ণ পাথরের দেওয়াল মনে ভয়ের সঞ্চার করে, পাহাড়ের উপর দিয়া এই রাস্ত। খুব শক্ত করিয়া পাকা তৈরী। ইহাতে অনেক অর্থ ব্যয়ও হইয়াছে । ইহা ককেশিয়ান প্রrদশের উপর দিয়া চলিয়। গিয়াছে । বাস্তার নাম সামরিক সরণি । এই রাস্ত হইবার পর বন্শিয়ার জার বলিয়াছিলেন—“আমার ধারণ ছিল যে আমি সোনা-বধান রাস্তার উপর দিয়া চলিব, কিন্তু এখন দেখিতেছি কেবল কালে এবং ধূসর পাথরের উপর দিয়া চলিয়াছি।” রাস্ত যে কেমনভাবে চলিয়াছে, তাহ aানিবার কোন উপায় নাই । সোজা চলিয়ছে, হঠাৎ ডানদিকে ঘূরিয়া গেল, তার পর হঠাৎ বঁ। দিকে। চড়াই চলিয়াছে, হঠাৎ কথা-নাই বাৰ্ত্তা-নাই উৎরাই স্বরু হইয়া গেল । রাস্ত মাঝে মাঝে এমন ঢালু যে গড়াইয়া যাইবার যথেষ্ট ভয় আছে । রাস্তাব পাশে পাশে খাদ. তাহার তল দেখা যায় না । তাহার মধ্যে পণ্ডিলে সমস্ত চুব ইইয়। যাইবে । একবার আমার গাড়ীর এক পাশের দুথান চাকা রাস্ত হইতে হঠাৎ ছিট কাইয় গেল—তবে ভাগ্যক্রমে অন্ত পাশের দুখান চাক কোন প্রকারে রাস্তায় আট কাইয় রহিল । কোন রকমে বাচিযা পেগাম । শীতকালে এই পথ বরফে আচ্ছন্ন হইয়া যায়, তখন স্জে ব্যবহার করা ছাড়া অস্ক উপায় নাই। শীতকালে আরো একটা ভয়ানক বিপদ হয়, মাঝে মাঝে উপর হইতে বরফের চাপ ধসিয়া আসে। সেইজন্তা রাস্তার যে-সব অংশ দিয়া বরফের চাপ বেশীর ভাগ য য়, সেইসমস্ত অংশের উপর পাথর দিল্লী খিলানের মত করল্প দেওয়া হইয়াচ্ছে, তাহাতে রাস্তাব লোকের রক্ষা পায় । একবার ছাত্রাবস্থায় আমি বাগদাদ হইতে পারস্তের কামান্দ৷ সহর পর্য্যস্ত ভ্রমণ করিয়াছিলাম। আমি একল ছিলাম, সঙ্গে কোন চাকর বাকর ছিল না । হাতে তখন আমার মাত্র ২• • ক্রোন (প্রায় ১৪৬ টাক ) ছিল। কাহারে কাছে কিছু ধীর করিবার প্রয়োজন বোধ করিলাম ন-মনে করিলাম যাহা অাছে তাহতেই কুলাইবে । বাজারে একদল gDB BBBB LSBB gttBBSTuLS BuL gttT u uTTS
পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।