পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

જો કે জনৈক্যের কথা পূৰ্ব্বেই বলেছি। একটা দৃষ্টান্ত দিয়ে কথাটা বিশদ করছি। যথা-- ( জার্মার), নিশীথ-রাতের | বাদল ধীর । t এসহে গোপনে । -ब्ररीौथानांथ এট। স্বরবৃত্ত ছন্দ। এক যতি থেকে আর-এক যতি পৰ্য্যন্ত যে অংশ তাকে পাদ বলা হয় এবং এখানে প্রতিপাদে চারটি স্বর আছে। সবস্থদ্ধ এথানে চোঙ্গটি স্বর আছে, স্বতরাং এক হিসাবে চোদ মাত্রা আছে বলতে পারি। প্রতিপাদে চার মাত্রী । কিন্তু গানের স্বরের ধারায় যখন এ কথাগুলো বয়ে চলবে তার প্রকৃতি সম্পূর্ণ বদলে যাবে ; অনেক জায়গায় মাত্রা বেড়ে যাবে, স্থত্তরাং পাদগুলোও নূতন আকার ধারণ করবে । যথা— अभिांग्न | नि• नौथ ! ब्रां • प्ठ ब्र ! सt • न व्ण ! शां • ब्रl ० I ० ० १ न ! cश् • • • | • • cर्शt *ी ! tन ० ० ० ! • • এখানে বিন্দু চিহ্নগুলো অতিরিক্ত মাত্র জ্ঞাপক । দেখা যাচ্ছে কবিতার একমাত্রিক বর্ণ গানে দ্বিমাত্রিক, চতুমৰ্পত্রিক এবং ষন্মাত্রিক ও হয়েছে এবং পাদ সংখ্যাও অনেক বেড়ে গেছে । কবিতায় ছিল চোদ মাত্রা, গানে হয়েছে চৌত্ৰিশ মাত্রা । কবিতায় ছিল চার পাদ, গানে আট পাদেরও বেশি হয়েছে। কবিতায় ও গানে উভয়েই পতিপাদে চার মাত্রা আছে বটে, কিন্তু উপরের বিভাগগুলোর দিকে চোখ বুলোলেই টের পাওয়া যাবে প্রতিপাদে বর্ণগুলোর বিস্তাসের মধ্যে কি বিপৰ্য্যয় উপস্থিত হয়েছে। কিন্তু কোথাও কোথাও এর চাইতে আরো অনেক বেশি বিপৰ্য্যয় উপস্থিত হ’য়ে থাকে। কিন্তু গব জায়গায়ই যে এমনটি হয়ে থাকে তা নয়। কোনো কোনো জায়গায়—কবিতার ও গানের পাদসংখ্যা ও মাত্র-সংখ্যা ঠিক সমানই থেকে যায়। যথা— झैtिइ cलङ्जङ क्षत्र भग्न, csएथब्र बरल पर्वीथि छब्र कब्र । kषांइल एठभांप्लग्नि यमशंब्रl তোমারি নীলবাসে নিল কায়া, बांधळ निजौtथब्रि रॉब्र कब्र cळीग्रांद्र चर्वीषि श्रृंtब्र कब्र छब्र। -ब्रशैौद्धानांर्ष এখানে প্রতিছত্রে তিনটি করে পাদ আছে ; প্রথম পাদে তিন মাত্র এবং বাকি দুই পাদে চার মাত্রা করে আছে । دهه دو قسمTh» ( २७* छांन, २घ्र भंख গানেও তাই, এখলে গানেও কবিতায় তফাৎ নেই। ष cशंक, चांभांदमब्र कथा हऋिण *हें cष थरनिद्र ५क शङि থেকে আর-এক ধতি পৰ্য্যস্ত যে অংশ, তাকে যেমন, কবিতায় পদ বলা হয় এবং তার গঠনের উপরেই যেমন কবিতার গঠনটি নির্ভর করে ; তেমনি স্বরের এক ভঙ্গী থেকে আর-এক ভঙ্গী পৰ্য্যস্ত অংশকে তালবিভাগ বলা হয় এবং এ তালবিভাগের উপরেই গানের গঠনপ্রণালী নির্ভর করে । একটি পাদ বা তালবিভাগের মধ্যে ক'টি মাত্রা থাকে তার হিসাব থেকেই গানের বা কবিতার তালের বহুপ্রকার ভেদ হ’য়ে থাকে। প্রথম গানের কথাই ধরা যাক । গানে প্রথমতই তালের তিনপ্রকার রূপ দেখা যায়। কোনো গানে চার মাত্রার পরেই , তাল দিতে হয় ; এরকম তালকে চতুমৰ্পত্রিক বা সমপীতাল বলা যায়। আবার কোনো গানে তিন মাজার পরেই তাল দিতে হয় ; এ তালকে ত্রিমাত্রিক ভাল বা অসমপদী ভাল নামে অভিহিত করা যায়। আবার কোনো কোনো গানে তালবিভাগের মাত্রা সংখ্যার সমতা নেই ; একবার তিন মাত্রার পরে জার-এক বীর দু মাত্রার পরে তাল দিতে হয়, অথবা একবার তিন মাত্রার আবার চার মাত্রার পরে তাল দিতে হয়। এরকম তালকে বিষমপদী তাল বলা যায়। পূৰ্ব্বের সঙ্গীতের দৃষ্টাস্ত-দুটোর মধ্যে প্রথমটি চতুমকি বা সমপদী এবং দ্বিতীয়টি বিষমমাত্রিক বা বিযমপদী उiरणद्र बृहेाख । आरब्रा मृडेखि निक्रि । शृथl (2) छ • श्रृंग्न ! c१ • शांद्र • | वि ० छांव ! ब्रौ ० ० ० ।। এটা চতুমৰ্পত্রিক তাল। (R) cण • = । cण = * । न • न् ि। एठ ब् द्वि । भ • ङितः । एका प्ठ ब ।। cख ० ० ! ब्रैौ ० ० 1 dèों अनभश्रीशै ख़ाँ ख्रिभांबिक डांण । (ه) भाँ ० छु | भन्• | वि ब्र । श्रृ• १ा ! ज छ.• ! ग म ! क ब्र म ! cशं ० I घण ! जां ० ज ! cए ० ! ५९ांप्न यथांकटभ ठिन, फूहे ७द९ छूहे-७ग्न श्रृं८व्र डांण হবে । স্বতরাং তাল বিষমপদী। গানের এ তিনপ্রকার তালের আবার বছগ্রকার উপবিভাগ ও বহু নাম আছে । আমাদের ও-সমস্ত কথার আলোচনার বিশেষ