পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९छै म९थm ] । SS MA MMMAeeeMSMSAeMeMS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeMMMMMMAMMMeeMM কোন প্রয়োজনই নেই। আমরা এখন কবিতার তালের সঙ্গে উক্ত তিনপ্রকার তালের কি সাদৃশ্ব আছে তাই আলোচনা করব । কাব্যছন্দের শ্রেণীবিভাগ ও নামকরণের উপর তালের এই প্রকার ভেদের খুব বেশি প্রভাব আছে। তালের দিকেই সম্পূর্ণ লক্ষ্য রাখলে ছন্দের সম্পূর্ণ নূতন আর-একরকম শ্রেণীভাগ ও নামকরণ করতে হয় । এই নুতন শ্রেণীবিভাগ ও নামকরণ কেমন হবে তাই এখন দেখতে চেষ্টা করব। প্রথমেই মনে রাখা দরকার যে গানের রীতির প্রতি লক্ষ্য রেখে মাত্রার যে আদর্শ পুর্বেই নির্ণয় করেছি তাকেই কাব্যেও মাত্রার একমাত্র আদর্শ বলে ধরলে ছন্দের অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত ও স্বরবৃত্ত এই তিনটি প্রধান ধারাই থাকে না । এবং সঙ্গীত-আদশের এই মাত্রীর উপরে নির্ভর করে’ই যদি কবিতার পাদের প্রকারভেদ নির্ণয় করা যায় তবে সম্পূর্ণ নূতন ধরণে ছন্দের তিনটি প্রধান শ্রেণী পাওয়া যাবে, যথা সমপদী ছন্দ, অসমপদী ছন্দ এবং বিষমপদী ছন্দ । দৃষ্টান্ত দিলেই বিষয়টা বুঝতে সোঙ্গ হলে । যথা— (>) श् ८ब्र निङ्गtनम् cप्ां, श्रद्वि' ङौ{ंज्ञ।, বহি” বিজ্ঞতার বোঝl, ভাবিতেছ মনে ঈশ্বরের প্রবঞ্চন পড়িয়াছে ধরা হচতুর স্বল্পদুষ্ট তোমাব নয়নে। --রবীন্দ্রনাথ আমাদের শ্রেণীবিভাগ অহসারে একে অক্ষরবৃত্ত দ্বিপদী ছন্দ বলব ; কারণ সাধারণ শ্রুতিতে এখানে প্রতিপংক্তিতেই আট অক্ষরের পরে একটি ও ছদ্ম অক্ষরের পরে একটি যতি পড়েছে। কিন্তু পূৰ্ব্বোক্ত তালের হিসাবে এটার অন্ত নাম হবে । প্রথমত সঙ্গীত আদশের দিকে লক্ষ্য রাখলে এখানে প্রতিস্থত্রে চোদ্দ অক্ষর না বলে’ চোদ মাত্রা বলতে হবে। দ্বিতীয়ত, খুব প্রশ্বর তালশ্রুতির উপর নির্ভর করলে এখানে প্রত্যেক চার মাত্রার পরেই একটি ছেদ রেথ টানতে হবে এবং ফলে এটার আকৃতি-অন্যরকম হয়ে যাবে। এটা দাড়াবে এরকম হী রে নিয়া | নদ দেশ, । পরি' জীর্ণ | জরা, বহি বিজ্ঞ । তার বোঝা, । ভাবিতেছ { মনে अँचtब्रब्र ! अव$न ! *ीप्लिग्नां८छ् ! क्षब्रां স্বচতুর | স্বপন্ন দৃষ্টি । তোমার ল- স্বনে । తె పెళాకాy বাংলা ছন্দ ও সঙ্গীত ማኲ4: স্বতরাং এ ছদটা হ’ল সমমাত্রিক পূর্ণ চৌপদী ছন্ম। এ ছন্দের এরকম বিশ্লেষণের মধ্যে একটা খুব সার্থকতা আছে ; কারণ এর দ্বারাই এ ছন্দের (যাকে সাধারণত পয়ার বলেই অভিহিত করা হয়) উৎপত্তির ইতিহাসের দিকে একটা গভীর ইঙ্গিত ফুটে ওঠে। পূৰ্ব্বেই আমি বলেছি স্বরবৃত্ত ছন্দ থেকেই অক্ষরবৃত্তের উৎপত্তি হয়েছে এবং চোঁদ অক্ষরের পয়ার চৌদ্ধ স্বরের স্বরবৃত্তের বিকার মাত্র। স্বরবৃত্ত ছন্দে প্রতি চার স্বরের পরেই একটি করে যতি থাকে। কিন্তু সংস্কৃত ভাষার ও গানের স্বরের প্রভাবে ওই যতির সংখ্যা কমে গিয়ে অর্থাৎ স্বরবুত্তের পদগুলো আরো ঠেসে গিয়ে এই পয়ারের উৎপত্তি হয়েছে। উক্ত বিশ্লেষণেই ওই চতুঃস্বরপাদ ও পরবর্তী গানের প্রভাবের ইঙ্গিতটা টের পাওয়া যায় । পয়ার শব্দটি পদচার শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে, রবিবাবুর এ কথাটি সত্য হ’লে পয়ারের উৎপত্তি সম্বন্ধে আমার যুক্তিগুলো আরো দৃঢ়তা লাভ করে । যা হোক, অক্ষরবৃত্বের প্রায় সৰ্ব্বত্রই গোড়ায় এই চতুমৰ্পত্রিক তালের সদ্ধান পাওয়া যাবে। আর-একটা দৃষ্টান্ত দিচ্ছি। যথা— (x) অীজিকে য়েছে শান্তি জীবনেব । ভুল ব্রাপ্তি সব গেছে ! চুকে । ब्रifकानििन ! शूर् भूर् তরঙ্গিত | স্বখন্থখ থামিয়াছে । বুকে । -রবীন্দ্রনাথ এখানেও ওই চতুমত্রিক তাল অনায়াসেই ধরা পড়ে। এবার স্বরবৃত্ত ছন্দ থেকে এই চতুমকি তালের একটা ज़छेखि निष्कृि । यथा (७) शूलिछ झिल । cष भरीनि ! नांशैब्र शरद्र- ! ठरण, छ? ज छाणि निथिश्रद्यै रीरब्रग्न ज;ः यष्ण । যুক্ত করে আশ্রমাগ দিব্য হাসি ক্ষেসে, कबूल वव्र१ अभिप्नएच नव वधूम cवरण । -कङ्गणनिक्षीन এছন্দের কবিতায় চতুমত্রিক তালের স্বচ্ছন্দগতি । পূর্বে পুয়ারের যে দৃষ্টাস্ত দিয়েছি এর সঙ্গে মিলিয়ে পড়লেই বোঝা যায় সেটা কতখানি আড়ষ্ট হ’য়ে গেছে। অবশু অক্ষরবৃত্তের যে অভিজাত্য আছে সে সম্বন্ধে আগেই