পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

કઇં મરચn ] যুবতীর যে অকালমৃত্যু হইতেছে, তাঙ্গ ভাবিলে মন বিষাদে ভরিয় উঠে। অকালমাতৃত্ব ও ধাত্রীবিদ্যায় অনভিজ্ঞ গু, চিকিৎস ও শুশ্ৰুষাৰ অভাব দারিদ্র্য তথা পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবই যে এই সকল শোচনীয় অকালমৃত্যুর কারণ, তাহাতে সন্দেহ নাই। শিশুমৃত্যু ১৯২১ খৃষ্টাব্দে বঙ্গল দেশে মোট ২৬৮১৬২ জন শিশুর মৃত্যু হইয়াছিল। গত কয়েক বৎসরের শিশুমৃত্যু-হারের তুলনামূলক একট। তালিকা নীচে দেওয়া গেল :– জন্মসংখ{{ হাজারকবা মৃত্যুব হার እ ፭ እ ግ ) &R“lbrも3 ՖԵ գ 38》b" }8tyస ని (! Հ Հե సి స ఇ8 ( వీన శి ఫి 3 ty సశి తి ) & ! న స : ૨ s 〉お、> 3 &2 s x s s > १० এই তালিকা হইতে দেখা যায় যে, ১৯২১ খৃষ্টাব্দে পুৰ্ব্ব তিন বৎসর পেক্ষ শিশুমৃত্যুর হার একটু কম হইয়াছে। ডাঃ বেণ্ট লী বলিতেছেন যে, ইহা প্রধানতঃ জন্মসংখ্যtহ্লাসের ফ-লই খটিয়াছে । কেননা, যদিও ১৯১৯ ও ১৯২০ খৃষ্টাব্দ অপেক্ষ শিশুমৃত্যুব হার ১৯২১ খৃষ্টাব্দে শতকরা ৯ ভাগ কমিয়ছে,তবুও ১৯৯৭ খৃষ্টাব্দের তুলণtয শিশুমৃত্যুর হার এখনও শতকব ১২ ভাগ বেশী। ডাঃ বেণ্ট লী আরও বলেন যে তালিকায় শিশুমৃত্যুর যে হীর ধরা হইয়াছে প্রকৃতপক্ষে বাঙ্গলtধ শিশুমৃতু র হার তার চেয়ে বেশী— বোধ হয় হাজারকরা ১৯° হইতে ২s •এর মধ্যে। স্থলবিশেষে এই হার ৭• • পর্য্যস্ত উঠিতে দেখা গিয়ছে। জন্ম-সময়েব বিকলতা-দোষে প্রায় শতকরা ৫০ জন শিশুর মৃত্যু হয় এবং এক ধনুষ্টঙ্কাকেই শতকবা ১১ ৪ জন শিশু মরে । এই হিসাব অনুসাবে ১৯২১ খৃষ্টাব্দেই ধনুষ্টঙ্কার বোগে প্রায় ৩০ হাজার শিশু বাঙলা দেশে মরিয়াছে ! বাঙল দেশের সমগ্ৰ মৃত্যুসংখ্যার তুলনায় শিশুমৃত্যুর ংখ্যা শতকরা প্রায় ২৯ ভাগ । বtঙ লব কোন বিভাগে শিশুমৃত্যুর হবে কত, তাহার একট। তালিকা নিম্নে দেওয়া গেল— শিশুমৃত্যুৰ হার भूक्लब गभॐ श्रृंटू- সমগ্র শিশু |3 সংখlপ তুল- মৃত্যুব নীয় শতকরা অংশ শিশুমৃত্যুব *5ー অস্ত্রপাত কব। বৰ্দ্ধমান २२ = Σίν 8 و مرا لا প্রেসিডেন্সী ২১৮ » ፃ"g፡ 家e * রাজসাহী که از اه ૨ કિ “S) ૨ ( "ઇ t;իՇի R 3 و ه ఫి by રણુજી" (; চট্টগ্রাম } 8 సె yo"y w"W。 বৰ্দ্ধমান ও প্রেসিডেন্সী বিভাগ সৰ্ব্বাপেক্ষ ম্যালেরিয়াগ্রস্ত ও অস্বাস্থ্যকর, স্বতরাং এই দুই বিভাগের শিশু-মৃত্যুর হার বেশী । কিন্তু বাঙলার সমগ্র মৃত্যুর হারের তুলনায় শতকরা শিশু-মৃত্যুর অনুতাপ ঐ দুই ৰভাগে অপেক্ষাকৃত কম। ডাঃ বেণ্ট লী বলেন, ইহার দুইটি কারণ আছে—প্রথম, ঐ দুই বিভাগে জন্ম-সংখ্যার হ্রাস ; দ্বিতীয়, বঙ্গের বাহির হইতে এই অঞ্চলে বৎসর বৎসর নুতন লোকের অমৃদ্ধানী। বিভিন্ন বয়সের শিশুদের মধ্যে মৃত্যুর সংখ্য শতক কত, তাহারও একটা তালিকা দেওয়া যাইতে পাrব । দেশ-বিদেশের