পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ե-ֆ ծ MAAA AAAA SAAAAAeSASeA MAeSAASAASAASAAeeSAM MASAMS প্রবাসী--চৈত্র, ১ees { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড ہم بیرھ حمایہِ حملے%- یھ* بجےS”میA% SAMAe eMAeeAMMAM MAeAeS eAAASAAAA BB BBB BB BBB BBB BBB BBB SSSSSS BBB BBB BBBBS BB BBBB BB DDS মেয়েটি লজ্জিত হয়ে বলে—“হঁ্য আমি বুঝি অস্থির ट्हे !” 魁 সন্ধ্যায় দরজায় একটি টােক পড়তে না পড়তেই দুটি উৎসুক হাতে দরজাটি খুলে যায় ; সারাদিনের পরিশ্রম ; শ্রান্ত ছেলেটি ধীরে ধীরে গিয়ে পরিচ্ছন্ন বিছানায় একটু বসে, আপত্তি করে' বলে—“না ‘গে’ তোমায় জুতোর ফিতে খুলে দিতে হ’বে না ।” মেয়েটি প্রতিবাদ করে’ বলে--"ত দিলেই বা, তাতে দোষ কি ?” ছেলেটি একটু রাগ দেখিয়ে বলে—“ওটা কি আমি নিজে পারিনে ?......” মেয়েটি খুলতে খুলতে বলে—“ত হোকৃ—তুমি চুপ করে। দেখি।” : ছুটির দিন তাদের আসে । সে-দিন একটু ভালে৷ খাবার-দাবারের আয়োজন হয়, কোন দিন দুটি একটি বন্ধু আসে নিমন্ত্রিত হয়ে । মেয়েটি সলজ-সঙ্কোচে আপাদমস্তক অবগুষ্ঠিতা হয়ে পরিবেষণ করে । সে-দিন বিছানায় আলস্তে হেলান দিয়ে গল্প করবার দুপুর। জ্ঞানাভিমানহীন কেরাণী আর কেরাণী-প্রিয়ার সাধারণ আনন্দ-আলাপ | জটিল তর্কের দুরূহ সমস্তার গোলক-ধাধায় তারা ঘুরে ঘুরে হায়রান হয় না, সহজেই সে-সব মীমাংসা করে ফেলে । মেয়েটি হয়ত জিজ্ঞাসা . করে—“আচ্ছ, মশা মারলে পাপ হয় ত?” ছেলেটি হয়ত বলে—“নিশ্চয়ই ; আর মেরে না।” মেয়েটি বলে—“বেশ ! কিন্তু রোজ যে মাছগুলো মেরে থাও, পাঠার মাংস খাও, তার বেলা ?” ছেলেটি একটু বিত্রত হ’য়ে বলে—“বা: ! ও যে আমাদের আহার। যা আমাদের আহারের তা খেলে কি পাপ হয় ?—ত হ’লে ভগবান আমাদের আহার দেবেন কেন ?" মেয়েটি বলে—“ও--” মেয়েটি হয়ত বলে—“ওদের বাড়ীর বেীর কাল বেড়াতে এসেছিল, ওরা বলছিল কোন গণৎকার নাকি গুনে বলেছে আর দশ দিন বাদে পৃথিবীটা চুরমার হু’য়ে যাবে একটা ধূমকেতুর সঙ্গে ধাক্কা লেগে,—সত্যি ?” ছেলেটি, হেসে বলে--"মেয়েদের যেমন সব আজগুবী কথা । চুরমার হয়ে গেলেই হ'ল কিনা !" মেয়েটি গম্ভীর হয়ে BDSAAA ggD SDDD BBDS BBS BBBBB D এমনিতর তাদের ছুটির আনন্দ-গুঞ্জন । একদিন ছেলেটি ট্রামের পয়সা বঁচিয়ে হেঁটে এল। সেই পয়সায় রাস্তার মোড়ে একটি গোড়ের মালা কিনলে। ধরে এসে হঠাৎ মেয়েটির খোপায় জড়িয়ে দিয়ে বললে—“বল দেখি কেমন গন্ধ ?” মেয়েটি বিস্মিত আনন্দে মালাটি দেখতে দেখতে একটু ক্ষুঃস্বরে বললে— “কেন আবার তুমি বঙ্গে পয়সা খরচ করতে গেলে বল ত ?” ছেলেটি বললে—“বাজে পয়সা খরচ বুঝি ! ট্রামের পয়সা আজ বঁচিয়ে তাইতে কিনেছি।” এবার মেয়েটি সত্যি রেগে বললে—“এই ছাই ফুলের মালা কেন্‌বার জন্তে তুমি এই পথটা হেঁটে এলে? যাও, চাইনে আমি তোমার ফুলের মালা !” ছেলেটি ক্ষুব্ধস্বরে বললে— “বা:–আমনি রাগ হ’য়ে গেল, সব কথা আগে শুনলে না. কিছু না, অম্নি রাগ ! আজি আফিসে বডড মাথাটা ধরেছিল, ভাবলুম মাঠের ভিতর দিয়ে হাওয়ায় হেঁটে গেলে ছেড়ে যাবে,—তার উপর সকাল-সকাল ছুটি হ’ল ; একি এতই অন্যায় হ'য়ে গেছে : বেশ যা হোকু !” মেয়েটি একটু কাতর হয়ে বললে—“আমি রাগ কবুলুম কোথায় ? তুমি মিছি-মিছি ফুলের মালা কেনবার জন্তে হেঁটে এসেছ ভেবে—” । ছেলেটি বললে—“দাও, ফুলের মালাটা ফেলে দাও, তা হ’লে”- এবার হেসে মেয়েটি পরম আনন্দে ফুলের মালাটি খোপায় জড়াতে জড়াতে বললে—“হঁnফেলে দিচ্ছি এই যে ! বাবা ! একটা ভাল কথা যদি তোমায় বলবার যো অাছে।” একদিন একটু বেশী জর হল মেয়েটির। তার পর দিন আরো বাড়ল । তার পর দিনও কমূল না। আফিস যাবার সময় উৎকষ্ঠিত হ'য়ে ছেলেটি বললে—“এখানে এমন করে কি করে' চলবে । দেখুবার একটা লোক নেই,— এই বেলা তোমার বাপের বাড়ী যাবার বন্দোবস্ত করি।” মেয়েটি বললে—“না না, ও কালকেই সেরে যাবে...তুমি আফিস যাও, ভাবতে হবে না ।” ছেলেটি উদ্বিগ্নহৃদয়ে কাজে গেল উপায় ভাবতে ভাবতে। তার পর দিনও জর বাড়ল দেখে বললে—“ন, আমার আর সাহস হচ্ছে না । আমি সমস্ত দিন অফিসে থাকি, জর বাড়লে কে তোমায