পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩২

boe R. SAASAASAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS SSAS इब्र ७द९ छैांकांtउद्दे भांझेcन cनeञ्च श्ब्र। ७भन ऐं★मांट्द्र१ জৰশু দেওয়া যায় যেখানে মাইনে সম্পূর্ণ বা অংশত প্রব্যে দেওয়া হয়। কিন্তু সাধারণত মাইনে টাকাতেই দেওয়া হয়। প্রব্যে মাইনে দেওয়া অনেক দেশে আইন সমুসারে নিষিদ্ধ এবং তাতে শ্রমজীবী বা কৰ্ম্মীর জ্ববিধাই হয় ; কেননা প্রথমতঃ শ্রমজীবী বা কৰ্ম্মী, কর্তা বা নিযোক্তার চেয়ে অল্পবুদ্ধি লোক বলে’ স্থায্য মাইনে তাকে না দেওয়ার চেষ্টা নিযোক্ত করে থাকে এবং দেয়ও না । তার উপর যদি মাইনে নানাপ্রকার দ্রব্যে দেওয়া যায় তা হ’লে কৰ্ত্তরে ঠকাবার আরও অনেক সুবিধা হয়ে যায় । উৎপন্ন দ্রব্য ঘদি কাপড় হয় এবং মাইনে যদি চালে ও ডালে দেওয়া যায়, তা হ'লে কোনো সময় সমাজে কাপড়ের দাম বেড়ে গেলে ও চালভালের দাম কমে গেলে এবং মাইনে ( অর্থাৎ চাল-ডাল ) আগের সমান থাকলে শ্রমজীবীর প্রাপ্যের কম পাওয়ার আশঙ্কা আছে। মাইনে টাকায় পেলে অভ্যস্ততঃ এক টাকার মূল্যের (অর্থাৎ কিনবার ক্ষমতার ) কম-বেশীর ফলে যা ঠক্‌বার সম্ভাবনা তাই থাকে। সাধারণভাবে টাকার কিনবার ক্ষমতা কমে গেলে যে দ্রব্য উৎপাদনে শ্রমজীবীর সাহায্য করে তার বদলেও বেশী টাকা পাওয়া যায়। . এক্ষেত্রে শ্রমজীবীর আসল মাইনে (অর্থাৎ উৎপল্পের অংশ) সমানই রাখতে হ’লে টাকায় মাইনে বাড়া দরকার। এইজন্ত অনেক দেশে শ্রমজীবী সমাজগুলি (trade unions ) বিশেষ করে টাকার কিনবার ক্ষমতার হ্রাসবৃদ্ধির উপর নজর রাখে এবং অনেক স্থলেই মাইনে এমনভাবে দেওয়া হয় যে টাকার কিনবার ক্ষমতা কমলে সঙ্গে সঙ্গে মাইনে বেড়ে যায় । শ্রমজীবীরাই বা কৰ্ম্মীরাই সাধারণত সমাজের দরিত্র অংশের অঙ্গ ; কাজেই তাদের ज्रांग्न शूमि श्रह्द्रि ट्छ उी श्’८ल गांभांछिक चांछ्मा, ধনীর আয় অস্থির হ'লে যত কমে তার চেয়ে অনেক বেশী মাত্রায় কমে যায় । তার পর আর-একটি কথা হচ্ছে এই যে, যদি কোনে ব্যবসায়ে উৎপন্ন ভ্রব্যের দাম অন্ত-সব স্ত্রব্যের তুলনায় বেড়ে যায় তা হ’লে সে ব্যবসায়ের কারবার,ঞরি কর্তাদের লাভ হয় আগের চেয়ে বেশী। প্রবাসী চৈত্র, ১৩৩০ ২৩শ ভাগ; ২য় খণ্ড - AAAAAA AAAAS AAAAA AAAA SAS A SAS AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAASA SAASAASAASAASAASAASAAAS এখন এই উপরি-লাভের জংশ ৰক্ষ্মীরা পাৰে কিনা ? ८°रण गर्दाहे श्रृंॉरय, ना कि ब्रमरक्ष *ोरब ? ७श्वर कि পরিমাণে পাবে ? কৰ্ত্তারা অবশু বলবেন যে, ক্ষতি খঙ্গি इटैi९ झञ्च ऊ श्’८ण चांधबाहे cनकै घां८फ़ कब्रि-शङब्रां९ লাভ হ’লেও আমরাই সেটা নেব। অর্থাৎ থেকে থেকে যে বেণী লাভ হবে সেট থেকে থেকে কম লাভ হওয়ার ক্ষতিপূরণ মাত্র । কথাটা বিদ্ধ ঠিক খাটি সত্য নয় । কারণ কম লাভ বা ক্ষতি যখন কোনো ব্যবসায়ে হয় তখন শ্রমজীবীদের অনেকেরই কাজ যায় বা অনেকেই অল্প কাজ পায় । এক কথায় কাপড়ের বাজার খারাপ হ’লে কাপড়ের মহাজনদের আয় কমে মাত্র ( আয় একদম বন্ধ কম মহাজনেরই হয়, কারণ অনেকেরই আয়ের অল্প উপায় থাকে ), কিন্তু শ্রমজীবীর বা কৰ্ম্মীর আয় অনেক স্থলে একদমই বন্ধ হ’য়ে ধায়, এবং অনেক স্থলেই কমে যায়। তার উপর স্বাচ্ছন্দ্যের দিক থেকে দেখলে দেখি যে ২০২ টাকার রোজগার ১০২ টাকা হ’য়ে গেলে যতটা স্বাচ্ছন্দ্যহানি হয় ১০,০০০২ টাকার রোজগfর ২০০০ হ'য়ে গেলে তার চেয়ে কম হয়। কাজেই লাভের অংশ ৰক্ষ্মীদেরও প্রাপ্য। সমস্তটা তার পেতে পারে না, কেননা যে-ভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে ব্যবসার লাভ বাড়ে সেটা আসে কৰ্ত্তাদের কাছ থেকেই এবং কৰ্ত্তাদের লাভের আশা বন্ধ হ’য়ে গেলে লাভের চেষ্টাও কমে যাবে। লাভের ভাগ কিভাবে করা হবে তা ব্যবসায়ের ও অন্যান্য নানা অবস্থার উপর নির্ভর করে। যে-সব ব্যবসায়ের উন্নতি করতে কৰ্ম্মীরাও বিশেষভাবে সক্ষম সেইসব ব্যবসাতেই তাদের লভ্যাংশ বেশী হয় । - টাকার মাইনে ও আসল মাইনেতে যে তফাৎ আছে তা কতকটা বোঝা গেছে, কিন্তু আরও অনেক কথা আছে। আসল মাইনে নিৰ্দ্ধারণ শুধু টাকার কিনৃবার ক্ষমতা দেখেই হয় না। কাজ করতে গিয়ে কষ্টের কম-বেশীও এর মধ্যে পড়বে। অর্থাৎ কাজ করতে গিয়ে কৰ্ম্মীর স্বাচ্ছল্যের যা ক্ষতি হয় তার সঙ্গে মাইনের দ্বারা যে-পরিমাণ স্বাচ্ছদ্য বাড়ে তার তুলনা করে তবে আসল মাইনে ঠিক হবে। মাইমের छैाकांग्र श्वनि कभ cछात्रj क्न्८ि७ *ां७ब्रा शोच्च