পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છે$ નરષm] ब्रोर्थरणद्दे–बिब्रखि अश्वनि निम्नजिङ इत्त्व बांङ् । किस्त्र গানে স্বরের স্থায় স্কুরের বিরামের দিকে ও যথেষ্ট সতর্ক থাকৃতে হয়, এইটুকু আমার বক্তব্য। দ্বিতীয়ত উপরের কবিতাটি থেকেই বোঝা যাবে যে কবিতায়ও যতি সৰ্ব্বত্র সমান নয়, কোণুও তার স্থিতি-কাল কিছু বেণী ; কোথাও কিছু কম। উপরের কবিতাটিতেই প্রত্যেক পংক্তিতে প্রথম দুটাে যতিতে যতক্ষণ থামৃতে হয় তৃতীয় ধতিতে তার চেয়ে বেশী থামৃতে হয়। এরূপ সৰ্ব্বত্রই দেখা যাবে। আরেকটা দৃষ্টান্ত দিই। যথা— সংসারে সবাই যবে । সারাক্ষ৭ শত কৰ্ম্মে য়ত, छूरे सधू झिब्रदांषl |*णांठक षाण८कब्र मठभषTांtरु भांüब्र मांप्क 1 *१काकौ विपक्ष छङ्गष्झां८ग्न দূর-বনগন্ধৰহ। মন্দগতি ক্লান্ত তপ্তবারে সারাদিন-বাঙ্গাইলি বাঁশি । —ওরে তুই ওঠ আজি । আগুন লেগেছে কোথা ? ? কার শখ উঠিয়াছে বাজি জাগাতে জগৎজনে ? 1 কোথী হ’তে ধ্বনিছে ক্ৰন্দনে শুষ্ঠতল ? I কোন অন্ধ কারা-মাঝে । জর্জর বন্ধনে অনাথিনী মাগিছে সহts ? , স্ফীতকায় অপমান অক্ষমের বক্ষ হ'তে । রক্ত শুধি’ করিতেছে পান লক্ষ মুখ দিয়া । —রবীন্দ্রনাথ এ পংক্তিগুলি অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত। এখানে কোথাও চার, কোথাও ছ', কোথাও আট এবং কোথাও দশ অক্ষরের, পরে যতি পড়েছে। এরকম যুগ্মসংখ্যক বর্ণের পরে যতি পড়াই- এ ছন্দের প্রকৃতি। আরো দেখা যায় প্রত্যেক পংক্তির অস্তেই যতি বা বিরাম আছে ; শুধু অক্ষরবৃত্ত কেন প্রত্যেক ছন্দেই পংক্তিশেষে যতিপড়া অনিবার্ধ্য, নতুবা ছন্দ রচনাই হয় না। পংক্তি শেষের ষতি কোনো চিহ্নে চিহ্নিত করিনি, কিন্তু পংক্তিমধ্যস্থ যতি একেকটি দগু-চিহ্ন দ্বার নির্দিষ্ট হয়েছে। প্রথমতই এ যতিগুলোকে দুভাগে বিভক্ত করা যায়, কতকগুলো ভাবগত যতি আর কতকগুলো ছন্দগত যতি | যেখানে কবিতার অর্থের মধ্যেই একটি ছেদ রয়েছে স্বভাবতই সেখানে একটি ধতি পড়েছে; আবার যেখানে অর্থের বা কবিতার ভাবের বিরতি নেই এমন অনেক স্বলেও যতি হয়েছে ছন্দের দাবীতে। প্রথম প্রকারের ধতিকে छादश्रङ इडि अदर रिउँौक्श्वकारबब वडि:क इचत्रेड़ शडि বলেছি। ' ( এ সম্বন্ধে যথাস্থানে আরো কয়েকটি কথা श्ण छन्न ७ नोङ ጫbo© বলতে হবে) দ্বিতীয়ত, আরেক দিক থেকেও যতিকে ছভাগে বিভক্ত করা যায়। যেখানে ভাবগত ধতির সম্ভাবনা আছে সেখানে ছদগত যতিও আবখাই থাকা চাই। সেজন্য যেখানে ভাবগত যতি থাকে সেখানে ধ্বনির পূর্ণ বিরতি হয়, এরকম যতিকে পূর্ণ যতি বলব। আর যেখানে শুধু ছন্দগত ধ্বনিবিরতিমাজই আছে ভাবের বিরতি নেই সেখানে বিরামকাল বেশি স্থায়ী নয় ; এ প্রকার যতিকে অৰ্দ্ধযতি বলব। তা ছাড়াও আর-এক প্রকার যতি আছে তাকে ঈষদ-বতি নামে অভিহিত করা যায় । এ যতির কথা পরে যথাস্থলে বলব । গানেই হোকু বা কবিতায়ই হোক এই যতিস্থাপনের বৈচিত্রাই তালের স্বষ্টি করে। পূর্বেই বলেছি ধ্বনির গতি এবং বিরতিই ছন্দকে সার্থক করেছে ; গতি এবং যতি যত নব নব উপায়ে পরস্পরকে অভিব্যক্ত করে’ তুলতে পারে ততই নূতন নূতন ছন্দ উদ্ভাবিত হয় । গতি ও যতির বিভিন্ন সন্নিবেশের ফলেই ধ্বনির তরঙ্গলীলার উদ্ভব হয় । গানে বা কবি ৰায় ধ্বনির এই তরঙ্গ লীলাটাকেই তাল বলা যায়। কাব্যে এবং সঙ্গীতে উভয়ত্রই এই তালের নানারকম হিসাব রাখতে হয়, এবং এই হিসাবের উপরেই উভয় ছন্দশাস্ত্র বিশেষভাবে. নির্ভর করে । তাল জিনিষটা কিন্তু আসলে স্বর বা ধ্বনি মোটেই নয় ; স্বর বা ধ্বনির গতিভঙ্গীটাকেই তাল বলা হয়। কত বিচিত্র উপায়ে ধ্বনির উত্থান পতন বা গতি বিরতি সাধিত হয় তা নির্ণয় করে তাকে হিসাবের মধ্যে ধরে’ রাখাই তালের কাজ। ধ্বনির একবার উখান বা গতি থেকে পরবর্তী পতন বা বিরতি পৰ্য্যস্ত যে মাত্রা-পরিমাণ বা কাল, তাকেই গানে এক-একটি তাল বিভাগ বলা যায় ; এবং গানে যা তালবিভাগ, কবিতায় তাকেই পদ বা পাদ বলেছি। বলা বাহুল্য যদিও একই প্রকার হিসাব থেকে গানের তালবিভাগ ও কবিতার পাদের উৎপত্তি হয়েছে তথাপি এ স্থটো জিনিষ কখনই এক নয়। এ স্থম্বের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে এবং ঐ পার্থক্যের হেতু গানে ও কবিতায় মাত্রা-আদর্শের জনৈক্য - এ