কথা—বাংলা ৮২৫ বিভাগ এক মাসের ছফ মাসেব ৬ চইতে ১২ কম বয়সেব কম বয়েসর মাস বয়সেব বৰ্দ্ধমান © Ꮌ •ty 33° సి &〉“ミ প্রেসিডেন্সী ৪ • • • ❖ና ' br २२* s রাজসাহী ৩৯ ৪ ৩৬৫ ' २ 8*$ ঢাকা ు ( tr 8 : tr > * * * চট্টগ্রাম ૭ : ર 8 R "స్క్ల * Y' స উপরের তালিকায দেখা যায় যে, বৰ্দ্ধমান প্রেসিডেন্সী ও রাজসাহী বিভাগে এক মাসেব কম বযসেব শিশুদের মধ্যেই মৃত্যুBBS BBS BBS BBS BCKB BBBB BBBBBBSS BSBBB স্থান । ইহাব কারণ নির্ণয করতে যাইয ড: বেণ্ট লী বলেন,— প্রেসিডেন্সী বৰ্দ্ধমান ও রাজশাহী বিভাগের অস্বাস্থ্যকর স্থানে রুগ্ন প্রস্থতিদেব দোষে অধিকাংশ শিশু জন্মগ্রহণ মাত্রেই পথ ত্ব প্রাপ্ত হয়, সেইজম্বাই ঐ অঞ্চলে ১ মাসের অধিক শিশুদে মধ্যে মৃত্যুব সংখ্য বেশী । বঙ্গলব সইবগুলির মধ্যে ৭tঙ্গ পানী কলিকতাতেই শিশুমু তুরি হবে সৰ্ব্বাপেক্ষ বেশী –হtথtaকব৷ ৩৩১ ৷ অম্বাস্ত সঙ্গরেব ननून १श् :-ननौप1-२९ ५. बीचङ्गभ--२९ ७, दtछ्गाशी-२86, বৰ্দ্ধমান—২৩৭, পাকুড়া-১ ২৯, দিনাজপুর-২২৭,—ফরিদপু —২২৭, বগুড়t—২২৪ । ૮ત્રોત્રામ ની કૃ–િ ১ বৎসর হইতে ১৫ বৎসব বয়স কৌমারকাল ধর যাইতে পাবে ( বালক-বালিক উভয়েল ) । বাঙ্গলাদেশে এই কৌমার মৃত্যুব হারও অত্যধিক, এমন কি এক হিসালে শিশুমৃত্যু অপেক্ষাও উদ্বেগের কারণ। সমগ্ৰ মৃত্যু-সংখ্যার মধ্যে শতকরা ২৩ ভাগ বালকদের ও শতকব ২৫.১ ভাগ হইয়াছে বালিকাদের মৃত্যু। নীচে বাঙ্গলার কৌমার মৃত্যুর একটি তালিকা দিলাম :– শতকরা কোমাল মৃত্যুর অনুপাত ১—১৫ বৎসর বয়স পষ্ট। স্থ বি ভ ['; বালক বালিক। বৰ্দ্ধমান సె• 8 స** প্রেসিডেন্সী Հ8 Հ) ર 8" હ ኟo ኛ ఫి శ్రీ • ? {ণ ক{ 5* ජා Հե Ց 56회t २t”*२ Հե 8 বৰ্দ্ধমান ও প্রেসিডেন্সী সৰ্ব্বাপেক্ষা অস্বাস্থ্যকর হইলে ও এখানে বালক-বালিকাদেব মৃত্যুব অনুপাত কম, তাহার কারণ এই অঞ্চলে জন্মসংখ্যার হ্রাস ও অ-বাঙ্গালীদের আমৃদtলী । ১াকা ও চট্টগ্রামে লোকদের উৎপাদিকা শক্তি বেশী ; হতরাং লোকসংখ্যার তুলনায় বালক-বালিকাদের মৃত্যুর অনুপাতও বেশী হইয়াছে । ১৯২১ খৃষ্টাব্দে স্বাস্থ্য-বিভাগের প্রদত্ত হিসাব হইতে আমরা দেখিতে পাইতেছি যে, কি শিশুমৃত্যু, কি কৌমার মৃত্যু, কি প্রস্থতি মৃত্যু—সব দিক্ দিয়াই বঙ্গালী জাতির অবস্থা অতি শোচনীয় श्ग्र! मैं क्लाइंग्रांtछ् । ऍशंtनग्न किङ्कभांग किंठां*खि ठांtछ् ४१२ স্বজাতির কল্যাণের কথা এক মুহূৰ্ত্তের জন্তও র্যাহীদের মনে উদয় হয়, উtহাবাই বুঝিবেন, বাঙ্গালী জাতির জীবনীশক্তি কিরূপে দ্রুত ক্ষয় পাইতেছে। এই মৃত্যুব আক্রমণ রোধ করিতে না পারিলে ধৰাপৃষ্ঠে আমাদেব চিহমাত্র থাকিবে না । শিশু ও কুমারেরাই ভবিষ্যৎ জাতির বীজ, প্রস্থfষ্টবাই জাতির জন্মদাত্রী । বঙ্গ লী জাতির ক্ষয় নিবারণ করিতে হইলে সকলের পূৰ্ব্বে শিশুমৃত্য ও প্রতিমতা